ইমামতের প্রয়োজনীয়তা ও শতাব্দির শ্রেষ্ট ইমাম চেনার উপায় ।
ইমামতের প্রয়োজনীয়তা ও শতাব্দির শ্রেষ্ট ইমাম চেনার উপায় ।
হাদিস শরীফে বলা হয়েছে তোমরা তিনজনও যদি কোন সফরে বের হও, তাহলে সেখান থেকে একজনকে ইমাম নিযু্ক্ত কর। না হয় সেখানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে।
তাই তো প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে ইমামের দরকার হয়, যেমন মসজিদের জন্য একজন ইমাম নিযুক্ত করা হয়, সমাজ পরিচালনার জন্য সমাজ প্রতিনিধির প্রয়োজন হয়, ওয়ার্ড পরিচালনার জন্য ওয়ার্ড মেম্বার প্রয়োজন হয়, ইউনিয়ন পরিচালনার জন্য ইউনিয়ন চেয়ারম্যান প্রয়োজন হয়, উপজেলা পরিচালনার জন্য উপজেলা চেয়ারম্যান প্রয়োজন হয়, জেলা পরিচালনার জন্য জেলা প্রতিনিধি প্রয়োজন হয়, রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য রাষ্ট্র প্রধান প্রয়োজন হয়।
একটু চিন্তা করে দেখুনতো, যদি প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে এই প্রতিনিধিরা না থাকতো তাহলে প্রতিনিয়তই মারামারি-হানাহানি লেগেই থাকতো কারন সবাই সবাইকে নেতা মনে করতো।
দেখার বিষয় হচ্ছে, সাধারণত একটা সমাজ পরিচালনা যদি ইমাম বিহিন হয়, সে সমাজটাও ঠিক ভাবে পরিচালনা করা সম্ভব নয়। আমরা যখন মসজিদে প্রবেশ করি তখনও একজনকে ইমাম মানতে হয় বাকীরা মুক্তাদি হতে হয়।
প্রশ্ন হচ্ছে- এতো বিশাল মুসলিম জাহানের নেতৃত্বের জন্য কি কোন ইমামের প্রয়োজন হয় না????
হ্যাঁ অবশ্যই প্রয়োজন।
ইমাম কি দাবি করার বিষয়??? নিজেকে নিজে ইমাম দাবি করলে কি ইমাম হয়ে যাবে???
না, অবশ্যই না।
কেউ যদি ইমামকে ইমাম না মানে তাহলে কি ইমামের ইমামত্ব চলে যাবে?
না, অবশ্যই না।
আর যদি কেউ ইমামকে জেনে-শুণে বুঝে ইমাম না মেনে মৃত্যুবরণ করে তাহলে তার পরিনতী কি হবে?
অবশ্যই তার মৃত্যু জাহিলিয়তের মৃত্যু হবে।
সত্য মিথ্যা যখন একাকার হয়ে যায় তখন মহান আল্লাহতায়ালা ও তার মহান হাবিব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পক্ষ থেকে যুগে যুগে ইমামগণ দুনিয়তে আগমন করেছেন , সত্য মিথ্যার পার্থক্য করে যুগকে যুগ উপযুগি করে তুলেন এবং সত্য-মানবতা প্রতিষ্ঠা করেন (আল-হাদিস) ।
ইমাম সত্য নিয়ে দুনিয়াতে আগমন করবেন, মিথ্যা-জুলুম-শোষন-কুফরি উৎখাত করবেন,
আর সেই সত্যের ধারাবাহিকতা বর্তমান বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের মহান ইমাম “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” আমাদেরকে হক ও বাতেল নিয়ে সুস্পষ্ট্য ধারণা দিলেন। নাস্তিকতা উৎভূত বস্তুবাদ যার বিরুদ্ধে সমস্ত আম্বিয়া আলাইহি ওয়া-সাল্লামের আগমন, সেই বস্তুবাদের স্পর্ষ্ট সংঙ্গা দিলেন, যার আগে আমরা বস্তুবাদের সংঙ্গা বুঝিনি, বস্তুবাদের সাথে মিশে গিয়ে নিজেকে সুন্নী/সত্য দাবি করতাম।
“““আল্লামা ইমাম হায়াত””” আমাদেরকে কিভাবে সত্যের সাথে সংযুক্ত করলেন, এবং আমাদের হারানো জাতীয়তা ও দিবস সমূহ ফিরিয়ে দিলেন, দেখুন-
“““আল্লামা ইমাম হায়াত””” এর আগমনের পূর্বে আমরা আমাদের জাতীয়তার পরিচয় দিতাম বস্তুভিত্তিক, যা ঈমান হানী কর ও ধ্বংসাত্বক এই শিক্ষা “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার সংগঠন তুলে ধরতে পারেনি।
১০ই মহররম মুসলিম মিল্লাতের মহান জাতীয় শহীদ দিবস ও শহীদ দিবসের পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার সংগঠন তুলে ধরতে পারেনি।
দুনিয়াতে ঈদে আজম তথা মহান প্রিয় নবীর শুভাগমন কেন, কিসের পক্ষে কিসের বিপক্ষে এবং ঈদে আজমের মূল লক্ষ্য কি তা “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার সংগঠন তুলে ধরতে পারেনি।
মহান ঈদে মেরাজুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ঘটালেন এবং এর উদ্দেশ্যটা কি সেটা “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার সংগঠন তুলে ধরতে পারেনি।
গাউসে পাক, খাজা বাবাসহ সকল আউলিয়াকেরামের আগমন কেন ও তাদের সংগ্রাম সাধনা কাদের বিরুদ্ধে ও কিসের জন্য “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার সংগঠন তা তুলে ধরতে পারেনি।
২৩শে সেপ্টেম্বর আঁধার দিবস ও আরব ভূমি উদ্ধারের দিশা “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার কোন সংগঠন তা তুলে ধরতে পারেনি।
সকল মানুষকে কলেমার ছায়াতলে নিয়ে আসার জন্য ও বিশ্বব্যাপী নিপেড়িত অত্যাচারিত মানুষের মুক্তির দিশা ইনসানিতের রাজনীতি রাষ্ট্র ব্যবস্থা বিশ্ব ব্যবস্থার দিক দর্শন “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার কোন সংগঠন তুলে ধরতে পারেনি।
আধ্যাত্মিক রাজনৈতিক সর্বদিক দিয়ে ইসলামের তথা সুন্নীয়তের বিপর্যয় থেকে মুক্তির দিশা “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার কোন সংগঠন তুলে ধরতে পারেনি এমনকি পারবেও না।
কারণ এই সকল কিছুর দিশা দেয়া একমাত্র ইমামতের পক্ষেই সম্ভব আর কারো ধারা সম্ভব নয়।
বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের মাধ্যমেই যুগের মহান ইমাম “““আল্লামা ইমাম হায়াত আলাইহে রাহমা””” এই সকল দিশা দান করেছেন। তাই কেউ যদি সুন্নীয়তকে ভালোবাসে তাকে অবশ্যই ইমাম হায়াত আলাইহে রাহমার এক্তেদায় আসতেই হবে এবং “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” এর হাতকে আরো বেশি শক্তিশালী করতে হবে, না হলে সুন্নীয়ত ধ্বংস হবে।
যারা এতকিছু পাওয়ার পরও ইমামত অস্বীকার করছে তারা আসলে সুন্নীয়ত বুঝতে অক্ষম ইমামত বুঝতে অক্ষম।
আসুন আমরা সবাই যুগের মহান ইমাম “““ আল্লামা ইমাম হায়াত””” এর সাথে এক হয়ে বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন ও বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব গড়ে তুলি।
ইমাম তোমায় কথা দিলাম- তোমায় হয়ে চলবো।
হাদিস শরীফে বলা হয়েছে তোমরা তিনজনও যদি কোন সফরে বের হও, তাহলে সেখান থেকে একজনকে ইমাম নিযু্ক্ত কর। না হয় সেখানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে।
তাই তো প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে ইমামের দরকার হয়, যেমন মসজিদের জন্য একজন ইমাম নিযুক্ত করা হয়, সমাজ পরিচালনার জন্য সমাজ প্রতিনিধির প্রয়োজন হয়, ওয়ার্ড পরিচালনার জন্য ওয়ার্ড মেম্বার প্রয়োজন হয়, ইউনিয়ন পরিচালনার জন্য ইউনিয়ন চেয়ারম্যান প্রয়োজন হয়, উপজেলা পরিচালনার জন্য উপজেলা চেয়ারম্যান প্রয়োজন হয়, জেলা পরিচালনার জন্য জেলা প্রতিনিধি প্রয়োজন হয়, রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য রাষ্ট্র প্রধান প্রয়োজন হয়।
একটু চিন্তা করে দেখুনতো, যদি প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে এই প্রতিনিধিরা না থাকতো তাহলে প্রতিনিয়তই মারামারি-হানাহানি লেগেই থাকতো কারন সবাই সবাইকে নেতা মনে করতো।
দেখার বিষয় হচ্ছে, সাধারণত একটা সমাজ পরিচালনা যদি ইমাম বিহিন হয়, সে সমাজটাও ঠিক ভাবে পরিচালনা করা সম্ভব নয়। আমরা যখন মসজিদে প্রবেশ করি তখনও একজনকে ইমাম মানতে হয় বাকীরা মুক্তাদি হতে হয়।
প্রশ্ন হচ্ছে- এতো বিশাল মুসলিম জাহানের নেতৃত্বের জন্য কি কোন ইমামের প্রয়োজন হয় না????
হ্যাঁ অবশ্যই প্রয়োজন।
ইমাম কি দাবি করার বিষয়??? নিজেকে নিজে ইমাম দাবি করলে কি ইমাম হয়ে যাবে???
না, অবশ্যই না।
কেউ যদি ইমামকে ইমাম না মানে তাহলে কি ইমামের ইমামত্ব চলে যাবে?
না, অবশ্যই না।
আর যদি কেউ ইমামকে জেনে-শুণে বুঝে ইমাম না মেনে মৃত্যুবরণ করে তাহলে তার পরিনতী কি হবে?
অবশ্যই তার মৃত্যু জাহিলিয়তের মৃত্যু হবে।
সত্য মিথ্যা যখন একাকার হয়ে যায় তখন মহান আল্লাহতায়ালা ও তার মহান হাবিব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পক্ষ থেকে যুগে যুগে ইমামগণ দুনিয়তে আগমন করেছেন , সত্য মিথ্যার পার্থক্য করে যুগকে যুগ উপযুগি করে তুলেন এবং সত্য-মানবতা প্রতিষ্ঠা করেন (আল-হাদিস) ।
ইমাম সত্য নিয়ে দুনিয়াতে আগমন করবেন, মিথ্যা-জুলুম-শোষন-কুফরি উৎখাত করবেন,
আর সেই সত্যের ধারাবাহিকতা বর্তমান বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের মহান ইমাম “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” আমাদেরকে হক ও বাতেল নিয়ে সুস্পষ্ট্য ধারণা দিলেন। নাস্তিকতা উৎভূত বস্তুবাদ যার বিরুদ্ধে সমস্ত আম্বিয়া আলাইহি ওয়া-সাল্লামের আগমন, সেই বস্তুবাদের স্পর্ষ্ট সংঙ্গা দিলেন, যার আগে আমরা বস্তুবাদের সংঙ্গা বুঝিনি, বস্তুবাদের সাথে মিশে গিয়ে নিজেকে সুন্নী/সত্য দাবি করতাম।
“““আল্লামা ইমাম হায়াত””” আমাদেরকে কিভাবে সত্যের সাথে সংযুক্ত করলেন, এবং আমাদের হারানো জাতীয়তা ও দিবস সমূহ ফিরিয়ে দিলেন, দেখুন-
“““আল্লামা ইমাম হায়াত””” এর আগমনের পূর্বে আমরা আমাদের জাতীয়তার পরিচয় দিতাম বস্তুভিত্তিক, যা ঈমান হানী কর ও ধ্বংসাত্বক এই শিক্ষা “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার সংগঠন তুলে ধরতে পারেনি।
১০ই মহররম মুসলিম মিল্লাতের মহান জাতীয় শহীদ দিবস ও শহীদ দিবসের পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার সংগঠন তুলে ধরতে পারেনি।
দুনিয়াতে ঈদে আজম তথা মহান প্রিয় নবীর শুভাগমন কেন, কিসের পক্ষে কিসের বিপক্ষে এবং ঈদে আজমের মূল লক্ষ্য কি তা “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার সংগঠন তুলে ধরতে পারেনি।
মহান ঈদে মেরাজুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ঘটালেন এবং এর উদ্দেশ্যটা কি সেটা “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার সংগঠন তুলে ধরতে পারেনি।
গাউসে পাক, খাজা বাবাসহ সকল আউলিয়াকেরামের আগমন কেন ও তাদের সংগ্রাম সাধনা কাদের বিরুদ্ধে ও কিসের জন্য “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার সংগঠন তা তুলে ধরতে পারেনি।
২৩শে সেপ্টেম্বর আঁধার দিবস ও আরব ভূমি উদ্ধারের দিশা “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার কোন সংগঠন তা তুলে ধরতে পারেনি।
সকল মানুষকে কলেমার ছায়াতলে নিয়ে আসার জন্য ও বিশ্বব্যাপী নিপেড়িত অত্যাচারিত মানুষের মুক্তির দিশা ইনসানিতের রাজনীতি রাষ্ট্র ব্যবস্থা বিশ্ব ব্যবস্থার দিক দর্শন “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার কোন সংগঠন তুলে ধরতে পারেনি।
আধ্যাত্মিক রাজনৈতিক সর্বদিক দিয়ে ইসলামের তথা সুন্নীয়তের বিপর্যয় থেকে মুক্তির দিশা “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” ব্যতিরেকে কেউ কোন দরবার কোন সংগঠন তুলে ধরতে পারেনি এমনকি পারবেও না।
কারণ এই সকল কিছুর দিশা দেয়া একমাত্র ইমামতের পক্ষেই সম্ভব আর কারো ধারা সম্ভব নয়।
বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের মাধ্যমেই যুগের মহান ইমাম “““আল্লামা ইমাম হায়াত আলাইহে রাহমা””” এই সকল দিশা দান করেছেন। তাই কেউ যদি সুন্নীয়তকে ভালোবাসে তাকে অবশ্যই ইমাম হায়াত আলাইহে রাহমার এক্তেদায় আসতেই হবে এবং “““আল্লামা ইমাম হায়াত””” এর হাতকে আরো বেশি শক্তিশালী করতে হবে, না হলে সুন্নীয়ত ধ্বংস হবে।
যারা এতকিছু পাওয়ার পরও ইমামত অস্বীকার করছে তারা আসলে সুন্নীয়ত বুঝতে অক্ষম ইমামত বুঝতে অক্ষম।
আসুন আমরা সবাই যুগের মহান ইমাম “““ আল্লামা ইমাম হায়াত””” এর সাথে এক হয়ে বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন ও বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব গড়ে তুলি।
ইমাম তোমায় কথা দিলাম- তোমায় হয়ে চলবো।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks For You Comment