পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

তথাকথিত গাওছিয়া সেনাফ্রন্ট শিয়াবাদ ধরা পরেছে আসুন ধরা খাওয়ার ভিডিও দেখি // Monoyara Tv

ছবি
তথাকথিত গাওছিয়া সেনাফ্রন্ট শিয়াবাদ ধরা পরেছে !       মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন ও মহান মকবুল সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুমকে অস্বীকার ও তাঁদের শাণে চরম কুফরি বেয়াদবি গোস্তাখী- আস্তাগফিরুল্লাহ নাউজুবিল্লাহ ! মারাত্মক ঈমান ধ্বংসাত্মক কুফরি আকিদা, নাউজুবিল্লাহ। এই সব কি জামেয়াতে পড়ানো হয় ! এই গুলি কি জামেয়ার ছবক ! কি চলছে এইগুলি মাদ্রাসার নামে!   আসুন আলোচনা টি শুনি ?         

ইমাম হায়াত আলাইহি রাহমার শিক্ষা চেতনা তুলে ধরলেন -"আজাদ খান" ।

ছবি
 "ইমাম হায়াত আলাইহি রাহমা" কে নিয়ে যারা প্রশ্ন করে তাদের জন্যই এই লেখনী । "ইমাম হায়াত" ই শিক্ষা দিয়েছেন প্রিয়নবীর শুভ আগমন কেবল ঈদ নয় ঈদে আজম। "ইমাম হায়াত" ছাড়া কেউ কি শিক্ষা দিয়েছেন ১০ই মহররম শাহাদাতে কারবালা দিবস ই মুসলিম মিল্লাতের মহান জাতীয় শহীদ দিবস? "ইমাম হায়াত" ছাড়া কেউ কি শিক্ষা দিয়েছেন সৌদি ওহাবীবাদ- গোত্রবাদ- এজিদবাদের হাতে কেবলাভূমি জবরদখলের দিবস ২৩শে সেপ্টেম্বর ইয়াওমে জুলুমা (Dark Day) আঁধার দিবস? "ইমাম হায়াত" ছাড়া কেউ কি শিক্ষা দিয়েছেন আল আরবকে জেনে বুঝে সজ্ঞাতে সৌদি আরব বলা এজিদবাদী- ওহাবিবাদী- গোত্রবাদী কুফরী মুলুকিয়তকে কবুল করে নেওয়া? "ইমাম হায়াত" ছাড়া এযুগে কেউ কি অরাজনৈতিক গন্ডীর অন্ধকূপ থেকে কিম্বা বাতিলের বিধ্বংসী অপরাজনীতির গ্রাস থেকে উদ্ধারের পথ দেখিয়েছেন? "ইমাম হায়াত" ছাড়া কেউ কি এযুগে সুন্নীয়তের রাজনৈতিক রূপরেখা খেলাফতে ইনসানিয়াত তুলে ধরেছেন? "ইমাম হায়াত" ছাড়া এযুগে কলেমার জীবন চেতনার কাঠামো খেলাফত এবং কলেমার বিপরীত চেতনার কাঠামো হিসেবে মুলুকিয়তের বিভৎস দিক ক

মদীনায় ৩ দিন ধরে চলে এজিদ বাহিনীর গণহত্যা ও গণ-ধর্ষণ ।

ছবি
মদীনায় ৩ দিন ধরে চলে এজিদ বাহিনীর গণহত্যা ও গণ-ধর্ষণ আজ হতে ১৩৭৫ চন্দ্র-বছর আগে কারবালার মহা-ট্র্যাজেডির দুই বছরেরও কম সময় পর ৬৩ হিজরির এই দিনে (২৮ জিলহজ) খোদ াদ্রোহী এজিদের বাহিনী মদীনায় মসজিদে নববী ও রাসূল (সা.)’র রওজার অবমাননাসহ গণহত্যা এবং গণ-ধর্ষণের মত নানা মহাঅপরাধে লিপ্ত হয়। এজিদের নর-পশু সেনারা পরে মক্কায় ও হামলা চালিয়ে পবিত্র কাবা ঘর ধ্বংস করেছিল। নরপশু এজিদের নির্দেশে কুফায় নিযুক্ত তার গভর্নরের অনুগত সেনাদের হাতে বিশ্বনবী (সা.)’র প্রিয় দৌহিত্র হযরত ইমাম হুসাইন (আ.) ও তাঁর পরিবার-পরিজনসহ প্রায় ১০০ জন সঙ্গীর বেশিরভাগেরই কারবালায় শাহাদত বরণের হৃদয়বিদারক এবং মহাবিয়োগান্তক ঘটনার খবর শুনে মদীনাবাসী এজিদের চরিত্র ও প্রকৃতি সম্পর্কে তদন্ত চালায়। তারা এ লক্ষ্যে দামেস্কে একটি তদন্ত-টিম পাঠায়। তদন্ত-টিম তাকে ইসলামী মূল্যবোধ-শূন্য ও একজন নৈতিক চরিত্রহীন ব্যক্তিত্ব হিসেবে দেখতে পায়। ইমাম হুসাইন (আ.) এবং তাঁর মহান বিপ্লব ও তাঁর সঙ্গী-সাথীদের সহযোগিতা করতে না পারার জন্য মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে গণ-অনুশোচনা ক্রমেই জোরদার হতে থাকে। এ অবস্থায় মদীনা

ইঃফ্রন্টের ফতুয়াবাজি নিয়ে অসাধারন লেখেছেন Nur Uddin Khan Rakib ভাই

ছবি
আজ লিখতে বাধ্য হলাম, বাংলাদেশে যদি কোনো ফতুয়াবাজী, ধান্ধবাজী, মিথ্যাবাদী, অপপ্রচার কারী, মুনাফিকী, শিয়াবাদী ও সর্ববাতিল এর সমন্বয়ের কোনো দল থাকে তা হচ্ছে ই- ফ্রন্ট। ***আসুন তাদের কাজ গুলো জেনেনি*** *"""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""'"'""""""'""'* ১। তারা সব সময় ফতুয়া দিতে ভালোবাসে, তাদের ফতুয়ার থেকে সুন্নী কোন আলেম রক্ষা পায়নি। তার মানে হচ্ছে তাদের বিপরীত গেলে সবাই বাতিল শিয়া হয়ে যা, মূলত তারা নিজেরাই সব বাতিলের পা চাটা গোলাম।  যেমন উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়ঃ - # # সৈয়দ আবেদ শাহ মোজাদ্দেদী রহমতুল্লাহ আলাইহির বড় সাহেবজাদা আওলাদে রাসূল সৈয়দ জাহান শাহ মোজাদ্দেদী বিশ্ব সুন্নী আন্দোলনে আসার পর শিয়া ও পাগল হয়ে গেলো, তার আগে তিনি ইঃফ্রন্টের কাছে আওলাদে রাসূল ছিলেন। # # শেরে

Bappi Rahman ভাইয়ের লেখাটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার আহবান রইলো

ছবি
খাজা বাবা গাউছেপাকের মিশনই হচ্ছে বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন। এক সমাজে প্রত্যেকেই মদ প্রাণ করতো, মদকেই তাদের বেঁচে থাকার উৎস হিসেবে গ্রহণ করেন, তাঁরা মদ ও পানির মধ্যে পার্থক্য করতে পারতো না, তাই তাঁরা মদকেই পানি মনে করে প্রাণ করতো। সকালে ঘুম থেকে উঠার পর থেকে শুরু করে ঘুমানোর আগপর্যন্ত তাঁরা মদ নিয়েই থাকতো, এই ভাবে চলতে লাগলো........ । তো এক দিন শহরের এক বড় ডাক্তার বিষয়টি শুনলো, এবং তাদের (মদখোর) উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিল, তাঁরাও (মদখোর) এক বিশাল মদপার্টির আয়োজন করলো। ডাক্তার ও এসে পৌছলেন, সবাই ডাক্তারের দিকে লক্ষ্য করে বলে উঠলো আপনি নাকি আমাদের এক বড় শিক্ষা দিবেন,,, দেখি আপনার শিক্ষায়টা কি??? ডাক্তার বলল: আপনারা আমার জন্য দুটি গ্লাস নেন, একটি গ্লাসে পানি ও অন্যটিতে মদ নেন। তাঁরা (মদখোর) সেইটাই করলো। তখন ডাক্তার সবার মনোযোগ আকর্ষণ করে বললেন, আজ আমি আপনাদের পানি ও মদের মধ্যে পার্থক্য শিক্ষা দেব। গ্লাস দুটি দুই পাশে রেখে বলল দেখুন সবাই, মদ ও পানির মধ্যে পার্থক্য,,,,, আমার হাতে এখন দুটি কেচো আছে, তিনি একটি কেচো পানি গ্লাসে ছেড়ে দিলেন তখন কেচো টা গ্লাসের বাহিরে যাওয়ার

সর্ব বাতেলের গ্রাসে ইঃফ্রন্ট - গঠন মূল্যক আলোচনা তুলে ধরলেন - Nasif Nezam

ছবি
যিনি নেতৃত্ব দেন (ইমাম সাহেব) ওনি সুন্নী নন (বস্তুবাদী মতবাদের ধারক বাহক তথা শয়তান তন্ত্রের আধারে নিমজ্জিত) আর যারা এক্তাদায় আছেন তারাও উক্ত ইমাম সাহেবের যোগ্য উত্তরসূরী, এক্তেদায় ইসলামের ছদ্মবেশী ওহাবী সালাফীর বিভিন্ন শাখা প্রশাখা যেমন আছে তেমনি বস্তুবাদী অধর্ম উগ্রবাদীরাও আছে আর তাদের সাথে জোটবদ্ধ হয়েছে সুন্নী ছদ্মবেশী সুন্নী জনতাকে ধোকায় বাতেলের পায়ে উৎসর্গিত করার চক্রান্ত কারী ওহাবী সালাফী শিয়া ইত্যাদি বাতেল ফেরকা ও নাস্তিক্য উদ্ভুত বস্তুবাদের দস্যুতন্ত্র অপরাজনীতিকে ইসলামের তথা সুন্নীয়তের রাজনীতি বলে চালিয়ে দেয়ার হীন চক্রান্তকারী সুন্নী মিল্লাতকে খোদাদ্রোহী রেসালাত দ্রোহী আহলে বায়েত খোলাফায়ে রাশেদীন মকবুল সাহাবায়ে কেরাম যুগ যুগের আয়িম্মায়ে কেরাম আউলিয়ায়ে কেরামের চির শত্রুদের সাথে একাকার করে কালেমা কারবালার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে সত্য থেকে শানে রেসালাতের আলো থেকে বিচ্ছিন্নকারী সব বাতেলের এজেন্ট হিসেবে বাতেলকে সহযোগীতাকারী ইঃফ্রন্ট। যাদের লক্ষ্য সুন্নীয়ত নয় কেবল চেয়ার ক্ষমতা অর্থ ইত্যাদি, সুন্নীয়তের দুশমন ওহাবী সালাফীদের সাথে রাজনীতি করে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দ

আল্লামা ইমাম হায়াত আলাইহি রাহমা কে নিয়ে Mohammed Amdadul Huq ভাইয়ের মূল্যবান লেখনি পড়ার অনুরোধ রইল ।

ছবি
একটু সময় নিয়ে পড়ার আহবান - ১. আইন আমল ফতোয়ার বাড়াবাড়িতে লিপ্ত সুন্নীয়তকে সংহত করার জন্য কে কাজ করছেন ? ২."পীর তরিকত যার যার - সুন্নীয়ত সবার " এই স্লোগানকে সামনে রেখে সব তরিকত, মাজহাবের অনুসারীদের সুন্নী হিসাবে এক প্লাটফর্মে এনে ঐক্যবদ্ধ করার কাজ কে করছেন ?  ৩. ১৯৭৯ সালে ইরানে শিয়াবাদ প্রতিষ্টিত হওয়ার পর খোমেনীকে যখন মুসলিমরা ইমাম মানা শুরু করল এবং শিয়া বিপ্লবকে যখন ইসলামি বিপ্লব হিসাবে চালিয়ে দেও য়ার চেষ্টা চলছিল তখন তার প্রতিবাদ কে করেছেন?  ৪. শিয়াবাদের মাধ্যমে চিনতাই হওয়া ১০ ই মহররম শাহাদাতে কারবালা দিবসকে মুসলিম মিল্লাতের "মহান জাতীয় শহীদ দিবস " হিসাবে আখ্যায়িত করে আহলে বায়েতের আমানত "খেলাফতে ইনসানিয়াত " কে প্রতিষ্টার আন্দোলনে ইমামে আকবরের অনুসারীদের ঐক্যবদ্ধ্য করার কাজ কে করছেন ?  ৫.মুমিনের প্রানকেন্দ্র যখন বাতেল কবলিত এবং যেখানে লক্ষ লক্ষ সুন্নী ওলামায়ে কেরামকে হত্যা করে , মকবুল সাহাবায়ে কেরাম এর মাজার শরীফসমুহ ভেঙ্গে ফেলে মুলকিয়াত কায়েম করার প্রতিবাদে লানতপ্রাপ্ত সৌদি সালাফি , ওহাবীবাদের প্রতিষ্টার দিবস ২৩ শে সেপ্টেম্বরকে ম

ইলিয়াস কাঞ্চনের আহবানে বক্ত্যব রাখছেন বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ এর প্রেসিডিয়াম সদস্য জনাব আহাম্মদ শাহ মোর্শেদ সাহেব |

ছবি
ভিডিও টি দেখতে এখানে ক্লিক করেন - https://www.facebook.com/Monoyaratv.2017/videos/507261936394040/?hc_ref=ARSuOt_AXQcOd4mhOpAhZrzwDO1ILH4kcRic0foI2FPU_hHjCJIIQVyFOs6q9hv18gE নিরাপদ সড়কের সাথে সাথে জীবন ও রাষ্ট্রের সব দিকে সার্বিক নিরাপত্তা ও সুব্যবস্থার দাবিতে গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ঢাকা প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গনে বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব, বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর শাখার উদ্যোগে মানববন্ধনে উপস্থিত থেকে ইলিয়াস কাঞ্চন এর নিরাপদ সড়ক চাই ব্যানের বক্ত্যব রাখেন বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ এর প্রেসিডিয়াম সদস্য জনাব আহাম্মদ শাহ মোর্শেদ সাহেব | বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব এর মানববন্ধনে উপস্থিত থেকে ইলিয়াস কাঞ্চনের আহবানে নিরাপদ সড়ক চাই ব্যানারে ইমাম হায়াত এর দিক নির্দেশনায় বক্ত্যব রাখছেন বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ এর প্রেসিডিয়াম সদস্য জনাব আহাম্মদ শাহ মোর্শেদ সাহেব | মূল ভিডিও পাবেন আমাদের বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব এর মূল পেইজে - https://www.facebook.com/profile.php …

ইমাম হায়াত ও বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন কে নিয়ে ওপেন চ্যালেন্স করেছেন -Allama Raihan Rahbar

ছবি
কলেমার আলোকদিশা ও মর্মধারার প্রকৃত অনুসারী অসিলা ছাড়া শুধু উচ্চারন করে কলেমা হয় না অর্থাৎ কলেমার সত্য উপলদ্ধি যেমন করা যায় না তেমনি কলেমার রুহানী বন্ধনও অর্জন হয় না - যেমন 73 ফেরকা এমনকি কাদিয়ানি পর্যন্ত আমাদের কলেমা উচ্চারন করে কিন্তু ওরা কলেমার সত্যে থেকে বিচ্ছান্ন- অতএব স্পষ্ট যে কলেমার হাকীকত উপলদ্ধি না করে শুধু উচ্চারনে ঈমানী সত্তা অর্জিত হয় না। কলেমার হাকীকত ও কলেমার ভিত্তিতে আত্মিক গঠন এবং রুহানী বন্ধনই আসল যা লাভের জন্য যথাযথ অসিলা অপরিহার্য্য- এ যুগে সুস্পষ্ট ভাবে প্রমানিত সে অসিলা আল্লামা ইমাম হায়াত- যিনি কলেমার তাওহীদ রেসালাত ভিত্তিক আত্মসত্তা ও জীবনচেতনা যেমন পূণরূজ্জীবীত করেছেন যা তাঁর দিশার পূর্বে এ যুগে প্রতিষ্ঠানিক ভাবে ছিলো না , তেমনি তিনি আকিদা -আধ্যাত্মিক- মানবিক- রাজনৈতিক সব দিকে কলেমার মর্মধারায় তথা ঈমান - দ্বীন- খেলাফত- শাহাদাতে কারবালার আলোকধারায় জীবনের সব দিক পূণরূদ্ধার করে প্রতিষ্ঠানিক সাংগঠনিক ভাবে তুলে ধরেছেন- নিকট অতীত থেকে চলমান সময়ে যা পূর্ণরূপে ছিলো না- যে শূন্যতা ও আঁধারের কারনে দুনিয়াব্যাপি ঈমান দ্বীন খেলাফত তথা সত্য ও মানবতার