পোস্টগুলি

মে, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

"কাফের এজিদ চির অভিশপ্ত চির জাহান্নামি" -"ইমাম হায়াত"

ছবি
এজিদের কুফুরীর দলিল --------- ওয়া মাই ইয়াকতুল মুমিনাম মুতাআম্মিদান ফাযাজাউহু যাহান্নামু খালিদান ফিহা, ওয়া গাদিবাল্লাহু আলাইহি ওয়া লাআনাহু ওয়া আআদ্দুলাহু আজাবান আজীমা। (সুরা নেছা,আয়াত শরীফ-৯৩) অর্থাৎ সজ্ঞাতে যে কোন মুমিনকে হত্যা করে তার স্থান জাহান্নাম, তার উপর আল্লাহর ক্রোধ ও লাআনত এবং তার জন্য নির্ধারিত কঠিন আজাব। ফা লাআনাতুল্লাহি আলাল কাফীরীন(সুরা বাকারা,আয়াত শরীফ -৮৯) অর্থাৎ আল্লাহতাআলার লানত কাফেরদের উপরই। প্রথম আয়াত শরীফে ঘোষিত হল যে মুমিন হত্যাকারী লাআনত প্রাপ্ত ও জাহান্নামী। পরবর্তী  আয়াত শরীফে ঘোষিত হল যে লাআনত প্রাপ্ত ও জাহান্নামী মানে কাফের,লাআনত প্রাপ্ত মানেই কাফের।লাআনত প্রাপ্তগন কাফেরদেরও জঘন্য শ্রেণী যাদের হিদায়াত পাওয়ার সম্ভবনা নেই। অতএব মুমিনদের সে মহা ইমাম যাঁকে দয়াময়  আল্লাহতাআলার মহান রাসুল ঈমান ও ইসলামের ইমাম হিসেবে ঘোষনা করেছেন আর মহান প্রিয়নবীর ঘোষনা দয়াময় আল্লাহতাআলার অহী। অতএব মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীনের পর ইসলামের মূল ইমাম,অন্য সকল ইমাম যাঁর ছায়ামাত্র,  সে মহান ইমামে আকবারের হত্যাকারী কত জঘন্য কাফের তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। ------ আল্লামা

স্বাধীনতা কি ও স্বাধীনতা কিভাবে আসে -"এডভোকেট মোকাররম হোসাইয়ন"।

ছবি
স্বাধীনতা কি ও স্বাধীনতা কিভাবে আসে? =================================== সময়ের সবচেয়ে আলোচিত শব্দ "স্বাধীনতা"। স্বাধীনতা শব্দটিকে সবাই ভালোবাসে কিন্তু স্বাধীনতা কি এবং স্বাধীনতা কিভাবে আসে সেটা কিন্তু গুটিকয়েক ব্যতিরেকে অধিকাংশ মানুষের জানা তো নেই বরঞ্চ অন্ধত্ব মূর্খতা বস্তুবাদী গন্ডীবদ্ধ সীমাবদ্ধ হয়ে থাকাকেই স্বাধীনতা বলে মনেকরে। স্বাধীনতার সংজ্ঞাকে অনেকেই অনেকভাবে বিশ্লেষণ করে, একেক জনের কাছে স্বাধীনতা সংজ্ঞা একেক রকম। যেমন ছোট বেলায় কবির কবিতায় পড়েছিলাম "স্বাধীনতা তুমি ফসলের মাঠে কৃষকের হাসি।" কয়েদির কাছে স্বাধীনতা মানে কারাগার থেকে বের হয়ে বাহিরে থাকা, চোরের কাছে স্বাধীনতা মানে অবাধে চুরি করতে পারা, ভোট ডাকাতের কাছে স্বাধীনতা মানে রাতের আঁধারে ভোট ডাকাতি করার সুযোগ, রেপিস্টের কাছে স্বাধীনতা মানে অন্যের উপর জবরদস্তি ব্যভিচার করার সুযোগ, বস্তবাদীদের কাছে স্বাধীনতার মানে বিচ্ছিন্ন হয়ে কোন বস্তুর ভিত্তিতে সীমাবদ্ধ হয়ে যাওয়া। কিন্তু এর কোনটাতেই স্বাধীনতার কোন প্রকৃত সংজ্ঞা নেই। স্বাধীনতা তাহলে আসলে কি? স্বাধীনতার অনেকস্তর আছে তবে যা যেটার উ

-"আল্লামা ইমাম হায়াত" বলেন - আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত হকের চিরন্তন জামায়াত, হুবুহু এ নামে দল সংগঠন কমিটি করা যায় না

ছবি
আহলে সুন্নাতের দিশা দিকদর্শনের ভিত্তিতে বিভিন্ন নামে দল সংগঠন কমিটি হতে পারে, কিন্তু নিয়ত ভালো হলেও হুবহু এই নামে করা অজ্ঞতা ‍ও মারাত্মক ক্ষতিকর বিকৃতি। - #আল্লামা_ইমাম_হায়াত ================================= আল্লামা ইমাম হায়াত বলেছেন, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত ইসলামের চিরন্তন পবিত্র পূর্ণাঙ্গ মূল ধারার একটা নাম, যার ভিত্তি তাওহীদ-রেসালাত-খেলাফাত- ইমামাত বেলায়াতের ধারায় একমাত্র হক আকিদা অর্থাৎ ঈমানী আকিদা, যার বাইরে হক নেই, অস্তিত্বের সবদিকে হক আকিদাকে ভিত্তি করে শরিয়ত মজহাব তরিকত সবক্ষেত্রে আধ্যাত্মিক ও রাজনৈতিক এবং মানবিক সবদিকে ভাইবোন সবাইকে নিয়ে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ রূপরেখার নাম আহলে সুন্নাত। আল্লামা ইমাম হায়াত বলেছেন, দয়াময় আল্লাহতাআলার নামে জীবনের উর্ধে তাঁর মাহবুব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রেম ও শাণের ভিত্তিতে প্রাণপ্রিয় আহলে বায়েত ও মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন এবং মহান মকবুল সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুমের নীতি আদর্শ ওঅনুসৃত ধারায় হকের ইমামবৃন্দ ও আওলিয়া কেরামের অনুসৃত দ্বীনের প্রকৃত ধারা ই আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত। আল্লামা ইমাম হায়াত বলেছেন, আহলে সুন্না

আল্লামা ইমাম হায়াত এর "রমজানের জরুরী আহবান "

ছবি
" রমজানের জরুরী আহবান " ▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄▄ রোজা ঈমানদারদের জন্য আত্মিক উন্নয়ন ও সাফল্য লাভ এবং বিপর্যয় থেকে রক্ষায় এক অপরিহার্য্য দ্বীনী স্তম্ভ ও জীবনের অবিচ্ছিন্ন অংশ, যার মূলে রয়েছে দয়াময় আল্লাহ্তাআলা ও তাঁর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রেমের অভিযাত্রা ও নৈকট্য সাধনা এবং যার শর্ত হলো আত্মার ঈমানী শুদ্ধতা। আল্লাহ্তাআলা কুরআনুল করীমে রোজার নির্দেশক আয়াত শরীফে প্রথমে ঈমানের কথা বলেছেন। সব মানুষের জন্য নয়, কেবল ঈমানদারদের জন্যই রোজা ফরজ করেছেন এবং অন্যসব এবাদত আমলের পুর্বেও ঈমানকেই প্রথম ও মুল শর্ত করেছেন। ঈমান ব্যতীত আমল কবুল হয় না এবং শুধু আমল নয় মুসলিম হওয়ার বা দাবীর মুল শর্তও কেবল ঈমান। ঈমানের ভিত্তিতেই সত্যভিত্তিক জীবন, ঈমানের বিপরীতে মিথ্যাভিত্তিক জীবন। মিথ্যাভিত্তিক আত্মা ও জীবনের আমল মিথ্যারই অংশ বিধায় গ্রহণযোগ্য হতে পারেনা। ঈমান কেবল আল্লাহ্তাআলাকে যেনতেন ভাবে বিশ্বাস বা উপাসনার নাম নয়, আল্লাহ্তাআলাকে অমুসলিমরাও তাদের মত করে বিশ্বাসের কথা বলে, উপাসনা করে, আখেরাতেও বিশ্বাস করে, পাপ পুণ্য, ন্যায় অন্যায়ের কথাও বলে, কিন্তু আল্লাহ্তাআলা

আমরা সাধারন মুসলমানরা সেই আহত ব্যাক্তিদের মত হয়ে আছি -"মনিরুজ্জামান মনির"

ছবি
পূর্বের পোস্ট আবার সবাই কে পড়ার এবং শেয়ার করার অনুরোধ। ঘর্নিঝড়ে অনেক মানুষ আহত হয়েছে এখন তাদের কে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে কিছু মানব প্রেমিক এসে আহত ব্যাক্তি দের কে হাসপাতালে নিয়ে গেল। আহত ব্যাক্তি দের হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে দেখা গেলো ডাক্তার নাস সবাই আহত নিজেদের জান বাচানো নিয়ে ব্যাস্ত এখন আহত ব্যাক্তি দের চিকিস্যা দিবে কে ????? আজ আমরা সাধারন মুসলমানরা সেই আহত ব্যাক্তিদের মত হয়ে আছি, আমাদের কে যারা সত্যের সঠিক পথ এর সন্ধান দেওয়ার কথা ছিল তারা নিজেরাই নিজেদের স্বার্থে ঈমান ইসলাম এর শত্রুদের আপন করে বসে আছে। আল্লাহ আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম এর দরবারে লাক্ষ লাক্ষ শুকরিয়া যে এই কঠিন এক মূহুর্তে ঈমান ঠিকিয়ে রাখার জন্য সত্যের সঠিক ইসলাম কে রক্ষা করার জন্য আমাদের মাঝে সত্যের সংস্কারক সত্যের ইমাম দিয়েছেন। আমরা মহান ইমাম পেয়েছি পবিত্র কলেমা শরীফ এর বিপরিধ সর্ব প্রকার বাতেল ফেরকা কে চিনতে পেরেছি। আমরা মহান ইমাম পেয়েছি প্রিয়নবী কেন্দ্রিক জীবন পেয়েছি। আমরা মহান ইমাম পেয়েছি আমরা আমাদের হারিয়ে যাওয়া জীবন জাতীয়তা পেয়েছি। আমরা মহান ইমাম পে

নাস্তিক তারাই যারা তাওহীদ রেসালাতকে অস্বীকার করে -আল্লমা ইমাম হায়াতের দিশা দর্শন অবলম্বনে লেখেছেন মোকাররম হোসাইয়ন

ছবি
নাস্তিক তারাই যারা তাওহীদ রেসালাতকে অস্বীকার করে। নাস্তিকতা হলো এই তাওহীদ রেসালাত বলতে কিছু নেই। সবকিছু আপনা আপনি হয়ে গেছে, পরকাল জান্নাত জাহান্নাম বলে কিছু নেই আধ্যাত্মিকতা বলে কিছু নেই। কিন্তু সেটা মিথ্যা। তাওহীদ রেসালাতই সত্য, মূল সত্য বা পরম সত্য। পৃথিবীতে কোন কিছুই আপনা আপনি হয় না। সাধারণভাবে আমরা একটা আর্ট দেখলেও বলি বাহ! কি সুন্দর আর্ট। কে আঁকছে? আর যিনি এই পৃথিবীর সবকিছু এত সুন্দর করে সাজালেন,  জন্মের সাথে সাথে মায়ের বুকে দুধ দিলেন নাস্তিকতা মূলত সেই তাওহীদকেই অস্বীকার। যুক্তি আর জ্ঞান দুটো দুই জিনিস। যুক্তির উর্ধ্বে জ্ঞান। সাধারণভাবে পৃথিবীর কোন বিষয় সম্পর্কেই আমরা পরিপূর্ণ জানি না। আমাদের শরীরের একটা সেল কিভাবে তৈরি হয় কাজ করে তার গবেষণাও তো এখনো শেষ হয় নি। এমনকি শরীরের এমন অনেক অঙ্গ আছে যার কিছুই এখনও গবেষণা করে বের করতে পারেনি। আর যিনি এত সবকিছু সৃষ্টি করেছেন, এই সীমিত জ্ঞান দিয়ে কিভাবে আমরা সেই তাওহীদকে বুঝব। প্রকৃতির দিকে তাকালেই তো বুঝা সম্ভব তাওহীদ আছে। আর নাস্তিকতা সেই তাওহীদকে অস্বীকার করে। তাওহীদ সত্য তার বড় প্রমাণ সকল নবী রাসুল আলাইহিমুস সালাম ও তাঁদের দেও