ভোট ডাকাতিকে ওরাই জনগণের রায় মনে করতে পারে যারা ধর্ষণকে বিয়ে বলতে পারে -"আল্লামা ইমাম হায়াত" প্রবর্তক "বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব"
ভোট ডাকাতিকে ওরাই জনগণের রায় মনে করতে পারে যারা ধর্ষণকে বিয়ে বলতে পারে।
ভোট চুরি জীবন অস্বীকার- স্বাধীনতা হরণ- অধিকার লুন্ঠন- নাগরিকত্ব অস্বীকার- গণতন্ত্র হত্যা এবং রাষ্ট্র জবরদখল।
রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে ভোট ডাকাতি জনরায় নয়। বন্দুকের নলের মুখে অবৈধ সামরিক জান্তার মত পুলিশ আর সরকারি চাকর এবং পেশাদার গুন্ডা লেলিয়ে গণতন্ত্র হত্যা গৌরবের বিষয় নয় চরম ঘৃণ্য কলংকজনক।
ছি: ধিক্কার জানাচ্ছে জনগণ এহেন নির্লজ্জ দস্যুতার বিরুদ্ধে। গুন্ডাতন্ত্র রাজনীতি নয় দস্যুনীতি । বি বাড়িয়ায় সতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের বাড়িতে বাড়িতে গুন্ডাবাহিনী গিয়ে শুধু ভাইদের নয় মহিলা সমর্থক কর্মীদের পর্যন্ত বের করে ধরে নেয়ার চরম জঘন্য চেষ্টা চালিয়েছে । ইজ্জত বাঁচাতে সতীত্ব রক্ষায় মা বোনদের নিজ ঘর বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে এবং এখনো আতংক বজায় রেখেছে ।
একাদশ নির্বাচনের আগে পরে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে এ নির্বাচন জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পরিণত করা হয়েছে । সময়মত জনগণ অবশ্যই যথাযথ জবাব দেবে।
নিজেদের ভিত্তি ও আস্থা থাকলে ডাকাতি জালিয়াতি ছেড়ে ওপেন নির্বাচনে আসুন আমাদের সাথে, না সে সাহস নেই তা ই প্রমাণ করেছেন আওয়ামী লীগ।
এবারের নির্বাচনে নিজেরাই প্রমাণ করেছে নৈতিক ও সাংগঠনিক দিক থেকে মরে গেছে আওয়ামী লীগ। জনগণের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বাহিনী আর সরকারি প্রশাসন অন্যায় অবৈধভাবে অপব্যবহার করে জনগণকে রুদ্ধ করে ক্ষমতা জবরদখল করে জান্তা বলা গেলেও জনগণের রাজনৈতিক দল বলা যায় না।
রাষ্ট্রের ভিত্তি জালিয়াতি হতে পারে না এবং জালিয়াতি জনপ্রতিনিধিত্ব ও জনগণের কর্তৃত্ব বা জনগণের সরকার হতে পারে না ।
অন্যায়ের কুপরিণতি অনিবার্য প্রাকৃতিক, কৃত্রিমভাবে কোনো কিছুই টিকে না, গুন্ডানির্ভর ও সন্ত্রাসনির্ভর রাজনীতি দস্যুতন্ত্র। অধিকার নিরাপত্তা স্বাধীনতা মর্যাদা হরনকারী যতদিন থাকে বন্ধু নয় শত্রু হিসেবেই গণ্য হয়।
নির্লজ্জ ভোট ডাকাতি করে ক্ষমতা জবরদখল ই প্রমাণ করছে জনবিরোধী ও জনবিচ্ছিন্ন আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক ভাবে আই সি ইউ তে লাইফ সাপোর্টে আছে, কৃত্রিম ভাবে বাঁচিয়ে রাখতে হচ্ছে, স্বাভাবিক সুষ্ঠু নির্বাচন ফেইস করার ক্ষমতা চিরতরে শেষ।
আওয়ামী লীগ প্রমাণ করেছে রাজনৈতিক শঠতার অপর নাম আওয়ামী লীগ, রাতকে দিন বলার মত নির্লজ্জ মিথ্যাচারিতা ও ধোকার নাম আওয়ামী লীগ, ভোট ডাকাতি ও প্রহসনের নির্বাচন আওয়ামী লীগের প্রতিশব্দে পরিণত হয়েছে, গণতন্ত্রের মুখোশে স্বৈরদস্যুতন্ত্রের হিংস্র বিভীষিকার নাম আওয়ামী লীগ।
জনগণের আস্থা হারিয়ে জুলুমের পথ ধরে অনিবার্যভাবেই ইতিহাস থেকে এরা মুছে যাওয়ার পথ ধরেছে , এভাবে কৃত্রিম ভাবে এবং খুন গুম জেল দমন পীড়ন নির্যাতন করে চিরদিন টিকে থাকা যায় না । রাতের পর দিনের মতো ই ইতিহাসের পটপরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী ও অনিবার্য ।
জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত ভোটে সবার স্বাধীন প্রতিদ্বন্দ্বীতায় প্রকৃত ও বৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে আমরাও শুভেচ্ছা জানাতাম। প্রকৃতপক্ষে পূর্ববর্তী সংসদ বহাল রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে একেবারেই অবাস্তব ।
আমরা ভূয়া সংসদ বাতিল করে পূণরায় নির্বাচন দিয়ে দেশকে গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরিয়ে এনে প্রকৃত জনপ্রতিনিধিত্বশীল বৈধ সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি জানাচ্ছি ।
আবার আওয়ামী লীগের অপরাজনীতির বিকল্প বি এন পি নয় বা মওদূদীবাদি জামাত নয়, ধর্মের নামে অধর্ম উগ্রবাদি অপরাজনীতি এবং বস্তুবাদি জাতীয়তাবাদের একক গোষ্ঠীবাদি রাজনীতি উভয়ই অপরাজনীতিরই দুই ধারা।
ধর্মের নামে অধর্ম উগ্রবাদের অপরাজনীতি ধর্মের শিক্ষা নয় বরং ধর্ম বিণাশী এবং একক গোষ্ঠীবাদি জাতীয়তাবাদী রাজনীতি বস্তুবাদি মতবাদও জীবন বিরোধী যা মানবতার মুক্তির উপায় নয় বরং ধ্বংসাত্মক।
জীবন -ধর্ম- মানবতা- অধিকার স্বাধীনতা-মর্যাদা- নিরাপত্তার রক্ষায় এবং একক গোষ্ঠীবাদি স্বৈরদস্যুতামুক্ত সর্বজনীন ও সবার কল্যাণের রাষ্ট্র গড়ে তোলার একমাত্র উপায় মানবতার রাজনীতির মাধ্যমে মানবতার রাষ্ট্র ।
মানব জীবনের প্রাকৃতিক রাজনীতি হিসেবে মানবতার রাজনীতি ই বর্তমান দুনিয়ায় জীবনের স্বাধীনতা ভিত্তিক সর্বাধুনিক রাজনীতি ও সকল অপরাজনীতির সংকট থেকে মুক্তির উপায়, যেখানে রাষ্ট্রের মালিক কোনো একক ধর্মের ব একক জাতীয়তাবাদের বা কোনো একক গোষ্ঠী বা দল নয় সব মানুষ প্রতিটি মানুষ ।
- আল্লামা ইমাম হায়াত ।
ভোট চুরি জীবন অস্বীকার- স্বাধীনতা হরণ- অধিকার লুন্ঠন- নাগরিকত্ব অস্বীকার- গণতন্ত্র হত্যা এবং রাষ্ট্র জবরদখল।
রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে ভোট ডাকাতি জনরায় নয়। বন্দুকের নলের মুখে অবৈধ সামরিক জান্তার মত পুলিশ আর সরকারি চাকর এবং পেশাদার গুন্ডা লেলিয়ে গণতন্ত্র হত্যা গৌরবের বিষয় নয় চরম ঘৃণ্য কলংকজনক।
ছি: ধিক্কার জানাচ্ছে জনগণ এহেন নির্লজ্জ দস্যুতার বিরুদ্ধে। গুন্ডাতন্ত্র রাজনীতি নয় দস্যুনীতি । বি বাড়িয়ায় সতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের বাড়িতে বাড়িতে গুন্ডাবাহিনী গিয়ে শুধু ভাইদের নয় মহিলা সমর্থক কর্মীদের পর্যন্ত বের করে ধরে নেয়ার চরম জঘন্য চেষ্টা চালিয়েছে । ইজ্জত বাঁচাতে সতীত্ব রক্ষায় মা বোনদের নিজ ঘর বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে এবং এখনো আতংক বজায় রেখেছে ।
একাদশ নির্বাচনের আগে পরে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে এ নির্বাচন জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পরিণত করা হয়েছে । সময়মত জনগণ অবশ্যই যথাযথ জবাব দেবে।
নিজেদের ভিত্তি ও আস্থা থাকলে ডাকাতি জালিয়াতি ছেড়ে ওপেন নির্বাচনে আসুন আমাদের সাথে, না সে সাহস নেই তা ই প্রমাণ করেছেন আওয়ামী লীগ।
এবারের নির্বাচনে নিজেরাই প্রমাণ করেছে নৈতিক ও সাংগঠনিক দিক থেকে মরে গেছে আওয়ামী লীগ। জনগণের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বাহিনী আর সরকারি প্রশাসন অন্যায় অবৈধভাবে অপব্যবহার করে জনগণকে রুদ্ধ করে ক্ষমতা জবরদখল করে জান্তা বলা গেলেও জনগণের রাজনৈতিক দল বলা যায় না।
রাষ্ট্রের ভিত্তি জালিয়াতি হতে পারে না এবং জালিয়াতি জনপ্রতিনিধিত্ব ও জনগণের কর্তৃত্ব বা জনগণের সরকার হতে পারে না ।
অন্যায়ের কুপরিণতি অনিবার্য প্রাকৃতিক, কৃত্রিমভাবে কোনো কিছুই টিকে না, গুন্ডানির্ভর ও সন্ত্রাসনির্ভর রাজনীতি দস্যুতন্ত্র। অধিকার নিরাপত্তা স্বাধীনতা মর্যাদা হরনকারী যতদিন থাকে বন্ধু নয় শত্রু হিসেবেই গণ্য হয়।
নির্লজ্জ ভোট ডাকাতি করে ক্ষমতা জবরদখল ই প্রমাণ করছে জনবিরোধী ও জনবিচ্ছিন্ন আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক ভাবে আই সি ইউ তে লাইফ সাপোর্টে আছে, কৃত্রিম ভাবে বাঁচিয়ে রাখতে হচ্ছে, স্বাভাবিক সুষ্ঠু নির্বাচন ফেইস করার ক্ষমতা চিরতরে শেষ।
আওয়ামী লীগ প্রমাণ করেছে রাজনৈতিক শঠতার অপর নাম আওয়ামী লীগ, রাতকে দিন বলার মত নির্লজ্জ মিথ্যাচারিতা ও ধোকার নাম আওয়ামী লীগ, ভোট ডাকাতি ও প্রহসনের নির্বাচন আওয়ামী লীগের প্রতিশব্দে পরিণত হয়েছে, গণতন্ত্রের মুখোশে স্বৈরদস্যুতন্ত্রের হিংস্র বিভীষিকার নাম আওয়ামী লীগ।
জনগণের আস্থা হারিয়ে জুলুমের পথ ধরে অনিবার্যভাবেই ইতিহাস থেকে এরা মুছে যাওয়ার পথ ধরেছে , এভাবে কৃত্রিম ভাবে এবং খুন গুম জেল দমন পীড়ন নির্যাতন করে চিরদিন টিকে থাকা যায় না । রাতের পর দিনের মতো ই ইতিহাসের পটপরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী ও অনিবার্য ।
জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত ভোটে সবার স্বাধীন প্রতিদ্বন্দ্বীতায় প্রকৃত ও বৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে আমরাও শুভেচ্ছা জানাতাম। প্রকৃতপক্ষে পূর্ববর্তী সংসদ বহাল রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে একেবারেই অবাস্তব ।
আমরা ভূয়া সংসদ বাতিল করে পূণরায় নির্বাচন দিয়ে দেশকে গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরিয়ে এনে প্রকৃত জনপ্রতিনিধিত্বশীল বৈধ সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি জানাচ্ছি ।
আবার আওয়ামী লীগের অপরাজনীতির বিকল্প বি এন পি নয় বা মওদূদীবাদি জামাত নয়, ধর্মের নামে অধর্ম উগ্রবাদি অপরাজনীতি এবং বস্তুবাদি জাতীয়তাবাদের একক গোষ্ঠীবাদি রাজনীতি উভয়ই অপরাজনীতিরই দুই ধারা।
ধর্মের নামে অধর্ম উগ্রবাদের অপরাজনীতি ধর্মের শিক্ষা নয় বরং ধর্ম বিণাশী এবং একক গোষ্ঠীবাদি জাতীয়তাবাদী রাজনীতি বস্তুবাদি মতবাদও জীবন বিরোধী যা মানবতার মুক্তির উপায় নয় বরং ধ্বংসাত্মক।
জীবন -ধর্ম- মানবতা- অধিকার স্বাধীনতা-মর্যাদা- নিরাপত্তার রক্ষায় এবং একক গোষ্ঠীবাদি স্বৈরদস্যুতামুক্ত সর্বজনীন ও সবার কল্যাণের রাষ্ট্র গড়ে তোলার একমাত্র উপায় মানবতার রাজনীতির মাধ্যমে মানবতার রাষ্ট্র ।
মানব জীবনের প্রাকৃতিক রাজনীতি হিসেবে মানবতার রাজনীতি ই বর্তমান দুনিয়ায় জীবনের স্বাধীনতা ভিত্তিক সর্বাধুনিক রাজনীতি ও সকল অপরাজনীতির সংকট থেকে মুক্তির উপায়, যেখানে রাষ্ট্রের মালিক কোনো একক ধর্মের ব একক জাতীয়তাবাদের বা কোনো একক গোষ্ঠী বা দল নয় সব মানুষ প্রতিটি মানুষ ।
- আল্লামা ইমাম হায়াত ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks For You Comment