Sayeed Abdul Qayum Al-Hossainy হুজুর এর পোষ্টে সম্মানিত Allama Raihan Rahbar ভাইয়ার কম্মেন্টঃ
Sayeed Abdul Qayum Al-Hossainy হুজুর এর পোষ্টে সম্মানিত Allama Raihan Rahbar ভাইয়ার কম্মেন্টঃ
খুবই ভালো কথা যদি ইসলামের ছদ্মনামধারী বাতিল ফেরকা থেকে মুক্ত থাকেন। ইসলামের ছদ্মনামধারী বাতিল ফেরকা থেকে মুক্ত থাকা অবশ্যই ঈমান রক্ষার একটি দিক কিন্তু শুধু বাতিল ফেরকা থেকে মুক্ত থেকে ঈমান রক্ষা সম্ভব নয় যদি আমরা নাস্তিক্যউদ্ভুত কুফরী বস্তুবাদী মতবাদের অনুসারী অংশ হই- কলেমা কারবালা খেলাফতের বিপরীতে মুলুকিয়তের সমর্থক হই- বস্তুবাদী মতবাদকে ভোট দিয়ে বাতিল জালিম অপশক্তির মুলুকিয়তের কাঠামো টিকিয়ে রাখতে এবং হকের অগ্রযাত্রা রুদ্ধ করার এজিদবাদি চক্রান্তের সহযোগি হই। অভিশপ্ত এজিদকে যদি আমরা মুসলিম বলি তাহলে ৭২ বাতিল ফেরকা একসাথে করা হয়। এক বাতিলের বিরোধিতা করে আরেক বাতিলের অংশ হয়ে যাওয়া এবং হকের একদিকে কথা বলে আরেক দিক বাদ দেয়া যেমন রাজনৈতিক দিক খেলাফতে ইনসানিয়াত বাদ দিয়ে বিপরীত দিক অনুসারী হওয়া এ যুগে আমরা সুন্নীদের তথা সুন্নীয়তের বিপর্যয়ের অন্যতম প্রধান কারণ। ধন্যবাদ ওয়াস সালাম ।
উপরের কম্মেন্ট পড়ে প্রশ্নকারি Sayeed Abdul Qayum Al-Hossainy হুজুরের প্রশ্ন করলেনঃ - মুহতারাম , স্বশ্রদ্ধচিত্তে জানতে আগ্রহী ---- বস্তুবাদ মূলত কি ? দয়াকরে এ বিষয়ে একটি Details Description দিলে বাধিত হব ।
কম্মেন্টের প্রশ্নের উত্তর সম্মানিত Allama Raihan Rahbar ভাইয়াঃ
বস্তুবাদের মূলকথা নাস্তিকতা, বস্তুবাদ মানে বস্তু বা বাহ্যিক দৃশ্যমান বস্তুই পরম সত্য, বস্তুবাদ অদৃশ্য বা ইন্দ্রিয়াতীত কোনো অস্তিত্ত্বে বিশ্বাস করেনা, বস্তুবাদ মানবাত্মায়ও বিশ্বাস করেনা এবং জীবন ও জগতকে বাহ্যিকতা বা বস্তুবাদী মতবাদের ভিত্তিতে বস্তুবাদী সংকীর্ণ সীমাবদ্ধ দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখা করে সত্য ও জ্ঞান অস্বীকার করে। বস্তুবাদী মতবাদ মিথ্যা ও মূর্খতা এবং মনস্তাত্ত্বিক অন্ধত্ত্বের অপর নাম।
বস্তু জীবনের জন্য জীবনের কল্যাণের জন্য প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অসিলায় পরম দয়াময় আল্লাহতাআলার রহমত ও দান কিন্তু বস্তুবাদ বা বস্তুভিত্তিক হয়ে যাওয়া তথা বস্তুর দাস বা বস্তুর উপাসক হয়ে যাওয়া ধ্বংসাত্মক বিষয়। বস্তুবাদ বস্তুর উর্ধ্বে মানবজীবন স্বীকার করেনা এবং বস্তুর উর্ধ্বে মানবসত্তাকে অস্বীকার করে। সত্যের শত্রু বস্তুবাদ, জীবনের শত্রু বস্তুবাদ, অধিকার-স্বাধীনতা-রূটিরূজি-মানবতার হরণ বস্তুবাদ।
বস্তুবাদী মতবাদ বিভিন্ন বস্তুর ভিত্তিতে মানুষের মূল আত্মপরিচয় ও সত্ত্বা নির্ধারণ করে মানবজীবন ও মানবসত্ত্বা উৎখাত করে বিভিন্ন বস্তুর ভিত্তিতে মানবমন্ডলী ও মানবতাকে বিভক্ত করে পরস্পর হিংসা সংঘাত তৈরী করে। বস্তুবাদ বস্তুবাদী চেতনার ভিত্তিতে দুনিয়াকে বিভক্ত করে অন্যায়-শোষণ-অবিচার-বৈষম্য-বিদ্বেষ-হিং¯্রতার কাঠামো বা বর্ডার তৈরী করে জীবন ও জগতের উপর মিথ্যা ও পাশবতার স্বৈরদস্যুতন্ত্র কায়েম রাখে।
বস্তুবাদ মানবাত্মাকে যেমন বস্তুবাদী করে মিথ্যা-মূর্খতা-আঁধারে নিক্ষেপ করে আত্মিক ভাবে মেরে ফেলে তেমনি মানবসত্ত্বা বা মানবিক অস্তিত্ত্বকেও বিণাশ করে এক বিকৃত ও বিষাক্ত বস্তুবাদী সত্ত্বা তৈরী করে যার মধ্যে সত্য বিরোধী মানবতা বিরোধী বস্তুবাদী চেতনা ও বস্তুবাদী দৃষ্টিভংগী তৈরী হয়, যার ফলে বাহ্যিক মানুষ দেখা গেলেও ভিতরে সে আর মুসলিম বা মানুষ কোনটাই থাকেনা, ঈমানী সত্ত্বা ও মানবিক সত্ত্বা সবই হারিয়ে ফেলে। বস্তুবাদী যেমন ঈমানদার নয়, তেমনি মানুষও নয়।
বস্তুবাদী সত্ত্বা ও মানবসত্ত্বা বিপরীত বিষয় এবং বস্তুবাদী সত্ত্বা ও ঈমানী সত্ত্বা বিপরীত বিষয়। বস্তুবাদী যেমন ঈমানদার নয় তেমনি মানুষও নয়। বস্তুবাদী আঁধার বিষাক্ত চেতনা থেকে মুক্ত হয়ে ও বস্তুর উর্ধ্বে মানবসত্ত্বা অর্জনের মাধ্যমে জীবনের প্রাথমিক প্রাকৃতিক রূপ, পরিচয় ও বিজয় অর্জন হয় এবং সত্যের বন্ধন পবিত্র কলেমার আলোকধারা রেসালাত কেন্দ্রিক তাওহীদ ভিত্তিক জীবন চেতনা ও আত্মসত্ত্বা লাভের মাধ্যমেই কেবলমাত্র আত্মা ও জীবনের প্রকৃত ও পূর্ণাঙ্গ এবং চুড়ান্ত মুক্তি ও বিজয় অর্জিত হয়।
বস্তুবাদের বিষাক্ত সর্বনাশা আগ্রাসন ও স্বৈরদস্যুতা থেকে মানবিক অস্তিত্ত্ব ও মানবজীবন এবং সত্যের মুক্ত প্রবাহ ও মানবতার দুনিয়া রক্ষা ও গড়ার একমাত্র ব্যবস্থা সর্বজনীন মানবিক রাষ্ট্রব্যবস্থা ও বিশ্বব্যবস্থা খেলাফতে ইনসানিয়াত, অপশক্তির কবলমুক্ত জীবনের মুক্ত দুনিয়া যেখানে স্বাধীনভাবে সবাই অনন্ত সত্যের উৎসধারায় যুক্ত হয়ে চিরআলোকিত জীবন লাভে ধন্য হবে।
(বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের প্রতিষ্ঠা ও বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লবের প্রবর্তক- আল্লামা ইমাম হায়াত এর বক্তব্য থেকে সংকলিত)
প্রশ্নের উত্তর এর কম্মেন্ট পড়ে Md Asrafull ভাইয়ের সুন্দর অনুভূতি তার কম্মেন্ট দেখেন পড়েনঃ
বড় দুঃখ লাগে যখন দেখি আমরা আমিত্ব কে উর্ধে স্থান দিয়ে নিজেদের কে বিজ্ঞ দাবী করি, অতয আমিত্ব কলুষিতা হৃদয় আত্না থেকে দূর না করে নিজদের কে ফলোয়ার হিসাবে দেখাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি,ত বিশেষ করে খুব মনোযোগ সহ দুই টা কমেন্ট পড়েছি,বড় আফসোস হই কেন আরোও আগে সন্ধান পেলাম না, আমি বহু দরবার ছিলছিলা খানকার অনুসারিদের কমেন্ট স্যাট্যাস পড়েছি এবং,বহু সুন্নী ওলামায় কেরাম এবং পীর মাশায়েকগনের লিখিত বই পুস্তুক কিতাবআদি পড়েছি ,এখনো পড়ি এবং অনলাইনে সেই সমস্ত বড় বড় সুন্নী স্কালারগন উনাদের লিখুনি পড়ি এবং বক্তব শুনি যতটুকু কাজের ফাকে সময় পায়, কিন্তু বড় অবাক হয়ে যায় যখন বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের দিশা দিকদর্শন গুলি নিরপেক্ষ ভাবে মনোযোগ সহ পড়লে, উনারা যেই ভাবে দ্বীন মিল্লাতের সংকট চিন্হিত করে দ্বীন মিল্লাত কে উদ্ধারে প্রক্রিয়ার নিঁখুত দিশা দিকদর্শন দিতেছেন,তা বুঝাতে হলে আগে প্রতিহিংসা বিদ্ধেষী মনোভাব হৃদয় আত্না থেকে কলুষিতা দূর করে, সব কিছুর উর্ধে প্রিয় নবীর প্রাণাদিক প্রেমে উৎর্সগিত হৃদয় আত্না তৈরী করতে হবে নিরপেক্ষ অন্তর দৃষ্টিকোণ ও ঈমানী দৃষ্টিকোণ থেকে পড়তে হবে, উনাদের লেখার যে শব্দিক মর্মধারা যা সাধারন যে কোনো ব্যাক্তি বুঝতে অক্ষম,বুঝার জন্য যর্থাথ এলেমেরও প্রয়োজন, এই রকম ভাবে সর্ব বাতেল ও ঈমান বিদ্ধেধ্বংষী বস্তুবাদী মতবাদ ও দ্বীন মিল্লাতের সংকটেময়ে উদ্ধারে দিশা দিকদর্শন কেবল বিশ্ব আন্দোলন থেকে এযুগে সুস্পষ্ট প্রকাশ হচ্ছে ,আমরা সকল সুন্নীরা যদি হিংসা বিদ্ধেষ প্রতিহিংসা বিদ্ধেষি পরায়ন মনোভাব হৃদয় আত্না থেকে কলুষিতা দূর করে, প্রিয় নবীর দিক নিদের্শনাই পরিচালিত সত্যের মহা কাফেলাই বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন বিশ্ব ইনসানিয়াত পার্টিতে যুক্ত হই আমার দৃহ বিশ্বাস আবার সেই মকবুল সাহাবেকেরামের স্বর্ণলী যুগ ফিরে আসতো, এবং সকল সুন্নীদের কে আহব্বান করি সত্যের মহা কাফেলাই বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন বিশ্ব ইনসানিয়াত পার্টিতে যুক্ত হওয়ার জন্য?
খুবই ভালো কথা যদি ইসলামের ছদ্মনামধারী বাতিল ফেরকা থেকে মুক্ত থাকেন। ইসলামের ছদ্মনামধারী বাতিল ফেরকা থেকে মুক্ত থাকা অবশ্যই ঈমান রক্ষার একটি দিক কিন্তু শুধু বাতিল ফেরকা থেকে মুক্ত থেকে ঈমান রক্ষা সম্ভব নয় যদি আমরা নাস্তিক্যউদ্ভুত কুফরী বস্তুবাদী মতবাদের অনুসারী অংশ হই- কলেমা কারবালা খেলাফতের বিপরীতে মুলুকিয়তের সমর্থক হই- বস্তুবাদী মতবাদকে ভোট দিয়ে বাতিল জালিম অপশক্তির মুলুকিয়তের কাঠামো টিকিয়ে রাখতে এবং হকের অগ্রযাত্রা রুদ্ধ করার এজিদবাদি চক্রান্তের সহযোগি হই। অভিশপ্ত এজিদকে যদি আমরা মুসলিম বলি তাহলে ৭২ বাতিল ফেরকা একসাথে করা হয়। এক বাতিলের বিরোধিতা করে আরেক বাতিলের অংশ হয়ে যাওয়া এবং হকের একদিকে কথা বলে আরেক দিক বাদ দেয়া যেমন রাজনৈতিক দিক খেলাফতে ইনসানিয়াত বাদ দিয়ে বিপরীত দিক অনুসারী হওয়া এ যুগে আমরা সুন্নীদের তথা সুন্নীয়তের বিপর্যয়ের অন্যতম প্রধান কারণ। ধন্যবাদ ওয়াস সালাম ।
উপরের কম্মেন্ট পড়ে প্রশ্নকারি Sayeed Abdul Qayum Al-Hossainy হুজুরের প্রশ্ন করলেনঃ - মুহতারাম , স্বশ্রদ্ধচিত্তে জানতে আগ্রহী ---- বস্তুবাদ মূলত কি ? দয়াকরে এ বিষয়ে একটি Details Description দিলে বাধিত হব ।
কম্মেন্টের প্রশ্নের উত্তর সম্মানিত Allama Raihan Rahbar ভাইয়াঃ
বস্তুবাদের মূলকথা নাস্তিকতা, বস্তুবাদ মানে বস্তু বা বাহ্যিক দৃশ্যমান বস্তুই পরম সত্য, বস্তুবাদ অদৃশ্য বা ইন্দ্রিয়াতীত কোনো অস্তিত্ত্বে বিশ্বাস করেনা, বস্তুবাদ মানবাত্মায়ও বিশ্বাস করেনা এবং জীবন ও জগতকে বাহ্যিকতা বা বস্তুবাদী মতবাদের ভিত্তিতে বস্তুবাদী সংকীর্ণ সীমাবদ্ধ দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখা করে সত্য ও জ্ঞান অস্বীকার করে। বস্তুবাদী মতবাদ মিথ্যা ও মূর্খতা এবং মনস্তাত্ত্বিক অন্ধত্ত্বের অপর নাম।
বস্তু জীবনের জন্য জীবনের কল্যাণের জন্য প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অসিলায় পরম দয়াময় আল্লাহতাআলার রহমত ও দান কিন্তু বস্তুবাদ বা বস্তুভিত্তিক হয়ে যাওয়া তথা বস্তুর দাস বা বস্তুর উপাসক হয়ে যাওয়া ধ্বংসাত্মক বিষয়। বস্তুবাদ বস্তুর উর্ধ্বে মানবজীবন স্বীকার করেনা এবং বস্তুর উর্ধ্বে মানবসত্তাকে অস্বীকার করে। সত্যের শত্রু বস্তুবাদ, জীবনের শত্রু বস্তুবাদ, অধিকার-স্বাধীনতা-রূটিরূজি-মানবতার হরণ বস্তুবাদ।
বস্তুবাদী মতবাদ বিভিন্ন বস্তুর ভিত্তিতে মানুষের মূল আত্মপরিচয় ও সত্ত্বা নির্ধারণ করে মানবজীবন ও মানবসত্ত্বা উৎখাত করে বিভিন্ন বস্তুর ভিত্তিতে মানবমন্ডলী ও মানবতাকে বিভক্ত করে পরস্পর হিংসা সংঘাত তৈরী করে। বস্তুবাদ বস্তুবাদী চেতনার ভিত্তিতে দুনিয়াকে বিভক্ত করে অন্যায়-শোষণ-অবিচার-বৈষম্য-বিদ্বেষ-হিং¯্রতার কাঠামো বা বর্ডার তৈরী করে জীবন ও জগতের উপর মিথ্যা ও পাশবতার স্বৈরদস্যুতন্ত্র কায়েম রাখে।
বস্তুবাদ মানবাত্মাকে যেমন বস্তুবাদী করে মিথ্যা-মূর্খতা-আঁধারে নিক্ষেপ করে আত্মিক ভাবে মেরে ফেলে তেমনি মানবসত্ত্বা বা মানবিক অস্তিত্ত্বকেও বিণাশ করে এক বিকৃত ও বিষাক্ত বস্তুবাদী সত্ত্বা তৈরী করে যার মধ্যে সত্য বিরোধী মানবতা বিরোধী বস্তুবাদী চেতনা ও বস্তুবাদী দৃষ্টিভংগী তৈরী হয়, যার ফলে বাহ্যিক মানুষ দেখা গেলেও ভিতরে সে আর মুসলিম বা মানুষ কোনটাই থাকেনা, ঈমানী সত্ত্বা ও মানবিক সত্ত্বা সবই হারিয়ে ফেলে। বস্তুবাদী যেমন ঈমানদার নয়, তেমনি মানুষও নয়।
বস্তুবাদী সত্ত্বা ও মানবসত্ত্বা বিপরীত বিষয় এবং বস্তুবাদী সত্ত্বা ও ঈমানী সত্ত্বা বিপরীত বিষয়। বস্তুবাদী যেমন ঈমানদার নয় তেমনি মানুষও নয়। বস্তুবাদী আঁধার বিষাক্ত চেতনা থেকে মুক্ত হয়ে ও বস্তুর উর্ধ্বে মানবসত্ত্বা অর্জনের মাধ্যমে জীবনের প্রাথমিক প্রাকৃতিক রূপ, পরিচয় ও বিজয় অর্জন হয় এবং সত্যের বন্ধন পবিত্র কলেমার আলোকধারা রেসালাত কেন্দ্রিক তাওহীদ ভিত্তিক জীবন চেতনা ও আত্মসত্ত্বা লাভের মাধ্যমেই কেবলমাত্র আত্মা ও জীবনের প্রকৃত ও পূর্ণাঙ্গ এবং চুড়ান্ত মুক্তি ও বিজয় অর্জিত হয়।
বস্তুবাদের বিষাক্ত সর্বনাশা আগ্রাসন ও স্বৈরদস্যুতা থেকে মানবিক অস্তিত্ত্ব ও মানবজীবন এবং সত্যের মুক্ত প্রবাহ ও মানবতার দুনিয়া রক্ষা ও গড়ার একমাত্র ব্যবস্থা সর্বজনীন মানবিক রাষ্ট্রব্যবস্থা ও বিশ্বব্যবস্থা খেলাফতে ইনসানিয়াত, অপশক্তির কবলমুক্ত জীবনের মুক্ত দুনিয়া যেখানে স্বাধীনভাবে সবাই অনন্ত সত্যের উৎসধারায় যুক্ত হয়ে চিরআলোকিত জীবন লাভে ধন্য হবে।
(বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের প্রতিষ্ঠা ও বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লবের প্রবর্তক- আল্লামা ইমাম হায়াত এর বক্তব্য থেকে সংকলিত)
প্রশ্নের উত্তর এর কম্মেন্ট পড়ে Md Asrafull ভাইয়ের সুন্দর অনুভূতি তার কম্মেন্ট দেখেন পড়েনঃ
বড় দুঃখ লাগে যখন দেখি আমরা আমিত্ব কে উর্ধে স্থান দিয়ে নিজেদের কে বিজ্ঞ দাবী করি, অতয আমিত্ব কলুষিতা হৃদয় আত্না থেকে দূর না করে নিজদের কে ফলোয়ার হিসাবে দেখাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি,ত বিশেষ করে খুব মনোযোগ সহ দুই টা কমেন্ট পড়েছি,বড় আফসোস হই কেন আরোও আগে সন্ধান পেলাম না, আমি বহু দরবার ছিলছিলা খানকার অনুসারিদের কমেন্ট স্যাট্যাস পড়েছি এবং,বহু সুন্নী ওলামায় কেরাম এবং পীর মাশায়েকগনের লিখিত বই পুস্তুক কিতাবআদি পড়েছি ,এখনো পড়ি এবং অনলাইনে সেই সমস্ত বড় বড় সুন্নী স্কালারগন উনাদের লিখুনি পড়ি এবং বক্তব শুনি যতটুকু কাজের ফাকে সময় পায়, কিন্তু বড় অবাক হয়ে যায় যখন বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনের দিশা দিকদর্শন গুলি নিরপেক্ষ ভাবে মনোযোগ সহ পড়লে, উনারা যেই ভাবে দ্বীন মিল্লাতের সংকট চিন্হিত করে দ্বীন মিল্লাত কে উদ্ধারে প্রক্রিয়ার নিঁখুত দিশা দিকদর্শন দিতেছেন,তা বুঝাতে হলে আগে প্রতিহিংসা বিদ্ধেষী মনোভাব হৃদয় আত্না থেকে কলুষিতা দূর করে, সব কিছুর উর্ধে প্রিয় নবীর প্রাণাদিক প্রেমে উৎর্সগিত হৃদয় আত্না তৈরী করতে হবে নিরপেক্ষ অন্তর দৃষ্টিকোণ ও ঈমানী দৃষ্টিকোণ থেকে পড়তে হবে, উনাদের লেখার যে শব্দিক মর্মধারা যা সাধারন যে কোনো ব্যাক্তি বুঝতে অক্ষম,বুঝার জন্য যর্থাথ এলেমেরও প্রয়োজন, এই রকম ভাবে সর্ব বাতেল ও ঈমান বিদ্ধেধ্বংষী বস্তুবাদী মতবাদ ও দ্বীন মিল্লাতের সংকটেময়ে উদ্ধারে দিশা দিকদর্শন কেবল বিশ্ব আন্দোলন থেকে এযুগে সুস্পষ্ট প্রকাশ হচ্ছে ,আমরা সকল সুন্নীরা যদি হিংসা বিদ্ধেষ প্রতিহিংসা বিদ্ধেষি পরায়ন মনোভাব হৃদয় আত্না থেকে কলুষিতা দূর করে, প্রিয় নবীর দিক নিদের্শনাই পরিচালিত সত্যের মহা কাফেলাই বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন বিশ্ব ইনসানিয়াত পার্টিতে যুক্ত হই আমার দৃহ বিশ্বাস আবার সেই মকবুল সাহাবেকেরামের স্বর্ণলী যুগ ফিরে আসতো, এবং সকল সুন্নীদের কে আহব্বান করি সত্যের মহা কাফেলাই বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন বিশ্ব ইনসানিয়াত পার্টিতে যুক্ত হওয়ার জন্য?
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks For You Comment