রমজান মাস নিয়ে খাজা নাজমুদ্দিন রাশেদ ভাই এর মূল্যবান লেখনী
রমজান মাস আসলেই ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ কিছু দল বলে বেড়ায়, রমজানের
পবিত্রতা রক্ষা করুন, হোটেল রেস্তোরা বন্ধ করুন, দিনের বেলায় পানাহার
বন্ধ করুন।
এসব কোরআন হাদিস সম্মত কোন কথা নয়, রমজান পবিত্র মাস, সারা পৃথিবীর লোক রোজা না রাখলেও রমজান পবিত্র থাকবে, কারো রোজা রাখা বা না রাখার উপর রমজানের পবিত্রতা নিভর করে না, ইউরোপ আমেরিকায় মুসলিম ছাড়া অন্য সম্প্রদায়ের লোকেরা রোজা রাখে না বা দিনের বেলায় খায়, তাহলে সেখানে কি রোজা অপবিত্র? কখনো না, সারা দুনিয়ায় আল্লাহর রাসুলের ঘোষনা মোতাবেক রোজা পবিত্র।
হোটেল রেস্তোরা বন্ধ করার কথা কোরআন হাদিস শরীফের কোথাও নাই, রোজা সকল মুসলমানের উপর ফরজ নয়, অসুস্থ রোগী, মুসাফিরের উপর রোজা ফরজ নয়, তাছাড়া নাবালক শিশুর উপর রোজা ফরজ নয়, একটি দেশে বিভিন্ন ধমের লোক বসবাস করে তাদের উপর রোজা ফরজ নয়। হোটেল রেস্তোরা বন্ধ থাকলে যাদের উপর রোজা ফরজ নয় তারা কিভাবে খাবে? অন্য ধর্মের লোকেরা বলবে রমজান মাস এসে ওদের সমস্যা তৈরী হয়েছে।
যাদের উপর রোজা ফরজ নয়, যারা রোজা রাখতে অক্ষম তাদের দিনের বেলায় খাওয়া নিষিদ্ধ নয়।
রমজান মানুষের সমস্যা সৃষ্টি করতে আসে নাই। একজন রোজাদারকে দিনের বেলায় পোলাউ কোরমা দিলেও সে খাবে না, কারন সে রোজাদার, রমজানের গুরুত্ব তাৎপর্য সে বুঝে। রোজা রাখার জন্য রমজানের গুরুত্ব তাৎপর্য জাতির সামনে তুলে ধরা প্রয়োজন।
রমজানের ফজিলত বয়ান করা প্রয়োজন।সমস্যা সৃষ্টি করে রোজার আহবান নয়। রমজান মাসে খাবারের দোকান বন্ধ করতে হলে তাহলে মুদি দোকান ও বন্ধ করতে হবে, পুকুর টিউব ওয়েল সব বন্ধ করে দিতে হবে, দোকানে ইফতারীর সময়ের আগে ইফতার সামগ্রী বিক্রি করা যাবে না, কারন রোজাদার খেয়ে ফেলবে, এগুলি ইসলামকে হেয় করা পাগলামির নামান্তর।
ঘরের মা বোনেরা শিশু রোগিদের জন্য বা যাদের উপর রোজা ফরজ নয় তাদের জন্য রান্না করা বন্ধ করে দিতে হবে, কারন তারা রান্না করতে গেলে খেয়ে ফেলবে বা রোজা ভেংগে ফেলবে এসব অবান্তর কথা বা চিন্তা। আরে রোজাদারের সামনে শত খাবার থাকলেও সে খাবে না, কারন সে রোজাদার।
রমজান মাস আসলে কিছু ধর্মের নামে অধর্ম উগ্রবাদি দল হোটেল রেস্তোরায় হামলা করে সস্তা জনপ্রিয়তার আসায় বা নিজেকে ধর্মীয় দল দেখানোর জন্য। যাদের উপর রোজা ফরজ নয় বা যারা রোজা রাখতে অক্ষম বা ভিন্ন ধর্মের মানুষের তাদের দিনের বেলায় পানাহার ইসলামে নিষিদ্ধ নয়।
ইসলাম মানবতার ধর্ম, ধর্ম পালনে ইসলামে জোর জবরদস্তি নাই যা কোরআনে ঘোষনা আছে। মানবতার সমাজ রাষ্ট্র বিশ্ব গড়ার জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
সব মানুষ ভাই ভাই মানবতার দুনিয়া চাই।
সৃষ্টির সেবার এবাদত ইনসানিয়াত।
এসব কোরআন হাদিস সম্মত কোন কথা নয়, রমজান পবিত্র মাস, সারা পৃথিবীর লোক রোজা না রাখলেও রমজান পবিত্র থাকবে, কারো রোজা রাখা বা না রাখার উপর রমজানের পবিত্রতা নিভর করে না, ইউরোপ আমেরিকায় মুসলিম ছাড়া অন্য সম্প্রদায়ের লোকেরা রোজা রাখে না বা দিনের বেলায় খায়, তাহলে সেখানে কি রোজা অপবিত্র? কখনো না, সারা দুনিয়ায় আল্লাহর রাসুলের ঘোষনা মোতাবেক রোজা পবিত্র।
হোটেল রেস্তোরা বন্ধ করার কথা কোরআন হাদিস শরীফের কোথাও নাই, রোজা সকল মুসলমানের উপর ফরজ নয়, অসুস্থ রোগী, মুসাফিরের উপর রোজা ফরজ নয়, তাছাড়া নাবালক শিশুর উপর রোজা ফরজ নয়, একটি দেশে বিভিন্ন ধমের লোক বসবাস করে তাদের উপর রোজা ফরজ নয়। হোটেল রেস্তোরা বন্ধ থাকলে যাদের উপর রোজা ফরজ নয় তারা কিভাবে খাবে? অন্য ধর্মের লোকেরা বলবে রমজান মাস এসে ওদের সমস্যা তৈরী হয়েছে।
যাদের উপর রোজা ফরজ নয়, যারা রোজা রাখতে অক্ষম তাদের দিনের বেলায় খাওয়া নিষিদ্ধ নয়।
রমজান মানুষের সমস্যা সৃষ্টি করতে আসে নাই। একজন রোজাদারকে দিনের বেলায় পোলাউ কোরমা দিলেও সে খাবে না, কারন সে রোজাদার, রমজানের গুরুত্ব তাৎপর্য সে বুঝে। রোজা রাখার জন্য রমজানের গুরুত্ব তাৎপর্য জাতির সামনে তুলে ধরা প্রয়োজন।
রমজানের ফজিলত বয়ান করা প্রয়োজন।সমস্যা সৃষ্টি করে রোজার আহবান নয়। রমজান মাসে খাবারের দোকান বন্ধ করতে হলে তাহলে মুদি দোকান ও বন্ধ করতে হবে, পুকুর টিউব ওয়েল সব বন্ধ করে দিতে হবে, দোকানে ইফতারীর সময়ের আগে ইফতার সামগ্রী বিক্রি করা যাবে না, কারন রোজাদার খেয়ে ফেলবে, এগুলি ইসলামকে হেয় করা পাগলামির নামান্তর।
ঘরের মা বোনেরা শিশু রোগিদের জন্য বা যাদের উপর রোজা ফরজ নয় তাদের জন্য রান্না করা বন্ধ করে দিতে হবে, কারন তারা রান্না করতে গেলে খেয়ে ফেলবে বা রোজা ভেংগে ফেলবে এসব অবান্তর কথা বা চিন্তা। আরে রোজাদারের সামনে শত খাবার থাকলেও সে খাবে না, কারন সে রোজাদার।
রমজান মাস আসলে কিছু ধর্মের নামে অধর্ম উগ্রবাদি দল হোটেল রেস্তোরায় হামলা করে সস্তা জনপ্রিয়তার আসায় বা নিজেকে ধর্মীয় দল দেখানোর জন্য। যাদের উপর রোজা ফরজ নয় বা যারা রোজা রাখতে অক্ষম বা ভিন্ন ধর্মের মানুষের তাদের দিনের বেলায় পানাহার ইসলামে নিষিদ্ধ নয়।
ইসলাম মানবতার ধর্ম, ধর্ম পালনে ইসলামে জোর জবরদস্তি নাই যা কোরআনে ঘোষনা আছে। মানবতার সমাজ রাষ্ট্র বিশ্ব গড়ার জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
সব মানুষ ভাই ভাই মানবতার দুনিয়া চাই।
সৃষ্টির সেবার এবাদত ইনসানিয়াত।
সংগৃহীত : সন্মানিত খাজা নাজমুদ্দিন রাশেদ ভাই।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks For You Comment