প্রাণাধিক প্রিয়নবীর শানে শব্দ উচ্চারণ নিয়ে সৈয়দ আল্লামা ইমাম হায়াত এর মূল্যবান দিক নির্দেশনা
মিলাদ শব্দটা যত কিতাবেই লেখা থাক এযুগের জন্য কুফরি। মিলাদ ঈমানী শব্দ নয়। মিলাদ মাহফিল না বলে আল্লাহতাআলার আদেশ মোতাবেক সালাতু সালাম মাহফিল বলতে হবে। মিলাদুন্নবী না বলে নুরে ইলাহীর আগমন ঈদে আজম, রহমতে ইলাহীর আগমন ঈদে আকবার বলতে হবে। কোরআনুল করীমের ভূল রেফারেন্স দিয়ে জাআন্নাবী বা ভূল ও অবমাননাকর শব্দ মাজিউন্নবী বললেও ঈমানের বিপরীত হবে, কারণ এটা আয়াত শরীফের আংশিক উল্লেখ পুরো নয়, আল্লাহতাআলা যা আ বলার সাথে মিনাল্লাহ ও নুর এবং হিদায়াত বা কোরআনুল করীমের উল্লেখ করেছেন যার সবগুলো মিলিয়ে ঈদে আজম যা আয়াত শরীফের পূর্ণ ভাবার্থ প্রতিফলিত করে। মাজিউন্নবী অতীতকালবাচক শব্দ হিসেবে চরম কুফরি ও চরম জাহেলিয়াত। মোস্তফা বলা শাণে রেসালাত ও হাকীকতে রেসালাত বুঝতে অক্ষমতা যা ঈমানের বিপরীত । ঈমানের বিপরীত এ শব্দ ব্যবহার করা যাবে না। রওজা মোবারক জিয়ারত না বলে দরবারে আজমে হাজেরী বলতে হবে। আগে মদিনাতুল মুনাওয়ারা উল্লেখ করে পরে মক্কাতুল মোকাররামার নাম আনতে হবে। মদিনাতুল মুনাওয়ারা সব কিছুর উর্ধে তাজীম না রাখলে ঈমানের বিপরীত হবে। রেসালাতে ইলাহী প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দরব