কাফেরদের কুফরির প্রতিবাদ করতে ডিগ্রি নয় ঈমান লাগে -"আল্লামা ইমাম হায়াত"
কাফেরদের কুফরির প্রতিবাদ করতে ডিগ্রি নয় ঈমান লাগে, ডিগ্রিধারী বাতিল কাফের অনেক আছে, ঈমান ও এলমের মাপকাঠি ডিগ্রি নয় হিদায়াত তথা নুরে জাতে ইলাহী প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রেম ।
সমগ্র সৃষ্টির জন্য রেসালাতে ইলাহি ই সমস্ত এলেম ও নুরের উৎস।
রেসালাতে ইলাহি ছাড়া আল্লাহতাআলার কোনো রহমত হিদায়াত এলেম নুর লাভ হয় না যেমন রেসালাতে ইলাহি ছাড়া কোনো ওহী আসে না। আল্লাহতাআলার পক্ষ থেকে সব এলেম নুর ওহী তাজাল্লি প্রত্যক্ষভাবে কেবলমাত্র রেসালাতে ইলাহির কাছে আসে এবং রেসালাতে ইলাহী থেকে অন্য সবাই নবী অলী মুমিন জ্ঞানঅন্বেষী সবাই যার যার নৈকট্য, সম্পর্ক, উচ্চতা ও যোগ্যতা অনুযায়ী পেয়ে থাকেন।
রেসালাতে ইলাহি ছাড়া এলেম ও নুর এবং হিদায়াত তথা সত্য লাভ ও কবুলিয়তের আর কোনো উৎস ও উপায় নেই।
লেখা পড়া চর্চা যতই করুক না কেন সত্য বুঝবেনা এবং সত্যের জ্ঞান হাসিল হবে না যদি সত্যের উৎস এলমের উৎস হিদায়াতের উৎস রেসালাতে ইলাহির সাথে ঈমানী প্রেমের উৎসর্গীকৃত সম্পর্ক না থাকে।
এজন্য কোরআনুল করীমে বলা হয়েছে কোরআনুল করীম ও হাদিস শরীফ এবং কিতাবপত্র যতই পড়ুক আলেমে দ্বীন হবে না এবং হকের এলেম অর্জন করা যায় না প্রাপ্ত হতে হয় - আল্লাহতাআলা এ সতর্কবাণী ও দিশা দান করে বলেন-
والذين أوتوا العلم درجات
সুরা মুজাদিলা আয়াত শরীফ নং ১১।
এখানে বলা হয়েছে যাঁরা এলেম প্রাপ্ত হয়েছেন তাঁরাই দারাজাত প্রাপ্ত, প্রাপ্ত হওয়া মজহুল বা পেসিভ ভয়েস, অর্জন করা আর প্রাপ্ত হওয়া এক জিনিস নয়, প্রাপ্ত হতে হয় প্রাপ্তির সোর্স থেকে।
এ সোর্স বা মূল উৎস সম্পর্কে কোরআনুল করীমে ও হাদিস শরীফে সরাসরি রেসালাতে ইলাহিকে উল্লেখ করা হয়েছে।
من يرد الله خيرا يفقهه في الدين وإنما أنا قاسم والله يؤتي
বোখারী শরীফ (৭১) ,মুসলিম শরীফ (১০৩৭)।
"আল্লাহতাআলা যখন কোনো বান্দাকে কল্যাণ দানের ইচ্ছা করেন তাকে এলমে দ্বীন দান করেন আর সে এলেম আমার নিকট থেকেই প্রাপ্ত হয় "।
সত্যের এলেম ঈমান দ্বীনের এলেম নুর এবং সে নুরের উৎস রেসালাতে ইলাহি থেকে এলেম অসিলাগত ধারায় পেতে হয়।
আল্লাহতাআলা কোরআনুল করীমে ও তাঁর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে তাঁর নুর উল্লেখ করে সে নুর মোবারককেই এলমে হক তথা এলমে দ্বীনের উৎস উল্লেখ করে বলেছেন সে নুর প্রাপ্ত হলেই কেবল হকের ধারা তথা ইসলাম বুঝবে না হয় বুঝবেন বরং কোরআনুল করীম পড়েও পথভ্রষ্ট হবে বলে সতর্ক করেছেন।
افمن شرح الله صدره للإسلام فهو على نور من ربه
সুরা জুমার, আয়াত শরীফ নং ২২,
আল্লাহতাআলা যার হৃদয়কে ইসলামের জন্য এলেমপূর্ণ করেছেন সে তাঁর রবের প্রেরীত নুরের মধ্যে যুক্ত আছে, نور من ربه রবের প্রেরীত নুর সম্পর্কে আল্লাহতাআলা অন্য অনেক আয়াত শরীফে আল্লাহতাআলার হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকেই বুঝিয়েছেন -
قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين
সুরা মায়েদা আয়াত শরীফ নং ১৫।
এভাবে আল্লাহতাআলা বান্দাদের কে তাঁর রহমত হিদায়াত এলেম নুর মাগফিরাত কবুলিয়ত সব কিছুর ঠিকানা চিনিয়ে দিয়েছেন তাঁর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর মহান রেসালাতকে।
রেসালাতে ইলাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রেম ও সম্পর্ক ছাড়া যত ভাষা ডিগ্রি পদ লেখা পড়া গবেষণা অধ্যয়ন যাই থাক- হক বুঝা ও হক লাভ করা সম্পূর্ণ অসম্ভব যেমন ভাবে ইবলিস বুঝেনি।
- আল্লামা ইমাম হায়াত
সমগ্র সৃষ্টির জন্য রেসালাতে ইলাহি ই সমস্ত এলেম ও নুরের উৎস।
রেসালাতে ইলাহি ছাড়া আল্লাহতাআলার কোনো রহমত হিদায়াত এলেম নুর লাভ হয় না যেমন রেসালাতে ইলাহি ছাড়া কোনো ওহী আসে না। আল্লাহতাআলার পক্ষ থেকে সব এলেম নুর ওহী তাজাল্লি প্রত্যক্ষভাবে কেবলমাত্র রেসালাতে ইলাহির কাছে আসে এবং রেসালাতে ইলাহী থেকে অন্য সবাই নবী অলী মুমিন জ্ঞানঅন্বেষী সবাই যার যার নৈকট্য, সম্পর্ক, উচ্চতা ও যোগ্যতা অনুযায়ী পেয়ে থাকেন।
রেসালাতে ইলাহি ছাড়া এলেম ও নুর এবং হিদায়াত তথা সত্য লাভ ও কবুলিয়তের আর কোনো উৎস ও উপায় নেই।
লেখা পড়া চর্চা যতই করুক না কেন সত্য বুঝবেনা এবং সত্যের জ্ঞান হাসিল হবে না যদি সত্যের উৎস এলমের উৎস হিদায়াতের উৎস রেসালাতে ইলাহির সাথে ঈমানী প্রেমের উৎসর্গীকৃত সম্পর্ক না থাকে।
এজন্য কোরআনুল করীমে বলা হয়েছে কোরআনুল করীম ও হাদিস শরীফ এবং কিতাবপত্র যতই পড়ুক আলেমে দ্বীন হবে না এবং হকের এলেম অর্জন করা যায় না প্রাপ্ত হতে হয় - আল্লাহতাআলা এ সতর্কবাণী ও দিশা দান করে বলেন-
والذين أوتوا العلم درجات
সুরা মুজাদিলা আয়াত শরীফ নং ১১।
এখানে বলা হয়েছে যাঁরা এলেম প্রাপ্ত হয়েছেন তাঁরাই দারাজাত প্রাপ্ত, প্রাপ্ত হওয়া মজহুল বা পেসিভ ভয়েস, অর্জন করা আর প্রাপ্ত হওয়া এক জিনিস নয়, প্রাপ্ত হতে হয় প্রাপ্তির সোর্স থেকে।
এ সোর্স বা মূল উৎস সম্পর্কে কোরআনুল করীমে ও হাদিস শরীফে সরাসরি রেসালাতে ইলাহিকে উল্লেখ করা হয়েছে।
من يرد الله خيرا يفقهه في الدين وإنما أنا قاسم والله يؤتي
বোখারী শরীফ (৭১) ,মুসলিম শরীফ (১০৩৭)।
"আল্লাহতাআলা যখন কোনো বান্দাকে কল্যাণ দানের ইচ্ছা করেন তাকে এলমে দ্বীন দান করেন আর সে এলেম আমার নিকট থেকেই প্রাপ্ত হয় "।
সত্যের এলেম ঈমান দ্বীনের এলেম নুর এবং সে নুরের উৎস রেসালাতে ইলাহি থেকে এলেম অসিলাগত ধারায় পেতে হয়।
আল্লাহতাআলা কোরআনুল করীমে ও তাঁর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে তাঁর নুর উল্লেখ করে সে নুর মোবারককেই এলমে হক তথা এলমে দ্বীনের উৎস উল্লেখ করে বলেছেন সে নুর প্রাপ্ত হলেই কেবল হকের ধারা তথা ইসলাম বুঝবে না হয় বুঝবেন বরং কোরআনুল করীম পড়েও পথভ্রষ্ট হবে বলে সতর্ক করেছেন।
افمن شرح الله صدره للإسلام فهو على نور من ربه
সুরা জুমার, আয়াত শরীফ নং ২২,
আল্লাহতাআলা যার হৃদয়কে ইসলামের জন্য এলেমপূর্ণ করেছেন সে তাঁর রবের প্রেরীত নুরের মধ্যে যুক্ত আছে, نور من ربه রবের প্রেরীত নুর সম্পর্কে আল্লাহতাআলা অন্য অনেক আয়াত শরীফে আল্লাহতাআলার হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকেই বুঝিয়েছেন -
قد جاءكم من الله نور و كتاب مبين
সুরা মায়েদা আয়াত শরীফ নং ১৫।
এভাবে আল্লাহতাআলা বান্দাদের কে তাঁর রহমত হিদায়াত এলেম নুর মাগফিরাত কবুলিয়ত সব কিছুর ঠিকানা চিনিয়ে দিয়েছেন তাঁর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর মহান রেসালাতকে।
রেসালাতে ইলাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রেম ও সম্পর্ক ছাড়া যত ভাষা ডিগ্রি পদ লেখা পড়া গবেষণা অধ্যয়ন যাই থাক- হক বুঝা ও হক লাভ করা সম্পূর্ণ অসম্ভব যেমন ভাবে ইবলিস বুঝেনি।
- আল্লামা ইমাম হায়াত
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks For You Comment