প্রিয়নবীর সম্পর্কের চেয়ে জরুরী গুরুত্বপূর্ণ মূল্যবান অপরিহার্য্য অন্য কোন সম্পর্কই নয় -"আল্লামা ইমাম হায়াত আলাইহি রাহমা"
আমাদের অবশ্যই উপলব্ধি করতে হবে এবং না বুঝলে বিনাশ হতে হবে যে, প্রিয়নবীই জীবনের আসল আপন, প্রিয়নবীর সম্পর্কের চেয়ে জরুরী গুরুত্বপূর্ণ মূল্যবান অপরিহার্য্য অন্য কোন সম্পর্কই নয়।
এ সম্পর্ক হারালে জীবনের আর কোন সম্পর্কই কাজে আসবে না, সবই একদিন অসার আফসোস হয়ে দাঁড়াবে।
অবশ্যই সব সম্পর্ক থাকবে রাখতে হবে দায়িত্বের সাথে কিন্তু আসল সম্পর্ক গৌণ করে নয়, সব কিছুর উর্ধে রাখতে হবে নিজের অস্তিত্ত্বের স্বার্থেই প্রিয়নবীর প্রেম ও সম্পর্ক।
আর তা হলেই তাঁর সাথে স্বয়ং আল্লাহতায়ালাও তাঁর রহমত ও মাগফেরাতের সম্পর্ক রাখবেন, এটা আল্লাহতায়ালারই পবিত্র বাণী ও ওয়াদা।
“কুল ইয়া ইবাদিয়াল্লাজি নাসরাফু আলা আনফুসিহীম লা তাকনাতু মির রাহমাতিল্লাহ, ইন্নাল্লাহা ইয়াগফিরূজ জুনুবা জামিয়া (সূরাঃ জুমার, আয়াতঃ ৫৩)
অর্থাৎ “হে আমার হাবীব আপনি ঘোষণা করে দিন যে, যারা আল্লাহতায়ালার উদ্দেশ্যে আপনার মধ্যে সমর্পিত উৎসর্গ আপন একাত্ত্ব হয়ে গেছে, তাদের যদি ভূলত্রুটি হয়ে যায় “তোমরা আল্লাহতায়ালার রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না”, আল্লাহতায়ালা সব গুনাহ ক্ষমা করতে পারেন, অবশ্যই তিনি ক্ষমাশীল দয়াময়”।
“ওয়ালাও আন্নাহুম ইজ জালামু আনফুসাহুম জা’উকা ফাস্তাগফারুল্লাহা ওয়াস তাগফারা লাহুমুর রাসুলা লাওয়াযাদুল্লাহা তাওওয়াবার রাহীমা (সূরাঃ নেসা আয়াতঃ ৬৪)
অর্থাৎ “তোমাদের যদি কোন গুনাহ হয়ে যায় কিন্তু যদি তোমরা আমার রাসুলের শরণাপন্ন হও, রাসুলের নিকট গিয়ে আল্লাহতায়ালার নিকট ক্ষমা চাও, আর রাসুল যদি তোমাদের জন্য ক্ষমার দোয়া করেন অর্থাৎ শাফায়াত করেন তোমরা আল্লাহতায়ালাকে ক্ষমাশীল দয়ালু রূপেই পাবে”।
- ইমাম হায়াত আলাইহি রাহমা
(বস্তুর উর্ধ্বে মানবসত্তার প্রবক্তা ও বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা এবং বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লবের প্রবর্তক)
এ সম্পর্ক হারালে জীবনের আর কোন সম্পর্কই কাজে আসবে না, সবই একদিন অসার আফসোস হয়ে দাঁড়াবে।
অবশ্যই সব সম্পর্ক থাকবে রাখতে হবে দায়িত্বের সাথে কিন্তু আসল সম্পর্ক গৌণ করে নয়, সব কিছুর উর্ধে রাখতে হবে নিজের অস্তিত্ত্বের স্বার্থেই প্রিয়নবীর প্রেম ও সম্পর্ক।
আর তা হলেই তাঁর সাথে স্বয়ং আল্লাহতায়ালাও তাঁর রহমত ও মাগফেরাতের সম্পর্ক রাখবেন, এটা আল্লাহতায়ালারই পবিত্র বাণী ও ওয়াদা।
“কুল ইয়া ইবাদিয়াল্লাজি নাসরাফু আলা আনফুসিহীম লা তাকনাতু মির রাহমাতিল্লাহ, ইন্নাল্লাহা ইয়াগফিরূজ জুনুবা জামিয়া (সূরাঃ জুমার, আয়াতঃ ৫৩)
অর্থাৎ “হে আমার হাবীব আপনি ঘোষণা করে দিন যে, যারা আল্লাহতায়ালার উদ্দেশ্যে আপনার মধ্যে সমর্পিত উৎসর্গ আপন একাত্ত্ব হয়ে গেছে, তাদের যদি ভূলত্রুটি হয়ে যায় “তোমরা আল্লাহতায়ালার রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না”, আল্লাহতায়ালা সব গুনাহ ক্ষমা করতে পারেন, অবশ্যই তিনি ক্ষমাশীল দয়াময়”।
“ওয়ালাও আন্নাহুম ইজ জালামু আনফুসাহুম জা’উকা ফাস্তাগফারুল্লাহা ওয়াস তাগফারা লাহুমুর রাসুলা লাওয়াযাদুল্লাহা তাওওয়াবার রাহীমা (সূরাঃ নেসা আয়াতঃ ৬৪)
অর্থাৎ “তোমাদের যদি কোন গুনাহ হয়ে যায় কিন্তু যদি তোমরা আমার রাসুলের শরণাপন্ন হও, রাসুলের নিকট গিয়ে আল্লাহতায়ালার নিকট ক্ষমা চাও, আর রাসুল যদি তোমাদের জন্য ক্ষমার দোয়া করেন অর্থাৎ শাফায়াত করেন তোমরা আল্লাহতায়ালাকে ক্ষমাশীল দয়ালু রূপেই পাবে”।
- ইমাম হায়াত আলাইহি রাহমা
(বস্তুর উর্ধ্বে মানবসত্তার প্রবক্তা ও বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা এবং বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লবের প্রবর্তক)
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks For You Comment