ছোট ছোট বালি কণা বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে তোলে মহাদেশ সাগর অতল।
=====================================================
সবাই আমরা কমবেশ এই পঙতিটি জানি বা এ সম্পর্কে অবহিত। ছোট্ট বালিকণা আসলেই অতি সামান্য কিন্তু এরকম লক্ষ কোটি কণা এক সাথে হলে সেটা বিরাট সমতল ভূমি তেমনিভাবে এক ফোঁটা পানি অতি নগন্য কিন্তু হাজার লক্ষ কোটি কণা মিলে নদ নদী সাগর মহা সাগর গড়ে উঠতে পারে। বিচ্ছিন্ন ছোট অংশকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় দূর্বল মনে হলেও ঐক্যবদ্ধ হলে তা সবচেয়ে শক্তিশালী।
এতক্ষণে বুঝে যাওয়ার কথা কি বলতে চাচ্ছি। একটা সময় যখন ইমাম হায়াত আজ থেকে
৩০/৪০ বছর আগে একা বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের কাজ শুরু করেছিলেন, কেবলা ভূমি
উদ্ধারের কর্মসূচি আঁধার দিবসের কর্মসূচি নিয়ে সবার কাছে গিয়েছিলেন,
সুন্নীয়তের পূর্ণাঙ্গতার উপর চলার জন্য অর্থাৎ আধ্যাত্মিক রাজনৈতিক সবিদিকে
সুন্নীয়তের নিজস্ব পথে ভাইবোন সবাইকে নিয়ে চলার কথা বলেছিলেন, সুন্নীয়তের
নির্দেশিত রাজনীতি খেলাফত তথা খেলাফতে ইনসানিয়াত নিয়ে কাজ করতে বলেছিলেন
সবার কাছে গিয়েছিলেন তখন যারা সুন্নীয়ত অরাজনৈতিক বিশ্বাস করত, যারা
মুলুকিয়ত মেনে নিয়েছিল, যারা মা-বোনদের বাদ দিয়ে চলেছিল, যারা আঁধার দিবস
কি জানতে বুঝতে চায়নি বরং অসম্ভব হাস্যকর বলে উড়িয়ে দিয়েছিল তারাই আজকে সেই
মিশনের সাথে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে।
একজন একজন করে শুরু হওয়া সেই মিশন আজকে হাজার লক্ষ হয়ে গেছে, আগামীতে যা কোটি কোটি হবে।
যারা একসময় অসম্ভব বলেছিল তারাই আজকে সেটাকে সম্ভব ও যুক্ত হচ্ছে, যারা একসময় অরাজনৈতিক বলেছিল তারাই আজকে খেলাফতে ইনসানিয়াতের মিশনে যুক্ত হচ্ছেন, যারা মা-বোনদের দেখতে পারত না তারাই আজকে মা-বোনরাও সুন্নীয়তের যে অংশ সেটার গুরুত্ব অনুধাবন করছেন এবং নিজেদের পরিবার পরিজন নিয়ে যুক্ত হচ্ছেন।
শুধু তাই নয় সে অনুসরণ বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের বাহিরে যারা আছে তারাও করছে তাদের সংগঠনের জন্য। বিষটি ইতিবাচক পরিবর্তন।
কথায় আছে গাছ বড় হলে হাওয়া লাগবেই। সেটাই স্বাভাবিক অনেকে প্রতিহিংসায় বা অজ্ঞতাবশত বিভ্রান্ত হয়ে মিথ্যাচারে লিপ্ত কিন্তু জ্ঞাত হোক আর অজ্ঞাত হোক তারা কিন্তু ঠিকই ইমাম হায়াতের দিশায় অনুসরণ করছেন মা-বোনদের নিয়ে কাজ করা, দ্বীন পূর্ণাঙ্গ বলা, অরাজনৈতিক হওয়া যাবেনা বলা, ভোটের সাথে যে ঈমান জড়িত এটা বুঝতে পারা, আঁধার দিবস নিয়ে কথা বলা ইত্যাদি সুস্পষ্টভাবেই প্রমাণ করে যে ইমাম হায়াতের দিশা তাদের কাছে কোন না কোনভাবে পৌঁছাচ্ছে যা সুস্পষ্ট নজির।
শুধু তাই নয় সুন্নী দাবি করে যারা প্রচলিত অপরাজনীতি করছে তারাও কিন্তু ইমাম হায়াতের বক্তব্য লিখনি নকল করছেন তাদের বক্তব্য, প্রেস রিলিজ, স্লোগানে ব্যবহার করছেন তা কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি।
আরো দেখার বিষয় হল সেদিন যেটাকে অসম্ভব মনে হচ্ছিল আজকে সেটা বাস্তব হতে চলেছে। বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন আজকে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ছে এবং প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ভাইবোন যুক্ত হচ্ছেন।
এছাড়া সত্যের ইমামতের আগমন ঘটলে যে একটা আলোড়ন তৈরি হয় সেটাও স্পষ্ট হচ্ছে। দুনিয়াতে যে একজন দিশারি ইমামের আগমন এসেছে পজিটিভভাবে হোক কিংম্বা নেগেটিভভাবে হোক সেই সংবাদ কিন্তু বহুদূর পৌঁছে গেছে এবং আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হচ্ছে। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে আগামী দিন সুন্নীয়তের বিজয়ের দিন যার রচনা হচ্ছে ইমাম হায়াতের নির্ভুল অকাট্য দিশা দর্শনে।
তাই আপনি যতই বিরোধিতা করেন আজ হোক কাল হোক আপনাকে আসতেই হবে ইমাম হায়াতের সান্নিধ্যে যদি হৃদয়ে সুন্নীয়তের প্রেম থাকে এবং এটাই বাস্তব। দিশা যদি পেতে হয়, এলেম যদি পেতে হয়, সুন্নীয়তের বিজয় যদি আনতে হয় ইমাম হায়াতের দিশা ছাড়া বিকল্প নেই। ঈমানীয়াতের মুক্তি বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন, ইনসানিয়াতের মুক্তি বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব এই দুই ধারা সবাই একদিন যুক্ত হবেই।
নিন্দুকের উদ্দেশ্যে বলতে চাই তাহলো, "হাতি যখন চলে কুকুর তখন গেউ গেউ করে কিন্তু হাতি তার গতিতেই চলে, কুকুরের গেউ গেউকে হাতি পাত্তা দেয়না।
একজন একজন করে শুরু হওয়া সেই মিশন আজকে হাজার লক্ষ হয়ে গেছে, আগামীতে যা কোটি কোটি হবে।
যারা একসময় অসম্ভব বলেছিল তারাই আজকে সেটাকে সম্ভব ও যুক্ত হচ্ছে, যারা একসময় অরাজনৈতিক বলেছিল তারাই আজকে খেলাফতে ইনসানিয়াতের মিশনে যুক্ত হচ্ছেন, যারা মা-বোনদের দেখতে পারত না তারাই আজকে মা-বোনরাও সুন্নীয়তের যে অংশ সেটার গুরুত্ব অনুধাবন করছেন এবং নিজেদের পরিবার পরিজন নিয়ে যুক্ত হচ্ছেন।
শুধু তাই নয় সে অনুসরণ বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের বাহিরে যারা আছে তারাও করছে তাদের সংগঠনের জন্য। বিষটি ইতিবাচক পরিবর্তন।
কথায় আছে গাছ বড় হলে হাওয়া লাগবেই। সেটাই স্বাভাবিক অনেকে প্রতিহিংসায় বা অজ্ঞতাবশত বিভ্রান্ত হয়ে মিথ্যাচারে লিপ্ত কিন্তু জ্ঞাত হোক আর অজ্ঞাত হোক তারা কিন্তু ঠিকই ইমাম হায়াতের দিশায় অনুসরণ করছেন মা-বোনদের নিয়ে কাজ করা, দ্বীন পূর্ণাঙ্গ বলা, অরাজনৈতিক হওয়া যাবেনা বলা, ভোটের সাথে যে ঈমান জড়িত এটা বুঝতে পারা, আঁধার দিবস নিয়ে কথা বলা ইত্যাদি সুস্পষ্টভাবেই প্রমাণ করে যে ইমাম হায়াতের দিশা তাদের কাছে কোন না কোনভাবে পৌঁছাচ্ছে যা সুস্পষ্ট নজির।
শুধু তাই নয় সুন্নী দাবি করে যারা প্রচলিত অপরাজনীতি করছে তারাও কিন্তু ইমাম হায়াতের বক্তব্য লিখনি নকল করছেন তাদের বক্তব্য, প্রেস রিলিজ, স্লোগানে ব্যবহার করছেন তা কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি।
আরো দেখার বিষয় হল সেদিন যেটাকে অসম্ভব মনে হচ্ছিল আজকে সেটা বাস্তব হতে চলেছে। বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন আজকে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ছে এবং প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ভাইবোন যুক্ত হচ্ছেন।
এছাড়া সত্যের ইমামতের আগমন ঘটলে যে একটা আলোড়ন তৈরি হয় সেটাও স্পষ্ট হচ্ছে। দুনিয়াতে যে একজন দিশারি ইমামের আগমন এসেছে পজিটিভভাবে হোক কিংম্বা নেগেটিভভাবে হোক সেই সংবাদ কিন্তু বহুদূর পৌঁছে গেছে এবং আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হচ্ছে। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে আগামী দিন সুন্নীয়তের বিজয়ের দিন যার রচনা হচ্ছে ইমাম হায়াতের নির্ভুল অকাট্য দিশা দর্শনে।
তাই আপনি যতই বিরোধিতা করেন আজ হোক কাল হোক আপনাকে আসতেই হবে ইমাম হায়াতের সান্নিধ্যে যদি হৃদয়ে সুন্নীয়তের প্রেম থাকে এবং এটাই বাস্তব। দিশা যদি পেতে হয়, এলেম যদি পেতে হয়, সুন্নীয়তের বিজয় যদি আনতে হয় ইমাম হায়াতের দিশা ছাড়া বিকল্প নেই। ঈমানীয়াতের মুক্তি বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন, ইনসানিয়াতের মুক্তি বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব এই দুই ধারা সবাই একদিন যুক্ত হবেই।
নিন্দুকের উদ্দেশ্যে বলতে চাই তাহলো, "হাতি যখন চলে কুকুর তখন গেউ গেউ করে কিন্তু হাতি তার গতিতেই চলে, কুকুরের গেউ গেউকে হাতি পাত্তা দেয়না।
0 মন্তব্যসমূহ
Thanks For You Comment