নবী বিদ্বেষী কতিপয় শয়তান কাফের কর্তৃক শানে রেসালাতে অবমাননাকর কুফরি উক্তির প্রতিবাদে আল্লামা ইমাম হায়াতের দিশা ও বিবৃতি


নবী বিদ্বেষী কতিপয় শয়তান কাফের কর্তৃক শানে রেসালাতে অবমাননাকর কুফরি উক্তির প্রতিবাদে আল্লামা ইমাম হায়াতের দিশা ও বিবৃতি ।

আল্লাহতাআলার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহতাআলার প্রত্যক্ষ আলো জ্ঞান-গুণ-ক্ষমতা-মর্যাদার প্রতিবিম্ব এবং সকল সৃষ্টির জন্য জ্ঞান-রহমত ও হিদায়াতের উৎস
                                #হজরত_আল্লামা_ইমাম_হায়াত
=======================================

 মহামহিম নবী রাসুল আলাইহিমুস সালামদের সম্পর্কে কোন শব্দ ব্যবহার হলে, সেটা অন্যদের মত অর্থ হয় না। কোরআনুল করীমে একই শব্দ ভিন্ন ভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে, যা সব ক্ষেত্রে একই অর্থে প্রয়োগ ভ্রষ্টতা হয়ে যায়। উম্মী শব্দটি উম্মুন থেকে যার অর্থ মাতা বা উৎস(Source-مصدر) বা মূল (Origin-أصل)।

 মক্কা নগরীকে উম্মুল কোরা বা দুনিয়ায় মানবসভ্যতার বিকাশে সকল নগরীর আদি নগরী বা মূল নগরী এবং সুরা ফাতেহা শরীফকে উম্মুল কোরআন বা কোরআনুল করীমের মূল সুরা বলা হয়েছে। আমাদের প্রাণাধিক প্রিয়নবীর শানে রাসুলিকান নাবিয়িল উম্মী অর্থাৎ সকল নবী রাসুল আলাইহিমুস সালামদের মূল এবং তাঁদের সবার নবুওত রেসালাত কামালাত সব কিছুরও উৎস ও সবার মূল কেন্দ্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

 সুরা জমুআ ২য় নং আয়াত শরীফে আবার দুনিয়ায় অন্য সব মানুষদের সম্পর্কে ভিন্ন অর্থে উম্মী হিসেবে উল্লেখ করে উম্মীদের প্রতি জ্ঞান প্রদাতা শিক্ষাদাতা হিসেবে আল্লাহতাআলার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে উল্লেখ করা হয়েছে, কারণ আল্লাহতাআলার নূর ও রাসুল ই দিশা হিসেবে জীবনের সব দিকে বলা-লেখা ও উপলব্ধি সব বিষয়ে জ্ঞান-বিজ্ঞান-প্রজ্ঞার উৎস। এ আয়াত শরীফে উম্মীদেরকে জ্ঞান দান ও আলোকিত করার জন্য রাসুল প্রেরণ উল্লেখ করে রাসুল ও উম্মী সম্পূর্ণ বিপরীত অর্থে এসেছে।

 উক্ত আয়াত শরীফে আল্লাহতাআলা তাঁর প্রিয়তম রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলা লেখা ও আত্মিক সব দিকে সকল দিকে সকল মানুষের জন্য অজ্ঞতা দুরকারী আঁধার দুরকারী জ্ঞানদাতা ও শিক্ষাদাতা ও আত্মিক বিশুদ্ধকারী এবং জীবনের সবদিকে আলোকপ্রদাতা উল্লেখ করে বলেছেন- هُوَ الَّذِي بَعَثَ فِي الْأُمِّيِّينَ رَسُولًا مِّنْهُمْ يَتْلُو عَلَيْهِمْ آيَاتِهِ وَيُزَكِّيهِمْ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتَابَ وَالْحِكْمَةَ وَإِن كَانُوا مِن قَبْلُ لَفِي ضَلَالٍ مُّبِينٍ।

 আল্লাহতাআলার যিনি প্রত্যক্ষ নূর ও আল্লাহতাআলা যাঁকে নিজের মহা সত্তার সকল গুণ-জ্ঞান মহিমায় যুক্ত করে রেখেছেন এবং আল্লাহতাআলা প্রত্যক্ষভাবে সবকিছু শিক্ষাদান করে অন্য সব নবী রাসুল আলাইহিমুস সালাম ও ফেরেস্তা এবং সকল সৃষ্টির জন্য জ্ঞান ও আলোর উৎস করেছেন তাঁর সম্পর্কে কটুক্তি আল্লাহতাআলাকেই অবিশ্বাস এবং নবুওয়াত রেসালাত সম্পর্কে চরম অন্ধত্ব।

 আল্লাহতাআলার ঘোষনা মোতাবেক- কোরআনুল করীমের লিখিত ও উচ্চারিত সব রূপ রয়েছে এবং সকল রূপের  ধারক আল্লাহতাআলার হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-  بَلۡ هُوَ قُرۡاٰنٌ مَّجِيۡدٌ - فِىۡ لَوۡحٍ مَّحۡفُوۡظٍ (সুরা বুরুজ, আয়াত ২১, ২২)। দ্বীন,  জ্ঞান ও শিক্ষার সকল রূপের উৎস ও পূর্ণাংগ ধারক আল্লাহতাআলার হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। ভাষা-বলা-অক্ষর-লেখা-উপলব্ধি এবং জ্ঞানের উদয় ও প্রকাশ সব প্রিয়নবীর উসিলায় সৃষ্টি এবং মানুষ প্রাপ্ত হয়েছে।

 الرَّحۡمٰنُۙ‏ * عَلَّمَ الۡقُرۡاٰنَؕ‏ এ আয়াত শরীফে আল্লাহতাআলা বলেছেন, আমি স্বয়ং নিজেই আমার প্রিয়নবীকে আমার জ্ঞান-বিজ্ঞান-দিশাময় বানী আমার কোরআন শিক্ষা দিয়েছি, অর্থাৎ আল্লাহতাআলার এলেম থেকেই আল্লাহতাআলার হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এলেম। আল্লাহতাআলার স্বয়ং প্রদত্ত  শিক্ষা অপূর্ণ হতে পারে না, লেখা-পড়া-মর্ম সব দিকেই আল্লাহতাআলার দীক্ষা পরিপূর্ণ। কেউ আল্লাহতাআলার সরাসরি প্রদত্ত শিক্ষা লেখা বা পড়া কোন দিকে অপূর্ণ মনে করা আল্লাহতাআলার বাণী ও ক্ষমতা অস্বীকার তথা কুফর।

সব মানুষ নবী রাসুলগণের উম্মত। সৃষ্টির জন্য জ্ঞান ও শিক্ষার উৎস নবী রাসুল আলাইহিমুস সালাম। নবী রাসুল আলাহিমুস সালামগণ উম্মতদের শিক্ষা দান করেন, কোন মানুষ থেকে বা উম্মতদের থেকে শিক্ষা নেয়ার প্রশ্নই আসে না। মানুষ যা জানে না অর্থাৎ যা কিছু মানবজ্ঞানের উর্ধ্বে, মানবীয় ক্ষমতায় যা কিছু উপলব্ধির সম্ভব নয়, অন্য সব কিছুর সাথে নবী রাসুল আলাহিমুস সালামগণ তা মানুষকে শিক্ষা দেন। আল্লাহতাআলা থেকে সরাসরি নবী রাসুল আলাইহিমুস সালামদের জ্ঞান ও শিক্ষা সব বিষয়ে পরিপূর্ণ।

 আল্লাহতাআলা হজরত আদম আলাইহিস সালাম সৃষ্টির পর ফেরেস্তাকুল ও জিন সবাইকে বললেন, وَعَلَّمَ اٰدَمَ الۡاَسۡمَآءَ كُلَّهَا ثُمَّ عَرَضَهُمۡ عَلَى الۡمَلٰٓـئِكَةِ فَقَالَ اَنۡۢبِـُٔوۡنِىۡ بِاَسۡمَآءِ هٰٓؤُلَآءِ اِنۡ كُنۡتُمۡ صٰدِقِيۡنَ‏ (সুরা বাকারা আয়াত ৩১), আমি আদম আলাইহিস সালামকে সব কিছুর নাম শিক্ষা দিয়েছি। আল্লাহতাআলার এখানে কুল্লাহা  উল্লেখ করে তাঁর নবী ও খলিফা সম্পর্কে জ্ঞানের সব কিছু সব দিকে অবগতির উল্লেখ করেছেন। নবুওয়াতের অপরিহার্য্য বৈশিষ্ট্য আল্লাহতাআলার প্রত্যক্ষ সম্পর্কের সাথে সবার উর্ধ্বে সব বিষয়ে জ্ঞানের সব দিকে তাঁদের জ্ঞান ও দিশা।

 হযরত আদম আলাইহিস সালাম সৃষ্টির পর দৃষ্টি খুলে প্রথম যা দেখেন ও পড়েন তা হচ্ছে সত্যের চিরন্তন পবিত্র কলেমা শরীফ لَا إِلٰهَ إِلَّا ٱلله مُحَمَّدٌ رَسُولُ ٱلله যেখানে তিনি সকল গুণ-জ্ঞানের উৎস প্রিয়নবীর নাম মোবারক আল্লাহতাআলার নাম মোবারকের সাথে প্রথম দেখেন এবং যে নাম মোবারকের অসিলা দিয়ে দুনিয়ায় এসে দোয়া করেন। এভাবে নবীগণ সৃষ্টিগত ভাবেই আল্লাহতাআলা কর্তৃক বলা লিখা ও আত্মিক সব দিকে পরিপূর্ণ ও সকল সৃষ্টির জন্য সকল জ্ঞান ও দিশা এবং সকল আলোর উৎস।

 নবী রাসুল আলাইহিমুস সালামদেরকে দুনিয়ায় এসে কোন মানুষ থেকে কোন কিছু শিখতে হয় না বরং সব মানুষকে তাঁদের নিকট থেকে শিখতে হয়। হজরত সাইয়েদিনা ইসা আলাইহিস সালাম দুনিয়ায় শুভাগমনের পর কাফের ও মূর্খদের বিস্ময়ের মূখে দুনিয়ায় শুভাগমনের পর মুহুর্তেই কথা বলেন এবং দিশা ও জ্ঞানের উৎস কিতাব নিয়ে শুভাগমন ও নবুওয়াতের ঘোষনা করেন, যা আল্লাহতাআলা স্বাক্ষ্য দিচ্ছেন- قَالَ اِنِّىۡ عَبۡدُ اللّٰهِ اٰتٰٮنِىَ الۡكِتٰبَ وَجَعَلَنِىۡ نَبِيًّا (সুরা মরিয়ম, আয়াত ৩০)। শিশু জন্মের সাথে সাথে কথা বলতে পারে না, শিখে বলতে হয়, আর আল্লাহতাআলার নবী ও রাসুল কারো থেকে না শিখে কথা বলছেন ওহী ও নবুওয়াতের ঘোষনাসহ এবং দ্বীনে হকের দাওয়াত দিচ্ছেন, কারণ নবীরা পরিপূর্ণ শিখে আসেন, সবাইকে শিখাতে আসেন। কোন নবীই অক্ষর ও জ্ঞান সম্পর্কে অজ্ঞ নন। নবী রাসুল আলাইহিমুস সালামগণ স্বয়ং আল্লাহতাআলা কর্তৃক সবকিছু সরাসরি শিক্ষিত।

 মানুষের লব্ধ জ্ঞান অসম্পূর্ণ এবং আল্লাহতাআলার কর্তৃক সরাসরি প্রদত্ত জ্ঞান জ্ঞানের সব দিকে ও সব রূপে পরিপূর্ণ তথা দৃশ্যঅদৃশ্য সব দিকে এবং লেখা-পড়া-বলা-উপলব্ধি করা সব রূপে পরিপূর্ণ। নবী রাসুলগণ আল্লাহতাআলা কর্তৃক সরাসরি শিক্ষাপ্রাপ্ত ও পরিপূর্ণ হওয়া সম্পর্কে আল্লাহতাআলা হজরত সাইয়েদেনা খিজির আলাইহিস সালামের দৃষ্টান্ত উল্লেখ করে বলেন, فَوَجَدَا عَبۡدًا مِّنۡ عِبَادِنَاۤ اٰتَيۡنٰهُ رَحۡمَةً مِّنۡ عِنۡدِنَا وَعَلَّمۡنٰهُ مِنۡ لَّدُنَّا عِلۡمًا‏ (সুরা কাহাফ, আয়াত শরীফ ৬৫), আমি তাঁকে আমার নিজের নিকট হতে সরাসরি রহমত ও এলেম দান করেছি। এভাবে সব নবী রাসুল আলাইহিমুস সালামগণ সরাসরি আল্লাহতাআলা কর্তৃক শিক্ষা প্রাপ্ত আর সব নবী রাসুলগণেরও উর্ধ্বে তাঁদের আলোরও উৎস প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

 সকল নবী রাসুল ও সকল উচ্চতর ফেরেস্তা সবার জ্ঞান ও শিক্ষা সব কিছুর উৎস প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আল্লাহতাআলা থেকে সরাসরি সকল নুর-জ্ঞান-গুণ-হিদায়াত-রহমত ও তাজাল্লি আমাদের প্রিয়নবীর নিকট আসে এবং আমাদের প্রিয়নবী থেকে সকল নবী রাসুল ফেরেস্তা ও সবার নিকট স্তর অনুযায়ী পৌঁছে। আল্লাহতাআলার সরাসরি সকল নুর গুণ জ্ঞান তাজাল্লি রহমত হিদায়াত সব কিছু প্রত্যক্ষ প্রকাশ ও প্রতিবিম্ব আমাদের প্রাণের রাসুল। নবী রাসুলদেরও নবী রাসুল প্রিয়নবীকে কেন্দ্র করে সকল নবী রাসুল আলাইহিমুস সালামগণই আল্লাহতাআলার সকল গুণ জ্ঞান ক্ষমতা মর্যাদার প্রতিবিম্ব।

 আত্মিক উপলব্ধিশক্তি ও সকল গুণ-জ্ঞান-দৃষ্টিশক্তি-শ্রবনশক্তি থেকে জীবনের সকল বোধ ও তা বলায় লেখায় প্রকাশের সব কিছু দয়াময় আল্লাহতাআলা থেকে প্রথমে প্রাণাধিক প্রিয়নবীর মধ্যে নাজিল হয়ে প্রতিফলিত হয় সৃষ্টির মধ্যে যায়। শিক্ষা জ্ঞান হৃদয়ে উপলব্ধি এবং বলা ও লিখার মাধ্যমে প্রকাশ হয় যার প্রত্যেকটি দিকে নবীগণ সরাসরি আল্লাহতাআলার নিকট থেকে মৌলিক ভাবে সৃষ্টিগত ভাবেই পরিপূর্ণ। আল্লাহতাআলা বলেন, الَّذِىۡ عَلَّمَ بِالۡقَلَمِۙ (সুরা আলাক, আয়াত শরীফ ৪) আমি কলম দিয়ে লিখার মাধ্যমেও তাঁদের শিক্ষা দান করেছি। বিল কলম অর্থ জ্ঞানের লিখিত অধ্যায়, মৌখিক অধ্যায় নয়। এ আয়াত শরীফ নবী রাসুলদের জ্ঞান ও শিক্ষার লিখিত অধ্যায় সম্পর্কে আল্লাহতাআলার ঘোষণা।

 সকল জ্ঞান ও শিক্ষার উৎস রেসালাতে ইলাহী সম্পর্কে কোন দলিল প্রয়োজন হয় না এবং দলিল চাওয়া মোনাফেকী। হুদায়বিয়ার সন্ধিতে কোরাইশ কাফের নেতৃবৃন্দ যখন আল্লাহতাআলার রাসুল শব্দগুলো মানছিলোনা এবং মাওলায়ে আলা সাইয়েদিনা মাওলা আলী রাদিআল্লাহু আনহু যখন রাসুলাল্লাহ শব্দটি কেটে তাদের চাওয়ামত লিখছিলেন না, তখন প্রিয়নবী নিজ হাত মোবারকেই মুহাম্মাদান ইবনে আবদিল্লাহ লিখে দেন  বোখারী শরীফের হাদিস শরীফ নং ২৬৯৮)। বিভিন্ন দেশের শাসকদের কাছে ইসলামের আহ্বান জানিয়ে লিখা চিঠি মোবারকগুলো অধিকাংশই প্রাণের প্রিয়নবীর নিজ হাত মোবারকে লিখা (ইবনে খুলদুন, ইবনে হিসাম, তারিখুল ইসলাম)।

 শুধু মানুষের ভাষা নয়, অন্য সব সৃষ্টির ভাষাভাষিদের বোধ আবেদনও প্রিয়নবীর নিকট পেশ করে সব প্রাণী। উস্তুনে হান্নানা এবং হরিণের ঘটনা এবং আরো শত শত ঘটনা হাদিস শরীফে উল্লেখ রয়েছে। আল্লাহতাআলার হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহতাআলার অসীম এলমের সাথে যুক্ত বিধায় মহান মকবুল সাহাবায়ে কেরাম যে কোন প্রশ্নে বলতেন- ওয়াল্লাহু ওয়া রাসুলাহু আআলামু অর্থাৎ আল্লাহতাআলা ও তাঁর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সব বিষয়ে সব দিকে সবকিছু জানেন।

 মহামহিম নবী রাসুলগণ বলা লেখা তথা জ্ঞান ও দিশার সব কিছুতে পরিপূর্ণ রূপেই দুনিয়ায় শুভাগমন করেন এবং যারা আল্লাহতাআলার নবী রাসুলদের পড়তে বা লিখতে জানেন না মনে করে তারা নবুওয়াত রেসালাত অস্বীকারকারী এবং তাওহীদের ক্ষমতা অস্বীকারকারী কাফের।

#আল্লামা_ইমাম_হায়াত
( ইসলামের মূল ধারা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের প্রকৃত ধারার এ যুগের #পূণরূজ্জীবনকারী এবং বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের #প্রতিষ্ঠাতা ও বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লবের #প্রবর্তক)

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সাহাবী একটি বৈশিষ্ট্য, সাহাবী একটি চরিত্র, সাহাবী একটি আদর্শ, সাহাবী মানে উৎসর্গ, সাহাবী মানে সর্বোচ্চ বিশ্বস্ত! লেখক- আল্লামা ইমাম হায়াত এর দিশার আলোকে- আল্লামা মুফতি রেজাউল মোস্তফা কায়সার

প্রিয়নবীর সম্পর্কের চেয়ে জরুরী গুরুত্বপূর্ণ মূল্যবান অপরিহার্য্য অন্য কোন সম্পর্কই নয় -"আল্লামা ইমাম হায়াত আলাইহি রাহমা"

(দলিল) নবী রাসূল আলাইহিস সাল্লাম গন সহ আল্লাহর ওলী গন চিরন্তন জীবিত ।