রেসালাত কেন্দ্রীক তাওহীদ ভিত্তিক আত্ত্বাপরিচয় গ্রহন করা ছাড়া কেউ নাযাত মুক্তি পাবে না - মনিরুজ্জামান মনির
নিজে কে মানব সত্ত্বার মানুষ দ্বাবী করা মানে ই আমি সকল সৃষ্টির উর্দে তথা সকল প্রকার বস্তুর উর্দে।
নিজে কে সকল সৃষ্টির উর্দে মানব সত্ত্বার মানুষ দ্বাবী করলে সৃষ্টি কে তথা বস্তু কে কেন্দ্র করে আর মানুষ তার পরিচয় দিতে পারে না ।
সকল সৃষ্টি কে সৃষ্টি করেছেন মহান আল্লাহ তায়ালা আল্লাহ তায়ালার প্রেমময় প্রিয়তম হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম এর প্রেমে।
মহান আল্লাহ তায়ালা আল্লাহ তায়ালার প্রেমময় প্রিয়তম হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম এর প্রেমে সকল সৃষ্টি তথা বস্তু কে সৃষ্টি করেন এবং সৃষ্টির সেরা হিসেবে মানব সত্ত্বার মানুষ কে বানিয়েছেন তাই সৃষ্টির সেরা মানব সত্ত্বার মানুষ কখনো সৃষ্টি তথা বস্তু কে কেন্দ্র করে তার পরিচয় দিতে পারে না।
সৃষ্টির সেরা মানুষ যখন সৃষ্টি তথা বস্তু ( আকাশ-বাতাস, পাহাড়-পর্বত্র,, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র, আগুন-পানি,গাছ-পালা, নদী-নালা,খাল-বিল, সমুদ্র-সৃকত, দেশ-ভাষা, বর্ন-লিংগ, পেশা-গোত্র ) কে কেন্দ্র করে তার পরিচয় দেয় তখন সে আর সৃষ্টির সেরা থাকে না, সৃষ্টির নিকৃষ্ট হয়ে যায়।
প্রশ্ন আসে তাহলে কি মানুষ তার পরিচয় দিবে না ? উত্তর অবশ্যই দিবে তবে সৃষ্টি তথা বস্তু কে কেন্দ্র করে নয়।
সকল সৃষ্টির মূল মালিক মহান আল্লাহ তায়ালা মানুষ কে সৃষ্টির সেরা বানিয়েছেন তার আপন হয়ে থাকার জন্য আর সকল সৃষ্টি তথা বস্তু কে সৃষ্টি করেছেন সৃষ্টির সেরা মানুষ এর উপকার এর উপকরন এর জন্য ।
সকল সৃষ্টির মূল মালিক মহান আল্লাহ তায়ালা মানুষ কে সৃষ্টির সেরা বানিয়েছেন তার আপন হয়ে থাকার জন্য আর মহান আল্লাহ তায়ালার আপন হয়ে থাকতে হলে মহান আল্লাহ তায়ালা কে পাওয়ার ঠিকানা বা কেন্দ্র শানে রেসালাত তথা আল্লাহ তায়ালার প্রেমময় প্রিয়তম হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম এর আপন হতে হবে এবং প্রিয়নবীর দেখানো পথেই জীবন গড়ে তুলতে হবে ।
শানে রেসালাত তথা মহান আল্লাহ তায়ালার প্রেমময় প্রিয়তম হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম এর আপন হয়ে থাকা এবং প্রানের প্রিয়নবীর দেখানো পথে জীবন গড়াই মহান আল্লাহ তায়ালার আপন হওয়া আপন হয়ে থাকা ।
মহান আল্লাহ তায়ালা ও মহান আল্লাহ তায়ালার প্রেমময় প্রিয়তম হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম এর আপন হতে হলে জীবন গড়তে হলে পবিত্র কলেমা শরীফ মনে প্রানে বিশ্বাস করে প্রিয়নবী কে আত্ত্বার মূল জীবনের আলো হিসেবে গ্রহন করতে হবে ।
মানুষ এর প্রাথমিক ও প্রথম পরিচয় সে সৃষ্টির সেরা মানব সত্ত্বার মানুষ ।
সৃষ্টির সেরা মানব সত্ত্বার মানুষ যখন সকল সৃষ্টির মূল মালিক মহান আল্লাহ তায়ালার আপন হওয়ার উদ্দেশ্যে পবিত্র কলেমা শরীফ গ্রহন করার মাধ্যমে শানে রেসালাতে যুক্ত হয় তখন সৃষ্টির সেরা মানুষ মানব সত্ত্বা থেকে মানব সত্ত্বার উর্দে ঈমানী সত্ত্বায় পৌছে যায় আর ঈমানী সত্ত্বায় পৌছে যাওয়ার সাথে সাথে সে সকল মানুষ এর জন্য সত্যের দিশারী হয়ে যায় সে ঈমানী সত্ত্বার ঈমানদার হয়ে যায় ।
সৃষ্টির সেরা মানব সত্ত্বার মানুষ যখন ঈমানী সত্বায় পৌছে যায় তখন তার পরিচয় রেসালাত কেন্দ্রীক তাওহীদ ভিত্তিক তথা পবিত্র কলেমা শরীফ কেন্দ্রীক হয়ে যায়।
সৃষ্টির সেরা মানব সত্ত্বার মানুষ তখন নাযাত মুক্তি পাবে না যতখন সে রেসালাত কেন্দ্রীক তাওহীদ ভিত্তিক না হবে।
রেসালাত কেন্দ্রীক তাওহীদ ভিত্তিক আত্ত্বাপরিচয় গ্রহন করা ছাড়া কেউ নাযাত মুক্তি পাবে না।
রেসালাত কেন্দ্রীক তাওহীদ ভিত্তিক দিক দিশার সত্যের বদর ওহুদ কারবালার আলোকময় আলোকমালার শিক্ষা চেতনার সত্যর সঠিক দিক দর্শন -"আল্লামা ইমাম হায়াত" এর দান বিশ্ব ছুন্নী আন্দোলন।
নিজে কে সকল সৃষ্টির উর্দে মানব সত্ত্বার মানুষ দ্বাবী করলে সৃষ্টি কে তথা বস্তু কে কেন্দ্র করে আর মানুষ তার পরিচয় দিতে পারে না ।
সকল সৃষ্টি কে সৃষ্টি করেছেন মহান আল্লাহ তায়ালা আল্লাহ তায়ালার প্রেমময় প্রিয়তম হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম এর প্রেমে।
মহান আল্লাহ তায়ালা আল্লাহ তায়ালার প্রেমময় প্রিয়তম হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম এর প্রেমে সকল সৃষ্টি তথা বস্তু কে সৃষ্টি করেন এবং সৃষ্টির সেরা হিসেবে মানব সত্ত্বার মানুষ কে বানিয়েছেন তাই সৃষ্টির সেরা মানব সত্ত্বার মানুষ কখনো সৃষ্টি তথা বস্তু কে কেন্দ্র করে তার পরিচয় দিতে পারে না।
সৃষ্টির সেরা মানুষ যখন সৃষ্টি তথা বস্তু ( আকাশ-বাতাস, পাহাড়-পর্বত্র,, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র, আগুন-পানি,গাছ-পালা, নদী-নালা,খাল-বিল, সমুদ্র-সৃকত, দেশ-ভাষা, বর্ন-লিংগ, পেশা-গোত্র ) কে কেন্দ্র করে তার পরিচয় দেয় তখন সে আর সৃষ্টির সেরা থাকে না, সৃষ্টির নিকৃষ্ট হয়ে যায়।
প্রশ্ন আসে তাহলে কি মানুষ তার পরিচয় দিবে না ? উত্তর অবশ্যই দিবে তবে সৃষ্টি তথা বস্তু কে কেন্দ্র করে নয়।
সকল সৃষ্টির মূল মালিক মহান আল্লাহ তায়ালা মানুষ কে সৃষ্টির সেরা বানিয়েছেন তার আপন হয়ে থাকার জন্য আর সকল সৃষ্টি তথা বস্তু কে সৃষ্টি করেছেন সৃষ্টির সেরা মানুষ এর উপকার এর উপকরন এর জন্য ।
সকল সৃষ্টির মূল মালিক মহান আল্লাহ তায়ালা মানুষ কে সৃষ্টির সেরা বানিয়েছেন তার আপন হয়ে থাকার জন্য আর মহান আল্লাহ তায়ালার আপন হয়ে থাকতে হলে মহান আল্লাহ তায়ালা কে পাওয়ার ঠিকানা বা কেন্দ্র শানে রেসালাত তথা আল্লাহ তায়ালার প্রেমময় প্রিয়তম হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম এর আপন হতে হবে এবং প্রিয়নবীর দেখানো পথেই জীবন গড়ে তুলতে হবে ।
শানে রেসালাত তথা মহান আল্লাহ তায়ালার প্রেমময় প্রিয়তম হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম এর আপন হয়ে থাকা এবং প্রানের প্রিয়নবীর দেখানো পথে জীবন গড়াই মহান আল্লাহ তায়ালার আপন হওয়া আপন হয়ে থাকা ।
মহান আল্লাহ তায়ালা ও মহান আল্লাহ তায়ালার প্রেমময় প্রিয়তম হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম এর আপন হতে হলে জীবন গড়তে হলে পবিত্র কলেমা শরীফ মনে প্রানে বিশ্বাস করে প্রিয়নবী কে আত্ত্বার মূল জীবনের আলো হিসেবে গ্রহন করতে হবে ।
মানুষ এর প্রাথমিক ও প্রথম পরিচয় সে সৃষ্টির সেরা মানব সত্ত্বার মানুষ ।
সৃষ্টির সেরা মানব সত্ত্বার মানুষ যখন সকল সৃষ্টির মূল মালিক মহান আল্লাহ তায়ালার আপন হওয়ার উদ্দেশ্যে পবিত্র কলেমা শরীফ গ্রহন করার মাধ্যমে শানে রেসালাতে যুক্ত হয় তখন সৃষ্টির সেরা মানুষ মানব সত্ত্বা থেকে মানব সত্ত্বার উর্দে ঈমানী সত্ত্বায় পৌছে যায় আর ঈমানী সত্ত্বায় পৌছে যাওয়ার সাথে সাথে সে সকল মানুষ এর জন্য সত্যের দিশারী হয়ে যায় সে ঈমানী সত্ত্বার ঈমানদার হয়ে যায় ।
সৃষ্টির সেরা মানব সত্ত্বার মানুষ যখন ঈমানী সত্বায় পৌছে যায় তখন তার পরিচয় রেসালাত কেন্দ্রীক তাওহীদ ভিত্তিক তথা পবিত্র কলেমা শরীফ কেন্দ্রীক হয়ে যায়।
সৃষ্টির সেরা মানব সত্ত্বার মানুষ তখন নাযাত মুক্তি পাবে না যতখন সে রেসালাত কেন্দ্রীক তাওহীদ ভিত্তিক না হবে।
রেসালাত কেন্দ্রীক তাওহীদ ভিত্তিক আত্ত্বাপরিচয় গ্রহন করা ছাড়া কেউ নাযাত মুক্তি পাবে না।
রেসালাত কেন্দ্রীক তাওহীদ ভিত্তিক দিক দিশার সত্যের বদর ওহুদ কারবালার আলোকময় আলোকমালার শিক্ষা চেতনার সত্যর সঠিক দিক দর্শন -"আল্লামা ইমাম হায়াত" এর দান বিশ্ব ছুন্নী আন্দোলন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks For You Comment