পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শিয়া কাকে বলে? শিয়াদের জঘন্য কুফরি আকিদা কি? শিয়াবাদ কিভাবে টিকে থাকে।

ছবি
শিয়া কাকে বলে? 👉শিয়াবাদ ইসলামের ছদ্মনামে একটি ভ্রষ্ট বাতিল ফেরকা। যারা ধোকা হিসেবে মাওলায়ে আলা হযরত আলী রাদ্বিআল্লাহ তায়ালা আনহুর নামে প্রতারনা করে মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন রাদ্বিআল্লাহ তায়ালা আনহুর চরম বিরোধীতা করে তাদের শিয়া বলে। ইসলামের বিরুদ্ধে ইহুদীদের এক সুদুরপ্রসারী চক্রান্তের ফসল হচ্ছে এ দলটির আত্মপ্রকাশ । প্রাণপ্রিয় অাহলে বায়েতের মহব্বতের আড়ালে মাহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন ও মকবুল সাহাবায়ে কেরামে রাদ্বিআল্লাহ তায়ালা আনহুমের প্রতি জগন্য ও ঈমান বিধ্বংসী শক্রতা পোষণের মারাত্মক কুফরীর প্রবর্তক হচ্ছে শিয়া ফেরকার লোকেরা। এদের মধ্যে ২২ টি দল আছে । যাদের মৌলিক আক্বিদা এক যৎসামান্য পার্থক্য আছে । অনেকে মনে করেন মুসলমান ২ ধরনের সুন্নী ও শিয়া । মূলত শিয়ারা মুসলিম নয়। তা তাদের অসংখ্য কুফরী আক্বিদায় প্রমান করে। পবিত্র কলেমা শরীফ সম্পর্কে শিয়াদের কুফরী আক্বিদা : আমাদের ঈমান পবিত্র কলেমা এবং শিয়াদের উচ্চারিত আওয়াজ ভিন্ন ।অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাতেল সালাফিদের মত কলেমা শরীফের তাওহীদের অংশটুকু উল্লেখ করে ঈমানের মূলকেন্দ্র রেসালতের অংশটুকু লেখা এবং বলায় উল্লেখ করে না । শিয়াদের

সৈয়দ আল্লামা ইমাম হায়াত হক, সুন্নী আন্দোলন হক, পেশাদার মোল্লা থেকে সাবধান হন -"অধ্যাপক মারুফ উদ্দীন"

ছবি
সৈয়দ আল্লামা ইমাম হায়াত হক, সুন্নী আন্দোলন হক =================================== এক ব্যবসায়ী মদের কারখানা দিল। লক্ষ লক্ষ মদের বোতল সেখান থেকে বিভিন্ন জায়গায় সাপ্লাই দেওয়া হয়। ঘটনা হল সেই ব্যবসায়ী মদের বোতলের গায়ে লিখে দিল হালাল মদ! নাউজুবিল্লাহ। তো অনেকেই সেই মদ খুশিতে গদগদ হয়ে পান করতে লাগল। কারণ, যেহেতু মদের বোতলের গায়ে হালাল লেখা আছে তাই তাদের মতে এই মদ পান করতে কোন অসুবিধা নাই। এসব দেখে একজন ব্যক্তি তাদের ভুল ধরিয়ে দিতে চাইলেন। তিনি তাদেরকে বুঝালেন মদের গায়ে হালাল লেখা থাকলেই তা হালাল হয়ে যায় না। ভেতরের জিনিস হারাম পানীয়, তাই এটা পান করা হারাম। অবস্থা বেগতিক দেখে মদ ব্যবসায়ী আম জনতাকে উষ্কে দিল। আওয়াজ একজন তুললেও সেটা একদিন সবাইকে সজাগ করে দিতে পারে এই আশঙ্কায় মদ ব্যবসায়ী ফন্দি আঁটল। সে তার ক্লায়েন্টদেরকে ডেকে বুঝাল যে ঐ ব্যক্তি হালালের বিরুদ্ধে, হালাল লেখা দেখেও তা পান করতে নিষেধ করছে, তাকে শেষ করে দেওয়া দরকার। মদের নেশায় বুদ জনতা লাঠিসোটা নিয়ে ভুল ধরিয়ে দিতে চাওয়া ব্যক্তিটাকে পিটিয়ে মেরেই ফেলল। মদ ব্যবসায়ী মহাখুশিতে তার মদ এবার কোটি কোটি বোতলে করে বেচতে লাগল। অনেক বছর পর মদ্যপ স

প্রাণাধিক প্রিয়নবী ই ঈমান, এলেম, নাজাত ও দয়াময় আল্লাহতাআলার সকল রহমতের উৎস -সৈয়দ আল্লামা ইমাম হায়াত

ছবি
প্রাণাধিক প্রিয়নবী ই ঈমান, এলেম, নাজাত ও দয়াময় আল্লাহতাআলার সকল রহমতের উৎস ============= হযরত আবু হুরাইয়া রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহী ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন- لَنْ يُنَجِّيَ أحَدًا مِنكُم عَمَلُهُ “ লান ইউনাজজিয়া আহাদাম মিনকুম আমালুহু” “তোমাদের কাহাকেও তার আমল কখনো নাজাত দিতে পারবে না” (বুখারী শরীফ, হাদিস শরীফ নং- ৬৪৬৩, মিশকাত শরীফ, হাদিস শরীফ নং- ২৩৭১।) হজরত জাবের রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহী ওয়া সাল্লামকে এরশাদ করেছেন- لا يُدْخِلُ أحَدًا مِنْكُمْ عَمَلُهُ الجَنَّةَ، وَلا يُجِيرُهُ مِنَ النَّارِ، وَلا أنَا إلَّا بِرَحْمَةِ اللهِ “লা ইয়ুদখিলা আহাদাম মিনকুম আমালুহুল জান্নাতা, ওয়ালা ইয়ুজিরুহু মিনান্নারি, ওয়ালা আনা ইল্লা বিরাহমাতিল্লিহি ” “তোমাদের কাউকে তার আমল জান্নাতে পৌঁছাতে পারবে না এবং দোজখ থেকেও নাজাত দিতে পারবে না, একমাত্র আল্লাহতাআলার রহমত ব্যতীত” (মুসলিম শরীফ, কিতাবু সিফাতিল ক্বিয়ামাহ, হাদিস শরীফ নং- ৬৯৮৮) মহা তাৎপর্যপূর্ণ ও জীবনের মৌলিক দিশা এ মহান হাদিস শরীফ সমূহে প্রাণাধিক  প

”হক কে বাতেলের সাথে মিলিত করিও না, জানা সত্ত্বে সত্য গোপন করিওনা।” সুরা বাকারাঃ আয়াত শরীফ ৪২

ছবি
দয়াময় আল্লাহতাআলার নির্দেশ- وَلَا تَلْبِسُوا الْحَقَّ بِالْبَاطِلِ وَتَكْتُمُوا الْحَقَّ وَأَنتُمْ تَعْلَمُونَ (سورة البقرة. الاية ٤٢) ”হক কে বাতেলের সাথে মিলিত করিও না, জানা সত্ত্বে সত্য গোপন করিওনা।” সুরা বাকারাঃ আয়াত শরীফ ৪২ এখানে হক ও বাতিলের ধারা আলাদা করে প্রকাশ করে তুলে ধরতে বলা হয়েছে, গোপন করতে নিষেধ করা হয়েছে, হক ও বাতিলের ধারা গোপন করলে হকের নামে বাতিলের ধারা কায়েম হয়ে হকের ধারা বিলুপ্ত হয়ে অন্ধকারে সবকিছু হারিয়ে যায় এবং গেছে। ================ দয়াময় আল্লাহতায়ালার নির্দেশ মোতাবেক আমাদেরকে অবশ্যই হকের নির্ভেজাল পবিত্র পথেই থাকতে হবে এবং কোন বাতিল দলমতে একাকার হওয়া যাবে না। বাতিল দলমতের অংশ হওয়া বৈধ মনে করলে আল্লাহতায়ালার পবিত্র নির্দেশ অস্বীকার ও অগ্রাহ্য করা হয়। যারা দ্বীনের নামে কোন প্রকার বাতিল দলমতের সাথে একাত্ম হবে তাদের হক তথা সুন্নী বা আহলে সুন্নাত দাবী মিথ্যা। তাদের সহযোগী হওয়া ঈমান হানিকর দ্বীন ধ্বংসাত্মক।   সব কিছুর উপর ঈমান, বাহ্যিক অন্য কোন বিষয় নয়, ইসলামের মূল ধারা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের নিরিখে বাহ্যিক অন্য কোন বিষয়ের ভিত্তিতে নয়, একমাত্র ঈমানের ভিত্তিতেই আমরা

জাতীয়তার কোরআনী শব্দ ও হাদিস শরীফের শব্দ মিল্লাত / কাওম, কাবিলা, শোওবা, ফিরকা ইত্যাদি নয় -সৈয়দ আল্লামা ইমাম হায়াত।

ছবি
জাতীয়তার কোরআনী শব্দ ও হাদিস শরীফের শব্দ মিল্লাত - কাওম, কাবিলা, শোওবা, ফিরকা ইত্যাদি নয়। ================================= কোরআনুল করীম ও হাদিস শরীফে উল্লেখিত উম্মাহ, কাওম, কাবিলা, শোওবা, ফিরকা, শিয়াত, আসব, নসব ইত্যাদি শব্দের অর্থ জাতি এই অনুবাদ ভূল।  কোরআনুল করীমের মনগড়া অনুবাদ বস্তুবাদি অনুবাদ ঈমানী আকিদার বিপরীত অনুবাদ কুফরি।  কোরআনুল করীমের নিজস্ব ঈমানী অভিধানিক ধারা আছে।  মানুষের প্রচলিত আরবী অভিধানিক অর্থ আর কোরআনুল করীমের মর্ম এক নয়। কোরআনুল করীমের অনেক শব্দের একাধিক অর্থ আছে।  কোরআনুল করীমের অনুবাদ কেবলমাত্র কলেমার তাওহীদ রেসালাত ভিত্তিক চেতনার ভিত্তিতে ঈমানী আকিদার ভিত্তিতে হতে হয়।   আরবি অভিধানিক অর্থেও উম্মাহ, কাওম, কাবিলা, শোওবা, শিয়াত, ফিরকা, আসব, নসব কোনটার অর্থ জাতি নয় জাতীয়তা নয়।  কোরআনুল করীমে বিভিন্ন আয়াত শরীফে একই শব্দের বিভিন্ন অর্থ হয়, সব স্থানে একই শব্দের একই অর্থ হয় না।  কোন আয়াত শরীফে কোন শব্দের কি অর্থ কি মর্ম কি নির্দেশ তা হাদিস শরীফের ভিত্তিতে কেবলমাত্র হকের ইমামগণ ই বুঝতে পারেন।  জাতীয়তার কোরআনী শব্দ ও হাদিস শরীফের শব্দ মিল্লাত।  অভিধানিক ভাবে ভূ

বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন এর ব্যানার, পোষ্টার বা লিফলেটে বিসমিল্লাহ আক্ষরিক ভাবে কেন লেখা হয় না তা তুলে ধরলেন -"সৈয়দ আল্লামা ইমাম হায়াত"।

ছবি
বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন এর ব্যানার, পোষ্টার বা লিফলেটে বিসমিল্লাহ আক্ষরিক ভাবে কেন লেখা হয় না? ================================ আল্লাহতাআলার নাম মোবারকে ও আল্লাহতাআলার হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নাম মোবারকেই অস্তিত্ব ও জীবনের সব কিছু শুরু হবে। তবে সব স্থানে করার পদ্ধতি এক নয়, কোথাও প্রত্যক্ষ আর কোথাও পরোক্ষ, আবার সব যায়গায় ভাষাগত উপস্থাপন ও প্রকাশ এক রকম হবে না, অবস্থান অনুযায়ী হবে, যা না বুঝলে সমস্যা হবে ।  আমাদের সব কিছুই মালিক মাআবুদ দয়াময় আল্লাহতাআলার নাম মোবারকে উৎসর্গীকৃত এবং তাঁর মাহবুব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রেম ও শাণে উৎসর্গীকৃত ।   বিসমিল্লাহ বা তকবির সব স্থানে আক্ষরিক ভাবে করতে হয় না, বিষয় ও ক্ষেত্র অনুযায়ী তাৎপর্যগত ও মর্মধারাগত ও উদ্দেশ্যমূলক হতে হয়।   আমরা যারা সুন্নী আন্দোলন ও ইনসানিয়াত বিপ্লবের দিশারী হিসেবে কাজ করছি আমরা কোথায় কিভাবে কি করতে হবে কিভাবে আসল দিকে আলোর দিকে মানুষকে ফিরিয়ে আনতে হবে, যার পদ্ধতি ও কৌশল সম্পর্কে পূর্ণ অভিজ্ঞ শিক্ষক যা গভীর জ্ঞান ও পরিস্থিতি সম্পর্কে বিচক্ষণ দিশারী ব্যতীত অন্য কারো পক্ষে বুঝা সম্ভব নয় । আপনি লক্ষ্য করলে

আহমদ রেজা খানকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করলে নীচের কতগুলো বিষয়কে স্বীকৃতি দিতে হবে যা ঈমান পরিপন্থী।

ছবি
আহমদ রেজা খানকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করলে নীচের কতগুলো বিষয়কে স্বীকৃতি দিতে হবে যা ঈমান পরিপন্থী। ক) তিনি #বাগী_মুয়াবিয়ার প্রসংশায় ৫টি কিতাব লিখেছেন। অথচ মুয়াবিয়া শুধুই বাগীই নয়, সুন্নাতেরও পরিবর্তনকারী। খিলাফতের উৎখাতকারী, মুলুকিয়তের প্রতিষ্ঠাতা। ১) ইমাম তাফতাজানী রহঃ তার #শরহে_মাকাসিদ এ লিখেনঃ আওয়ালু মান বাগীয়াহ ফিল ইসলামে মুয়াবিয়া- #মুয়াবিয়াই_প্রথম_ইসলামের_মধ্যে_বিদ্রোহ_করে । ২) মুয়াবিয়া মাওলায়ে আলার সাথে শত্রুতার কারণে হজ্জের তালবিয়া বন্ধ করে দেয়। এ প্রসঙ্গে #ইমাম_বায়হাকী রহঃ তার #বায়হাকী_সুনানে_কোবরা তে লিখেনঃ  আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু বলেনঃ আল্লাহুমা লা'আনাহুম ফাকাদ তারাকা সুন্নাতা মিন বুগদে আলী- হে আল্লাহ, মাওলায়ে আলার সাথে শত্রুতার কারণে যারা হজ্জের তালবিয়া বন্ধ করে দেয়, তাদের উপর #লা 'নত। ৩)  ইমাম শাফেয়ী রহঃ তার কিতাবুল ঊম এ লিখেনঃ মুয়াবিয়াই প্রথম ঈদের নামাজের খুতবার সময় পরিবর্তন করে নামাজের আগে নিয়ে আসল। উদ্দেশ্য ছিল মাওলায়ে আলার প্রতি তাদের দেওয়া গালি যাতে উপস্থিত মুসুল্লিরা শুনতে বাধ্য হয়।  ৪) ইমাম আব্দুল ওয়াহাব শাআরানী রহঃ তার কিতা

সৈয়দ আল্লামা ইমাম হায়াত এর বিরুদ্ধে যারা মিথ্যাচার করেন তাদের বলবো কারো কথা শুনে কারো বিরুদ্ধে মিথ্যাচার না করে সত্যটুকু আগে জানেন।

ছবি
ইসলামের মূল ধারা আহলে সুন্নাতের সংজ্ঞা ও রূপরেখা হারিয়ে যখন বাতিল ফেরকা- বস্তুবাদ ও মুলুকিয়তের আঁধার গহ্বরে রুদ্ধ হয়ে গেছে এবং জীবন মানবতার সংজ্ঞ সহ বিলুপ্ত হয়ে মানবতার রাষ্ট্র কাঠামো যখন ধ্বংস হয়ে গেছে- তখন ইমাম হায়াত সবকিছু পূণরায় তুলে ধরেছেন।  ঈমান দ্বীনের আসল ধারা সুন্নীয়তের জন্য যাঁরা কাজ করছেন উনারা সবাই দিশারী এবং আরো অনেক মাননীয় দিশারী যাঁর যাঁর স্হান থেকে ব্যক্তিগতভাবে বিচ্ছিন্ন ভাবে কাজ করে আসছেন, আমরা তাঁদের সবার যার যতটুকু ভূমিকা অবদান কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ ও সন্মান করে যাবো। তবে বিশেষ আংশিক ক্ষেত্রে ব্যক্তির বিচ্ছিন্ন একক প্রচেষ্টা আর প্রাতিষ্ঠানিক সাংগঠনিক সম্মিলিত জাতীয় উদ্যোগ এক নয়।  কেবল কোনো এক বাতিল থেকে বাঁচানোর চেষ্টা আর সব বাতিল থেকে মুক্ত করার চেষ্টা পরিধিগত এক নয় এবং ঈমান দ্বীনের বিশেষ আংশিক কিছু দিক তুলে ধরা আর পূর্ণাঙ্গ দিশা দিকদর্শণ রূপরেখা তুলে ধরা এক নয়।  ইমাম হায়াতের সাথে নিকট অতীতের বা বর্তমানের অন্যান্য দিশারীদের কাজের সাথে নীতিগত মতানৈক্য না থাকলেও পরিধি ও পদ্ধতিগত পার্থক্য আছে।  ইমাম হায়াত সর্ব বাতিলের বিরুদ্ধে চিরআপোষহীন আদর্শিক সংগ্রাম এবং আকিদা আদর্শ