মাথাপিছু আয় ১৯০৭ ইউএস ডলার।এ টাকা তো রাঘব-বোয়াল মন্ত্রী এমপি সম্রাট পাপিয়া এবং তাদের বড় বড় পীরদের, দরবেশ বাবাদের পকেটে।
দ্রব্যমূল্যের দাম আকাশচুম্বী। আয়ের চেয়ে ব্যায় বেশি।দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ সবচেয়ে ব্যায়বহুল দেশ।এখানে জীবন যাপন সবচেয়ে কঠিন।
একমাত্র বিশেষ দলের রাজনৈতিক সুবিধাভোগী ছাড়া কেউই ব্যায়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারছেনা। এদেশের টাকার মূল্যমান কম। এক কেজি গরুর মাংস কিনতে আপনাকে ৭ ডলার গুনতে হবে।
এককেজি তেল কিনতে আপনাকে ১.৫ ডলার গুনতে হয়। যেটাতে ইউরোপের বাজারের চেয়েও বেশি।অথচ ইউরোপে একজন দিনমজুর ঘন্টা প্রতি কমপক্ষে ১০-১৫ ইউরো আয় করেন।ইউরাপের বাজারে ১ ঘন্টার এই আয় দিয়ে একটা পরিবারের সাত দিনের বাজারের খরচ খুব ভালোভাবে হয়ে যায়।ইউরোপে একজন শ্রমিক তার ৫ সদস্যের পরিবারের খরচ মিটিয়েও অন্তত ১০০০ ইউরো ব্যাংকে জমায়।ইউরোপের বাজারে একজন শ্রমিক মাসে ২৩০০-২৮০০ ইউরো আয় করেন। আর সংসার চালাতে খরচ হয় ১২০০-১৫০০ ইউরো, বাড়ি ভাড়া সহ। । আর এদেশে একজন শ্রমিকের ঘন্টা প্রতি আয় ০.৫ সেন্ট বা ১/২ ইউরোর কম বা ১/২ ডলারের কিছু বেশি।
ইউরোপে যেখানে এক ঘন্টার ইনকাম দিয়ে আপনি অন্তত ৭ দিনের বাজার করতে পারবেন। আর বাংলাদেশে পুরো সারাদিনের আয় দিয়ে একদিনের বাজার ঠিকমতো হয়না।এটাই নাকি আপনার তথাকথিত অর্থনৈতিক উন্নয়ন।
এ জাতিকে তারা উন্নত নয়, বরং ভিক্ষুক বানাইতেছে।
মাথাপিছু আয় ১৯০৭ ইউএস ডলার।এ টাকা তো রাঘব-বোয়াল মন্ত্রী এমপি সম্রাট পাপিয়া এবং তাদের বড় বড় পীরদের, দরবেশ বাবাদের পকেটে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks For You Comment