কাফের এজিদের বাপ কাতিলে সাহাবী মুয়াবিয়াকে নিয়ে সুন্নী ছদ্মবেশী সেনা খারেজীদের মিথ্যাচার সমূহঃ -এডভোকেট মোকাররম হুসাইয়ন
কাফের এজিদের বাপ কাতিলে সাহাবী মুয়াবিয়াকে নিয়ে সুন্নী ছদ্মবেশী সেনা খারেজীদের মিথ্যাচার সমূহঃ
১/ কাফের এজিদের বাপ আশারা মুবাশ্বেরার অন্তর্গত তথা জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবী। নাউজুবিল্লাহ।
২/ কাফের এজিদের বাপ মক্কা বিজয়ের পূর্বে ইসলাম গ্রহণকারী। নাউজুবিল্লাহ
৩/ কাফের এজিদের বাপ জলিলে কদর সাহাবী। নাউজুবিল্লাহ
৪/ কাফের এজিদের বাপের শাসনকে তোমরা মন্দ বলো না- আলী রাদিআল্লাহু আনহু। নাউজুবিল্লাহ
৫/ কাফের এজিদের বাপ মুমিনের মামা- গাউছে পাক/ আল্লামা রুমি রহমতুল্লাহ আলাইহি। নাউজুবিল্লাহ
৬/ মাওলায়ে আলা সৈয়াদেনা আলী রাদিআল্লাহু আর কাফের এজিদের বাপের মধ্যকার যুদ্ধ ইজতিহাদি ভুল। নাউজুবিল্লাহ
৭/ কাফের এজিদের বাপ খলিফা ছিল। নাউজুবিল্লাহ
৮/ কাফের এজিদের বাপকে ইমামে আকবর ইমাম হাসান রাদিআল্লাহু আনহু মেনে নিয়েছিল। নাউজুবিল্লাহ।
৯/ কাফের এজিদের বাপ ওহী লেখক ও মক্কা বিজয়ের পূর্বে ইসলাম গ্রহণকারী।
১০/ কাফের এজিদের বাপ এজিদকে ক্ষমতা দেননি কাফের এজিদ জোর করে নিয়েছে।
১১/ কাফের এজিদের বাপ বদর ওহোদের জিহাদে ছিল।
এই সেনা খারেজিরা মিথ্যা ইতিহাস বর্ণনা করে কাতিলে সাহাবী মুয়াবিয়াকে হক বানানোর ও ইসলামের মহা হর্তাকর্তা সাজিয়ে ইসলামের অথরিটি দেখানোর চেষ্টায় লিপ্ত। অথচ সত্য এই যে,
১/ কাফের এজিদের বাপ মক্কা বিজয়ের পরে সুসময়ে সে ও তার পরিবার বাধ্য হয়ে ইসলাম গ্রহণ করেছে।
২/ কাফের এজিদের বাপ কখনো জলিলে কদর সাহাবী নয় জলিলে কদর সাহাবী তারা যারা মক্কা বিজয়ের আগে কঠিন সময়ে ইসলাম গ্রহণ করেছে।
৩/ কাফের এজিদের বাপ লানত প্রাপ্ত একজন লোক।
৪/ হাদিছ শরীফে কাফের এজিদের বাপ ও তার গ্রুপকে বিদ্রোহী ও জাহান্নামি ঘোষণা করা হয়েছে।
৫/ কাফের এজিদের বাপ বহু সাহাবায়েকেরাম রাদিআল্লাহু আনহুমের কাতিলকারী তথা হত্যাকারী।
৬/ কাফের এজিদের বাপ আমানতের খেয়ানতকারী এবং ওয়াদার খেলাফকারী যা মুনাফিকের আলামত।
৭/ কাফের এজিদের বাপ লোভী, কপটচারী ও গোত্রবাদী জাতীয়তাবাদের প্রবর্তক।
৮/ কাফের এজিদের বাপ কাফের এজিদের হাতে ক্ষমতা তুলে দিয়ে কারবালার হত্যাকাণ্ডের পরোক্ষ সহযোগী।
৯/ কাফের এজিদের বাপ খেলাফত উৎখাতকারী ও মুলুকিয়তের প্রতিষ্ঠাতা।
১০/ কাফের এজিদের বাপের মুলুকিয়ত শাসনের সময় মাওলায়ে আলা আলী রাদিআল্লাহু আনহু দুনিয়াতে জাহিরেভাবে ছিলেনই না সুতরাং তার শাসনকে মন্দ বলোনা এটা সুস্পষ্ট মিথ্যাচার।
১১/ কাফের এজিদের বাপ যখন ইসলাম গ্রহণ করে তার বয়স বিশ বছর। সে যখন ইসলাম গ্রহণ করে তখন কুরআনুল করীমের দুই একটা সূরা আয়াত শরীফ ছাড়া বাকি সবকিছু নাজিল হয়ে গিয়েছিল সে আর কখন কাতেবি ওহী ছিল।
১২/ কাফের এজিদের বাপ ও তার পরিবার প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ছিল এমন কি মক্কা বিজয়ের আগের দিন পর্যন্ত যুদ্ধ করেছে।
১৩/ কাফের এজিদের বাপ জোরপূর্বক খেলাফত কেড়ে নেওয়াকারী।
১৪/ রাজতন্ত্র স্বৈরদস্যুতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জনক।
আমরা প্রাণপ্রিয় আহলে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদ্বীন রাদিআল্লাহু আনহুম ও মকবুল সাহাবায়েকেরাম রাদিআল্লাহু আনহুমের জামাতের অনুসারী। তাঁদের জামাত ও এজমার বিপরীত বিচ্ছিন্ন কাফের এজিদের বাপের অনুসরণ আমরা করিনা। কাফের এজিদের বাপ না হক এটাই আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা। আর সে শিয়া সুন্নীর মাপকাঠি নয়। কাফের এজিদের বাপকে শিয়াবাদ মানলেও শিয়াবাদ কাফের বাতিল।
আমরা সত্যের সৈনিক, কারবালার রক্তভেজা আমানতের ধারক মিথ্যার বিরুদ্ধে চির আপোষহীন সংগ্রামী। সত্য প্রকাশে আমরা নির্ভীক। বাতিলের অবৈধ ফতোয়ার ভয় আমরা করিনা। পারলে কেউ প্রমাণ করে দেখাক ভুল কিছু বলেছি। মিথ্যা জুলুমের ধারককে মহান হিসেবে সাজাতে আমরা দেবনা। কারবালার সৈনিকরা জেগেছে পূনর্বার।
১/ কাফের এজিদের বাপ আশারা মুবাশ্বেরার অন্তর্গত তথা জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবী। নাউজুবিল্লাহ।
২/ কাফের এজিদের বাপ মক্কা বিজয়ের পূর্বে ইসলাম গ্রহণকারী। নাউজুবিল্লাহ
৩/ কাফের এজিদের বাপ জলিলে কদর সাহাবী। নাউজুবিল্লাহ
৪/ কাফের এজিদের বাপের শাসনকে তোমরা মন্দ বলো না- আলী রাদিআল্লাহু আনহু। নাউজুবিল্লাহ
৫/ কাফের এজিদের বাপ মুমিনের মামা- গাউছে পাক/ আল্লামা রুমি রহমতুল্লাহ আলাইহি। নাউজুবিল্লাহ
৬/ মাওলায়ে আলা সৈয়াদেনা আলী রাদিআল্লাহু আর কাফের এজিদের বাপের মধ্যকার যুদ্ধ ইজতিহাদি ভুল। নাউজুবিল্লাহ
৭/ কাফের এজিদের বাপ খলিফা ছিল। নাউজুবিল্লাহ
৮/ কাফের এজিদের বাপকে ইমামে আকবর ইমাম হাসান রাদিআল্লাহু আনহু মেনে নিয়েছিল। নাউজুবিল্লাহ।
৯/ কাফের এজিদের বাপ ওহী লেখক ও মক্কা বিজয়ের পূর্বে ইসলাম গ্রহণকারী।
১০/ কাফের এজিদের বাপ এজিদকে ক্ষমতা দেননি কাফের এজিদ জোর করে নিয়েছে।
১১/ কাফের এজিদের বাপ বদর ওহোদের জিহাদে ছিল।
এই সেনা খারেজিরা মিথ্যা ইতিহাস বর্ণনা করে কাতিলে সাহাবী মুয়াবিয়াকে হক বানানোর ও ইসলামের মহা হর্তাকর্তা সাজিয়ে ইসলামের অথরিটি দেখানোর চেষ্টায় লিপ্ত। অথচ সত্য এই যে,
১/ কাফের এজিদের বাপ মক্কা বিজয়ের পরে সুসময়ে সে ও তার পরিবার বাধ্য হয়ে ইসলাম গ্রহণ করেছে।
২/ কাফের এজিদের বাপ কখনো জলিলে কদর সাহাবী নয় জলিলে কদর সাহাবী তারা যারা মক্কা বিজয়ের আগে কঠিন সময়ে ইসলাম গ্রহণ করেছে।
৩/ কাফের এজিদের বাপ লানত প্রাপ্ত একজন লোক।
৪/ হাদিছ শরীফে কাফের এজিদের বাপ ও তার গ্রুপকে বিদ্রোহী ও জাহান্নামি ঘোষণা করা হয়েছে।
৫/ কাফের এজিদের বাপ বহু সাহাবায়েকেরাম রাদিআল্লাহু আনহুমের কাতিলকারী তথা হত্যাকারী।
৬/ কাফের এজিদের বাপ আমানতের খেয়ানতকারী এবং ওয়াদার খেলাফকারী যা মুনাফিকের আলামত।
৭/ কাফের এজিদের বাপ লোভী, কপটচারী ও গোত্রবাদী জাতীয়তাবাদের প্রবর্তক।
৮/ কাফের এজিদের বাপ কাফের এজিদের হাতে ক্ষমতা তুলে দিয়ে কারবালার হত্যাকাণ্ডের পরোক্ষ সহযোগী।
৯/ কাফের এজিদের বাপ খেলাফত উৎখাতকারী ও মুলুকিয়তের প্রতিষ্ঠাতা।
১০/ কাফের এজিদের বাপের মুলুকিয়ত শাসনের সময় মাওলায়ে আলা আলী রাদিআল্লাহু আনহু দুনিয়াতে জাহিরেভাবে ছিলেনই না সুতরাং তার শাসনকে মন্দ বলোনা এটা সুস্পষ্ট মিথ্যাচার।
১১/ কাফের এজিদের বাপ যখন ইসলাম গ্রহণ করে তার বয়স বিশ বছর। সে যখন ইসলাম গ্রহণ করে তখন কুরআনুল করীমের দুই একটা সূরা আয়াত শরীফ ছাড়া বাকি সবকিছু নাজিল হয়ে গিয়েছিল সে আর কখন কাতেবি ওহী ছিল।
১২/ কাফের এজিদের বাপ ও তার পরিবার প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ছিল এমন কি মক্কা বিজয়ের আগের দিন পর্যন্ত যুদ্ধ করেছে।
১৩/ কাফের এজিদের বাপ জোরপূর্বক খেলাফত কেড়ে নেওয়াকারী।
১৪/ রাজতন্ত্র স্বৈরদস্যুতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জনক।
আমরা প্রাণপ্রিয় আহলে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদ্বীন রাদিআল্লাহু আনহুম ও মকবুল সাহাবায়েকেরাম রাদিআল্লাহু আনহুমের জামাতের অনুসারী। তাঁদের জামাত ও এজমার বিপরীত বিচ্ছিন্ন কাফের এজিদের বাপের অনুসরণ আমরা করিনা। কাফের এজিদের বাপ না হক এটাই আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা। আর সে শিয়া সুন্নীর মাপকাঠি নয়। কাফের এজিদের বাপকে শিয়াবাদ মানলেও শিয়াবাদ কাফের বাতিল।
আমরা সত্যের সৈনিক, কারবালার রক্তভেজা আমানতের ধারক মিথ্যার বিরুদ্ধে চির আপোষহীন সংগ্রামী। সত্য প্রকাশে আমরা নির্ভীক। বাতিলের অবৈধ ফতোয়ার ভয় আমরা করিনা। পারলে কেউ প্রমাণ করে দেখাক ভুল কিছু বলেছি। মিথ্যা জুলুমের ধারককে মহান হিসেবে সাজাতে আমরা দেবনা। কারবালার সৈনিকরা জেগেছে পূনর্বার।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks For You Comment