পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
ছবি
শিয়া কাকে বলে? শিয়াবাদ ইসলামের ছদ্মনামে একটি ভ্রষ্ট বাতিল ফেরকা। যারা ধোকা হিসেবে মাওলায়ে আলা হযরত আলী রাদ্বিআল্লাহ তায়ালা আনহুর নামে প্রতারনা করে মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন রাদ্বিআল্লাহ তায়ালা আনহুর চরম বিরোধীতা করে তাদের শিয়া বলে। ইসলামের বিরুদ্ধে ইহুদীদের এক সুদুরপ্রসারী চক্রান্তের ফসল হচ্ছে এ দলটির আত্মপ্রকাশ । প্রাণপ্রিয় অাহলে বায়েতের মহব্বতের আড়ালে মাহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন ও মকবুল সাহাবায়ে কেরামে রাদ্বিআল্লাহ তায়ালা আনহুমের প্রতি জগন্য ও ঈমান বিধ্বংসী শক্রতা পোষণের মারাত্মক কুফরীর প্রবর্তক হচ্ছে শিয়া ফেরকার লোকেরা। এদের মধ্যে ২২ টি দল আছে । যাদের মৌলিক আক্বিদা এক যৎসামান্য পার্থক্য আছে । অনেকে মনে করেন মুসলমান ২ ধরনের সুন্নী ও শিয়া । মূলত শিয়ারা মুসলিম নয়। তা তাদের অসংখ্য কুফরী আক্বিদায় প্রমান করে। পবিত্র কলেমা শরীফ সম্পর্কে শিয়াদের কুফরী আক্বিদা : আমাদের ঈমান পবিত্র কলেমা এবং শিয়াদের উচ্চারিত আওয়াজ ভিন্ন ।অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাতেল সালাফিদের মত কলেমা শরীফের তাওহীদের অংশটুকু উল্লেখ করে ঈমানের মূলকেন্দ্র রেসালতের অংশটুকু লেখা এবং বলায় উল্লেখ করে না । শিয়াদের সংশ্লিষ্ট

মাজারে সেজদা জায়েজ নয়, তাই বলে শিরিক নয় -"সৈয়দ আল্লামা ইমাম হায়াত" (বিস্তারিত পড়ার পর মন্তব্য করিবেন)

ছবি
মাজারে সেজদা জায়েজ  নয়, তাই বলে শিরিক নয়। এবাদতের সেজদা একমাত্র আল্লাহতাআলার জন্য, কিন্তু আল্লাহতাআলার অনুমতি সাপেক্ষে আল্লাহতাআলার উদ্দেশ্যে  উপযুক্ত ক্ষেত্রে  তাজীমের সেজদা  জায়েজ ছিলো তাই এটা শিরিক বলা যাবেনা। আল্লাহতাআলার উদ্দেশ্যে অসিলাগত ক্ষেত্রে  তাজীমার্থে সেজদা  শিরিক- এটা কোন আয়াত শরীফ কোন হাদিস শরীফ কোন কিতাবে আছে কে বলেছে একটি রেফারেন্স দিন, পারবেন না। আল্লাহতাআলা নিজেই নাবীয়িনা আদম আলাইহিস সালামকে সিজদা দিতে সবাইকে নির্দেশ দিয়েছেন (সুরা বাকারা, আয়াত শরীফ নং ৩৪)। সুরা ইউসুফ আলাইহিস সালামে আল্লাহতাআলা নিজেই স্পষ্ট উল্লেখ করেছেন হজরত ইউসুফ আলাইহিস সালামকে তাঁর মাতা পিতা ভাইগণ সিজদা করেছেন (সুরা ইউসুফ, আয়াত শরীফ নং ৪)। নাবীয়িনা আদম আলাইহিস সালামকে সিজদা দিতে অস্বীকার করায় ইবলিস বিতাড়িত ও বাতিল ঘোষিত হয়েছে এটা আল্লাহতাআলা অনেকবার উল্লেখ করেছেন (সুরা হিজর, আয়াত শরীফ নং ৩০)। তাই প্রমাণ হলো আল্লাহতাআলা ছাড়া কাউকে সিজদা দিলেই শিরিক হয় না, আল্লাহতাআলার আদেশ কি শিরিক হতে পারে? নাউজুবিল্লাহ। প্রমাণ হলো আল্লাহতাআলা ছাড়া কাউকে তাজীমী সিজদা দিলে শিরিক হয় না, শিরিক হয় যদি আল্

কাফের এজিদের বাপ কাতিলে সাহাবী মুয়াবিয়ার পরিচয় ও কুকীর্তি

ছবি
মুয়াবিয়ার পরিচয় ও কুকীর্তি। আবু জাহেল, আবু লাহাব, আবু সুফিয়ান আল্লাহতাআলার মহান প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের  জঘন্যতম শত্রু ছিল। মুয়াবিয়ার বাবা আবু সুফিয়ান ছিল ইসলাম ও আল্লাহতাআলার প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কঠোরতম শত্রু । পাপিস্ট রাক্ষসী হিন্দা উহুদ যুদ্ধে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের   চাচাজান  হজরত হামজা রাদিআল্লাহু আনহুর  পেট চিরে কলিজা বের করে চিবিয়ে খায় এবং হাত ও নাক কেটে নেয়। প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এই রাক্ষসীর মুখ দর্শন করতে অস্বীকার করেছেন। এই কলিজা ভক্ষন কারীর ছেলে মুয়াবিয়া। মক্কা বিজয়ের পর (অষ্টম হিজরিতে) অনিচ্ছা সত্ত্বেও মুয়াবিয়া ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। কিন্তু প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের  পবিত্র আহলে বাইত এর সঙ্গে তার শত্রুতা অব্যাহত থাকে। মাওলায়ে আলা  হযরত আলী রাদিআল্লাহু আনহুর  বিরুদ্ধে সে সিরিয়া থেকে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। সিফফিনের যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল এই বিদ্রোহের কারণে। এই যুদ্ধে মুয়াবিয়ার পক্ষে কয়েক  হাজার মোনাফেক  নিহত এবং হযরত মাওলা  আলী রাদিআল্লাহু আনহুর   পক্ষে অনেক মুমিন  শহ

করোনা গজব নয় বরং অমানুষের সৃষ্ট -"আল্লামা ইমাম হায়াত"।

ছবি
করোনা গজব নয় বরং অমানুষের সৃষ্ট : আল্লামা ইমাম হায়াত। ---------------------------------------------------- আল্লামা ইমাম হায়াত করোনাভাইরাস সম্পর্কে বলেন, করোনা দয়াময় আল্লাহতাআলার গজব নয় বরং করোনা অমানুষের সৃষ্ট। আল্লাহতাআলা নিরপরাধ মানুষকে মারবেন এই কথা কল্পনা করলেও আল্লাহতাআলার শাণে বেয়াদবি হবে। তিনি বলেন, দয়াময় আল্লাহতাআলা পাপের শাস্তি আখিরাতে দিবেন দুনিয়াতে কাউকে পাপের শাস্তি দেন না। যদি দিতেন তাহলে খুনি মোদি, খুনি ডোনাল্ড ট্রাম্প, শয়তান সালমান, ইত্যাদি জুলুমকারীদেরকে দিতেন। কিন্তু যারা করোনাতে মারা যাচ্ছে তারাতো এদের তুলনায় নিরপরাধ, কোন শিশুতো আর পাপ করে নাই। এইসব করোনা বা বিভিন্ন রোগ অমানুষদের কারণে হয়, যেমন করোনা দয়াময় আল্লাহতাআলার গজব নই বরং করোনা অমানুষের সৃষ্ট। আমরা জানি দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের কারণে এখনও ঐ জায়গায় কোন শিশু জন্ম হইলে প্রতিবন্ধী হয়ে জন্মায়। তাহলে কি বলব এটা দয়াময় আল্লাহতাআলার গজব? না এইভাবে বললে এটা দয়াময় আল্লাহতাআলার শাণে আঘাত আসে। তিনি আরও বলেন, দয়াময় আল্লাহতাআলা এই দুনিয়ায় সবাইকে স্বাধীনতা দান

মাথাপিছু আয় ১৯০৭ ইউএস ডলার।এ টাকা তো রাঘব-বোয়াল মন্ত্রী এমপি সম্রাট পাপিয়া এবং তাদের বড় বড় পীরদের, দরবেশ বাবাদের পকেটে।

ছবি
দ্রব্যমূল্যের দাম আকাশচুম্বী। আয়ের চেয়ে ব্যায় বেশি।দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ সবচেয়ে ব্যায়বহুল দেশ।এখানে জীবন যাপন সবচেয়ে কঠিন। একমাত্র বিশেষ দলের রাজনৈতিক সুবিধাভোগী ছাড়া কেউই ব্যায়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারছেনা। এদেশের টাকার মূল্যমান কম। এক কেজি গরুর মাংস কিনতে আপনাকে ৭ ডলার গুনতে হবে। এককেজি তেল কিনতে আপনাকে ১.৫ ডলার গুনতে হয়। যেটাতে ইউরোপের বাজারের চেয়েও বেশি।অথচ ইউরোপে একজন দিনমজুর ঘন্টা প্রতি কমপক্ষে ১০-১৫ ইউরো আয় করেন।ইউরাপের বাজারে ১ ঘন্টার এই আয় দিয়ে একটা পরিবারের সাত দিনের বাজারের খরচ খুব ভালোভাবে হয়ে যায়।ইউরোপে একজন শ্রমিক তার ৫ সদস্যের পরিবারের খরচ মিটিয়েও অন্তত ১০০০ ইউরো ব্যাংকে জমায়।ইউরোপের বাজারে একজন শ্রমিক মাসে ২৩০০-২৮০০ ইউরো আয় করেন। আর সংসার চালাতে খরচ হয় ১২০০-১৫০০ ইউরো, বাড়ি ভাড়া সহ। । আর এদেশে একজন শ্রমিকের ঘন্টা প্রতি আয় ০.৫ সেন্ট বা ১/২ ইউরোর কম বা ১/২ ডলারের কিছু বেশি। ইউরোপে যেখানে এক ঘন্টার ইনকাম দিয়ে আপনি অন্তত ৭ দিনের বাজার করতে পারবেন। আর বাংলাদেশে পুরো সারাদিনের আয় দিয়ে একদিনের বাজার ঠিকমতো হয়না।এটাই নাকি আপনার তথাকথিত অর্থনৈতিক উন্নয়ন। এ জাতিকে তার

বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন ঢাকা জেলা ভাটারা থানা শাখার উদ্যোগে হজরত খাজাবাবা রহঃ ও জামে আওলিয়া কেরামের মিশন পুনরুজ্জীবন সম্মেলন ও সালাতু সালাম মাহফিল।

ছবি
বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন ঢাকা জেলা ভাটারা থানা শাখা ভাটারা মোড়ে আল্লামা ইমাম হায়াত আলাইহি রাহমার দিক নির্দেশনায়  হজরত খাজাবাবা (রহঃ) ও জামে আওলীয়া কেরামের মিশন পুনরুজ্জীবন সম্মেলন ও সালাতু সালাম মাহফিল।  হজরত খাজাবাবা (রহঃ) ও জামে আওলীয়া কেরামের মিশন পুনরুজ্জীবন সম্মেলন ও সালাতু সালাম মাহফিলে প্রধান মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন ও বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব এর কেন্দ্রীয় নেতা ও প্রেসিডিয়াম সদস্য আল্লামা শাহ সূফী মুর্শেদ সাহেব এবং বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন ও বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব এর কেন্দ্রীয় নেতা সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ আবু হানিফ এবং বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন ও বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব এর কেন্দ্রীয় নেতা গুলশান কমার্স কলেজের অধ্যাপক জনাব মোকাররম হোসেন এবং বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন ও বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব কুয়েত শাখার সম্মানিত নেতা হাজী কবির হোসেন সহ ভাটারা থানার ঈমানী ভাই বোনেরা।