যে মাওলায়ে আলা রাদ্বীয়াল্লাহু তায়ালা আনহুকে গালি দিলো সে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম কে গালি দিলো -"আল্লামা ইমাম হায়াত"

যে মাওলায়ে আলা হজরত আলী রাদিআল্লাহু আনহুকে গালি দিল সে আল্লাহতাআলার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে গালি দিল।

যে আমাদের আল্লাহতাআলার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কে গালি দেয় সে ইসলামের শত্রু, মানবতার শত্রু।
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَبِي بُكَيْرٍ قَالَ حَدَّثَنَا إِسْرَائِيلُ عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ عَنْ أَبِي عَبْدِ اللَّهِ الْجَدَلِيِّ قَالَ
دَخَلْتُ عَلَى أُمِّ سَلَمَةَ فَقَالَتْ لِي أَيُسَبُّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ? فِيكُمْ قُلْتُ مَعَاذَ اللَّهِ أَوْ سُبْحَانَ اللَّهِ أَوْ كَلِمَةً نَحْوَهَا قَالَتْ سَمِعْتُ رَسُولَ
اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ مَنْ سَبَّ عَلِيًّا فَقَدْ سَبَّنِي
“ আবি আব্দুল্লাহ জাদলি বলেছেন ‘আমরা উম্মাহাতুল মুমিনীন হজরত উম্মে সালমা (রাঃ) এর কাছে গেলাম। তিনি ক্রদ্ধ হয়ে বললেন ‘তোমাদের মধ্য থেকে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কে গালি দিচ্ছ?’
আমারা বললাম ‘মায আল্লাহ,  সুবহান আল্লাহ এই ধরনের কোন কিছু ঘটে নি।

উম্মে সালমা রাদিআল্লাহু আনহা বললেন,  আমি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি -
“যে আলীকে গালি দেয় সে যেন আমাকেই গালি দেয়”। আবি আব্দুল্লাহ জাদলি বলেছেন, খুতবায় মুয়াবিয়া হজরত আলী রাদিআল্লাহু আনহুকে গালি দেয়ার ঘটনায় ক্রদ্ধ হয়ে উম্মাহাতুল মুমিনীন রাদিআল্লাহু আনহা আমাদেরকে এ হাদিস শরীফটি বর্ণনা করেন।

সূত্র - মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং ২৫৫২৩ / সুনান আল কাবির, ইমাম নাসাই, খণ্ড ৫, পাতা ১৩৩ / ফাযায়েলে সাহাবা , ইমাম হাম্বল , হাদিস নং ৯৭৭ / মুস্তাদরাক ‘আলা সাহিহাইন তালখিয যাহাবি হাদিস নং ৪৬১৫ / মেশকাত , খন্ড -১১ , হাদিস নং -৫৮৪২ / সুনানে নাসাঈ, খন্ড-৫, পৃ - ১৩৩ / মুসনাদে হাম্বাল, খন্ড-৬, পৃ-৩২৩ / মুস্তাদারাকে হাকেম, খণ্ড-৩, পৃ-১৩০ / মুয়াদ্দাতুল কুরবা, পৃ-৪৪ ।
সহিহ মুসলিম, ফাযাইলে আলী অধ্যায়ে -
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ وَمُحَمَّدُ بْنُ عَبَّادٍ وَتَقَارَبَا فِي اللَّفْظِ قَالَا حَدَّثَنَا حَاتِمٌ وَهُوَ ابْنُ إِسْمَعِيلَ عَنْ بُكَيْرِ بْنِ مِسْمَارٍ عَنْ عَامِرِ بْنِ سَعْدِ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ عَنْ أَبِيهِ قَالَ أَمَرَ مُعَاوِيَةُ بْنُ أَبِي سُفْيَانَ سَعْدًا فَقَالَ مَا مَنَعَكَ أَنْ تَسُبَّ أَبَا التُّرَابِ فَقَالَ أَمَّا مَا ذَكَرْتُ ثَلَاثًا قَالَهُنَّ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَنْ أَسُبَّهُ لَأَنْ تَكُونَ لِي وَاحِدَةٌ مِنْهُنَّ أَحَبُّ إِلَيَّ مِنْ حُمْرِ النَّعَمِ
হাদিসটা বড় এখানে প্রথম অংশের অনুবাদ দেওয়া হল ।

“মুয়াবিয়া ইবনে সুফিয়ান সা’দকে ‘গভর্নর নিযুক্ত’ করে বললেন এবং কিসে তোমাকে আলীকে গালি দিতে বাধা দিচ্ছে?
সে ( সা’দ) উত্তর দিল ‘তিনটে জিনিস যেগুলি আমি মনে রেখেছি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বলতে ফলে আমি তাকে (আলিকে) গালি দেব না...............”।

উপরের হাদিস থেকে বোঝা যাচ্ছে যে মুয়াবীয়া, সাদ ইবনে আবি ওক্কাস কে হযরত আলী রাদিআল্লাহু আনহুকে গালি দেয়ার জন্য নির্দেশ দিল।
এই একই ঘটনাকে হাফিয ইবনে হজর আস্কালানি তার সারাহ আল বুখারিতে ফাযাইলে আলী এর অধ্যায়ে লিখেছেন -
وعند أبي يعلى عن سعد من وجه آخر لا بأس به قال لو وضع المنشار على مفرقي على أن أسب عليا ما سببته أبدا
“ আবি ইয়ালা সাদের থেকে অন্য একটি সুত্রে বর্ণনা করেছেন যেটা ভুল নয় যে সাদ বলেছেন “ আমার ঘাড়ে যদি তরবারী রাখা হয় আলীকে গালি দিতে, তবুও আমি আলীকে গালি দেব না”।
নীচে আরও হাদিস দেওয়া হল যে মুয়াবীয়া নিজে হজরত আলী রাদিআল্লাহু আনহুকে গালি দেওয়ার প্রথা চালু করেছিল তার গভর্নর দের দিয়ে।
ক)
মুহিবুদ্দিন তাবারি রিয়াদুর নাদারা তে মানাকিবে আশায়েরা মুবাশসেরা অধ্যায়ে- খণ্ড ১ পাতা ২৬২-
عن سعيد قال أمر معاوية سعدا أن يسب أبا تراب فقال أما ما ذكرت ثلاثا قالهن رسول الله صلى الله عليه وسلم
“সাইদ বর্ণনা করেছেন ‘মুয়াবীয়া, সাদকে নির্দেশ দিল হজরত আলী রাদিআল্লাহু আনহুকে গালি দিতে, ফলে সাদ উত্তর দিল ‘যে সমন্ধে তুমি (মুয়াবীয়া) বলছ, (অথচ) রাসুল (সাঃ) তিনটি জিনিষ বলেছেন......”।
আহলে সুন্নার ইমাম মুল্লা আলী কারী তার ‘মিরকাত সারাহ মিশকাত’ এ খণ্ড ১৭ পাতা ৪৯৩ তে এটা উল্লেখ করেছে।
খ)
ইবনে কাসির আল বসরি সুম্মা দামেস্কি তার বেদায়া ওয়আন নেহায়াতে খণ্ড ৭ পাতা ৩৪১ এ লিখেছে।
যে ঘটনাটা ইমাম মুসলিম তার সহীহতে বর্ণনা করেছেন সেটাকে পরিষ্কার ভাবে লিখেছে।
وقال أبو زرعة الدمشقي : ثنا أحمد بن خالد الذهبي أبو سعيد ، ثنا محمد بن إسحاق ، عن عبد الله بن أبي نجيح ، عن أبيه قال : لما حج معاوية أخذ بيد سعد بن أبي وقاص فقال : يا أبا إسحاق ، إنا قوم قد أجفانا هذا الغزو عن الحج حتى كدنا أن ننسى بعض سننه ، فطف نطف بطوافك . قال : فلما فرغ أدخله دار الندوة ، فأجلسه معه على سريره ، ثم ذكر علي بن أبي طالب فوقع فيه ، فقال : أدخلتني دارك ، وأجلستني على سريرك ، ثم وقعت في علي تشتمه ؟
“ যখন মুয়াবিয়া হজ্জ এ গিয়েছিল সাদের হাত ধরে বলল ‘হে আবি ইসহাক আমার ঐ জনগণ যারা হজকে পরিত্যাগ করেছি যুদ্ধ বিগ্রহের জন্য এমনকি আমরা এর প্রায় সব নিয়ম ভুলে গিয়েছি। সুতারং আমারা আপনার তাওয়াফের অনুকরনে তাওয়াফ করেছি। যখন তারা হজ্ব শেষ করল সে (মুয়াবীয়া) সাদের কাছে আলোচনা ঘরে তার সাথে গদির উপর বসল। তারপর মুয়াবীয়া আলীকে উল্লেখ করল ও লানত দিল।
সাদ বলল “যে তুমি আমাকে তোমার বাড়িতে এনে তোমার সোফাতে বসিয়ে আলীকে গালি দিতে শুরু করেছ”?
গ)
মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা খণ্ড ৭ পাতা ৪৯৬ ও ইবনে মাজা খণ্ড ১ পাতা ৪৫ এ বর্ণনা করেছেন -
عن سعد بن أبي وقاص قال قدم معاوية في بعض حجاته فدخل عليه سعد فذكروا عليا فنال منه فغضب سعد وقال تقول هذا
“হজ্জ থেকে ফেরার পথে সাদ, মুয়াবীয়া ও তার সাথীদের সাথে সাক্ষাৎ হয় এবং আলী রাদিআল্লাহু আনহুকে উল্লেখ করে তখন মুয়াবিয়া আলীকে গালমন্দ করে।
ফলে সাদ রাগান্বিত হয়ে বলে ‘তুমি এই রকম বলছ কেন’?
فنال منه)) أي نال معاوية من علي وتكلم فيه

ঘ)
ইমাম হাসান (রা:) মুয়াবীয়াকে হজরত মাওলা আলী রাদিআল্লাহু আনহু কে গালি দিতে নিষেধ করছেন ।
ইমাম হাসান (রা:) ও মুয়াবীয়ার সাথে যখন চুক্তি হয় তখন তাতে একটা শর্ত ছিল যে হজরত আলী রাদিআল্লাহু আনহুকে গালি দিতে পারবে না। কিন্তু মুয়াবিয়া চুক্তি ভংগ করে গালি দেয়া চালু করে।
আল কামিল ফিত তারিখ, ইবন আসির, খণ্ড ৩ পাতা ২৭২।
ঙ)
মুয়াবীয়া হজরত আলী রাদিআল্লাহু আনহুকে গালি ও লানত দিত - এই গুলি হাদিস ও তারিখের কিতাব সমূহে প্রচুর বর্ণনা হয়েছে।
আমি নীচে আরও দুটি রেফারেন্স উল্লেখ করলাম যেখান মুসলিম শরিফের হাদিস (যেটা আগেই দেওয়া হয়েছে) এর আলোচনা করেছে।
১) কুরতুবি তার “আল মুফহাম’ এর খণ্ড ২০ পাতা ২৫ এ লিখেছেনঃ
وقول معاوية لسعد بن أبي وقاص : ما منعك أن تسب أبا تراب ؛ يدل : على أن مقدم بني أمية كانوا يسبون عليا وينتقصونه
“মুয়াবীয়া, সাদকে যেটা বলেছিল ‘কি তোমাকে আলিকে গালমন্দ করতে বিরত করছে’?
তা থেকে বোঝা যায় যে বনু উমাইয়ার প্রথম জেনারেশন আলীকে গালমন্দ করত”।
২)নাসিবিদের সর্দার ইবনে তাইমিয়া তার “মিনহাজ আস শুন্না” এর খণ্ড ৫ পাতা ৪২ এ উল্লেখ করেছেন --
وأما حديث سعد لما أمره معاوية بالسب فأبى
“সাদ সমন্ধে যে হাদিস, যাতে মুয়াবীয়া তাকে লানত দিতে বলে কিন্তু সে না করে”।

হযরত আবু জর গিফারী (রাঃ), হযরত আবু সাইদ খুদরী (রাঃ), হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদ (রাঃ), হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আনসারী (রাঃ) হতে বর্ণীত হয়েছে যে,
" আমরা সাহাবাগন হযরত আলীর প্রতি ঘৃণা দ্বারা মুনাফেক সাহাবা খুঁজে বের করতাম।" -
সুত্র - সহীহ মুসলিম, খন্ড -১, হাদিস-১৪৪ ( ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ) / আশারা মোবাশশারা, পৃ-১৯৭ ( এমদাদিয়া লাইব্রেরী) / কাতেবীনে ওহী, পৃঃ-২১২ ( ইসঃ ফাঃ বাঃ) / জামে আত তিরমিজি, খণ্ড-৬, হাদিস-৩৬৫৫, ৩৬৫৪ ( ইসলামিক সেন্টার ) / মিশকাত, খণ্ড-১১, হাদিস-৫৮৪১ ( এমদাদিয়া লাইঃ), / হযরত আলী, পৃঃ-১৪, ( এমদাদিয়া লাইঃ) / সহীহ তিরমিজি , খঃ-৫,পৃঃ-৬৩৫ (মিশর) / ইবনে মাজাহ, খঃ-১,পৃঃ-৫৫ (মিশর) / সহীহ মুসলিম, খঃ-১, হাঃ-১৪৪, (ইসঃ ফাঃ বাঃ) / মিশকাত, খঃ-১১, হাঃ-৫৮৪১ (এমদাদিয়া লাইঃ) / সহীহ মুসলিম, খঃ-১, পৃঃ-৬০ (মিশর) / মুসনাদে হাম্বল, খঃ-১, পৃঃ-৮৪,৯৫, এবং খঃ-৬, পৃঃ-২৯২ (মিশর) / হযরত আলী, পৃঃ-১৪ ( এমদাদিয়া লাইঃ) / আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খঃ-৭, পৃঃ-৩৫৪ / তাফসীরে দূররে মানসুর, খঃ-৬, পৃঃ-৬৬-৬৭ / আরজাহুল মাতালেব,পৃঃ-৮৪৮,৮৬০ / ইয়ানাবিউল মুয়াদ্দাত, পৃঃ-৮৬-৮৭ / তারিখে বাগদাদ, খঃ-২, পৃঃ-২৫৫ ও খঃ-৮, পৃঃ-৪১৭ ও খঃ-১৩, পৃঃ-১৫৩ ও খঃ-১৪, পৃঃ-৪২৬ (মিশর) নাহজুল বালাঘা ( ইবনে হাদীদ), খঃ-১, পৃঃ-৩৬৭ / শারাহ নাহজ আল বালাঘা (ইবনে আবিল হাদীদ মুতাজেলী), খঃ-৪, পৃঃ-৬৪ / জামেউল কাবির ( আল্লামা জালাল উদ্দীন সুয়ুতী), পৃঃ-১৫২,৪০৮ / সুনানে নাসাঈ, খঃ-৮, পৃঃ-১১৫ (মিশর) / জামেউল উসুল, খঃ-৯, পৃঃ-৪৭৩ (মিশর) / ইবনে মাজাহ, খঃ-১, পৃঃ-৫৫ (মিশর) / আল মুস্তাদারাক, খঃ-৩, পৃঃ-১২৯ (মিশর) / মাজমা আজ জাওয়ারেদ, খঃ-৯, পৃঃ-১৩৩ (মিশর) / হিলিয়াতুল আউলিয়া, খঃ-৪, পৃঃ-১৮৫ ও খঃ-৬, পৃঃ-২৯৪ (মিশর) ।
প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, " সাবধান! যে ব্যক্তি আহলে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শত্রুতা নিয়ে মৃত্যুবরণ করে, কেয়ামতে তার কপালে লেখা থাকবে, সে আল্লাহতাআলার রহমত হতে বঞ্চিত। যে ব্যক্তি আলে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শত্রুতা নিয়ে মৃত্যুবরণ করে, সে কাফের হয়ে মারা যায়। যে ব্যক্তি আলে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শত্রুতা নিয়ে মৃত্যুবরণ করে, সে বেহেশতের সুগন্ধও পাবে না।" -
সুত্র -তাফসীরে কাবির, খণ্ড-২৭, পৃঃ-১৬৫ (মিশর) / আরজাহুল মাতালেব, পৃঃ- ৪১৮ / ইয়া নাবিউল মুয়াদ্দাত, পৃঃ-৫৫, ৫৯৯ / তাফসীরে কুরতুবি, খণ্ড-১৬, পৃঃ-২২ (মিশর ) / সাওয়ায়েকে মোহরেকা, পৃঃ-১০৪ / তাফসীরে আল কাশশাফ ওয়াল বায়ান, খণ্ড-৩, পৃঃ-৬৭ (মিশর) ।
এখন আপনাদের জন্য আরও সুত্র উল্লেখ করছি ,
যেখানে স্পষ্টভাবে রয়েছে যে , মূয়াবীয়া কর্তৃক হযরত আলী রাদিআল্লাহু আনহুকে কে অভিসম্পাত দেওয়া হত ।
সূত্র - মুয়াদ্দাতুল কুরবা, পৃঃ-৪৮ / সহীহ মুসলিম, খণ্ড-৭, হাদিস-৬০৪১,৬০৪৯ (ইসলামিক সেন্টার) / আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খণ্ড-৭, পৃঃ-৩৪১, খণ্ড-৮, পৃঃ-৫০,৫৫ / জামে আত তিরমিজি, খণ্ড-৬, হাদিস-৩৬৬২ (ইসলামিক সেন্টার) / খেলাফত ও রাজতন্ত্র, পৃঃ-১৪২, ১৪৯ / কারবালা ও মুয়াবিয়া (সৈয়দ গোলাম মোরশেদ), পৃঃ-৪৬-৪৮ / আরব জাতির ইতিহাস, পৃঃ-১২২, ১৬৮ (বাংলা একাডেমী) / খিলাফতের ইতিহাস, পৃঃ-১৩৯ (ইসঃ ফাঃ বাঃ) / কারবালা, পৃঃ-২১৪ (মুহাম্মদ বরকত উল্লাহ) / ইসলামের ইতিহাস পৃঃ-২৮১ (কে আলী) / ইসলামের ইতিহাস, পৃঃ-১৪৭, ১৪৯, ( সৈয়দ মাহমুদুল হাসান) / শাহাদাতে আহলে বাইয়েত, পৃঃ-১৪৩-১৪৬ (খানকাহ আবুল উলাইয়াহ) / তারিখে তাবারি, খণ্ড-৪, পৃঃ-১২২, ১৯০, ২০৭, খণ্ড-৫, পৃঃ-২৫৩ / আল কামিল, খণ্ড-৩, পৃঃ-২০৩, ২৪২ / জামেউস সিরাত, পৃঃ-৩৬৬ (ইমাম ইবনে হাযম) / আত তাকারির লিত তিরমিজি, পৃঃ-১৯ (মাওঃ মাহমুদুল হাসান) / ইবনে খালদুন, খণ্ড-৩, পৃঃ-১৩ / ইযাযাতুল খিফা (শাহ ওয়ালি উল্লাহ), খণ্ড-২, পৃঃ-৫০,৩০৬,৫০৫,৫০৮ / মাসিক জিজ্ঞাসা, পৃঃ-১৩-১৭ (আগস্ট-সেপ্ট ৯৫) / ইবনুল আসির, খণ্ড-৪, পৃঃ-১৫৪ / আল ইস্তিয়াব, খণ্ড-১, পৃঃ-১৩৫।

==========
আল্লামা আরেফ সারতাজ, ডঃ আল্লামা অধ্যাপক কাওসার আমীন,
(বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন )

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সাহাবী একটি বৈশিষ্ট্য, সাহাবী একটি চরিত্র, সাহাবী একটি আদর্শ, সাহাবী মানে উৎসর্গ, সাহাবী মানে সর্বোচ্চ বিশ্বস্ত! লেখক- আল্লামা ইমাম হায়াত এর দিশার আলোকে- আল্লামা মুফতি রেজাউল মোস্তফা কায়সার

প্রিয়নবীর সম্পর্কের চেয়ে জরুরী গুরুত্বপূর্ণ মূল্যবান অপরিহার্য্য অন্য কোন সম্পর্কই নয় -"আল্লামা ইমাম হায়াত আলাইহি রাহমা"

(দলিল) নবী রাসূল আলাইহিস সাল্লাম গন সহ আল্লাহর ওলী গন চিরন্তন জীবিত ।