পোস্টগুলি

মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন রাদিআল্লাহু আনহুমের উপরে পরবর্তী কাউকে স্থান দেয়া কোরআনুল করীমে নিষিদ্ধ এবং খারেজি রাফেজি কুফরি মতবাদ।

ছবি
মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন রাদিআল্লাহু আনহুমের উপরে পরবর্তী কাউকে স্থান দেয়া কোরআনুল করীমে নিষিদ্ধ এবং খারেজি রাফেজি কুফরি মতবাদ। -------------------------------------------------------------------- মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন রাদিআল্লাহু আনহুমের নাম মোবারকের উপরে অন্য নাম আগে এনে আগে লিখে তাঁদের নাম মোবারক পরে দ্বিতীয় হিসেবে লিখে ধৃষ্টতা অবমাননা করে খারেজি মতবাদের প্রতিফলন করে চরম বেয়াদবি ও কুফরি করা হচ্ছে, এ ধৃষ্টতাই বাতিলের আসল পরিচয় প্রকাশ পেয়ে যাচ্ছে। কাফের এজিদের কুফরি ধৃষ্টতা ও তার মুলুকিয়তের অনুসারীদের উপর লাআনত। সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুম সবাই আমরা মুমিনদের চিরশ্রদ্ধেয়, কিন্তু প্রাণপ্রিয় মহামহিম আহলে বায়েত ও মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন রাদিআল্লাহু আনহুম সবার উপরে সব সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুমের অনুসরণীয় আদর্শ ও তাঁদের সবার ইমাম, তাঁদের এত্তেবা এজেদা সব সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুমের উপর এবং সমগ্র উম্মতের উপর ফরজ। দয়াময় আল্লাহতাআলা কোরআনুল করীমে প্রাণপ্রিয় পবিত্র আহলে বায়েত রাদিআল্লাহু আনহুমের প্রতি শ্রদ্ধা ভালোবাসা এবং নীতিগত আনুগত্য সবার উপর ঈমানী ফরজ করেছেন (সুরাঃ

রমজানের ঈমানী ধারা -"সৈয়দ আল্লামা ইমাম হায়াত"

ছবি
রমজানের ঈমানী ধারা ================ অপশক্তির গ্রাস থেকে আত্মার প্রাণপ্রবাহ তথা সত্যের প্রবাহধারা ও দ্বীন রক্ষায় এবং পবিত্র কলেমা দ্বীনের দিকদর্শনে জীবনের সার্বভৌমত্বের ভিত্তিতে সর্বজনীন মানবিক রাষ্ট্রব্যবস্থা ও মানবিক সাম্যের ভিত্তিতে সর্বজনীন মানবাধিকারের রূপরেখায় মুক্ত মানবতার অখন্ড প্রাকৃতিক বিশ্বব্যবস্থার রক্ষায় মহান সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুমকে রমজানুল মোবারকেই মহান জিহাদে বদরে অবতীর্ণ হতে হয়েছিল । প্রাণপিয় আহলে বায়েত ও মহামান্য খোলাফায়ে রাশেদীন ও মহান মকবুল সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুম ই সত্যের মাপকাঠি এবং দ্বীনের প্রকৃত রূপরেখা, তাঁদের পথই আহলে সুন্নাত, তাঁদের আদর্শ পূর্ণাংগ, তাঁরা আমাদের মহান মাতাগণ ও পিতৃগণ একই সাথে দ্বীন ও জীবনের আত্মিক এবং রাজনৈতিক সব দিকে মাতাপিতা সবাই পূর্ণাংগভাবে কাজ করেছেন এবং দয়াময় আল্লাহতাআলা ও প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহী ওয়া সাল্লামের তাঁদের উপর সর্বোচ্চ সন্তোষ্টি ঘোষনা করেছেন, যার উর্ধ্বে আর কোন মর্যাদা ও উচ্চতা নেই । মহান সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু আনহুম তথা দ্বীনের প্রকৃত ধারা উৎখাত করে যারা মা-বোনদের অ

যে কারনে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করবে না মানবতা ভিত্তিক রাজনৈতিক দল ইনসানিয়াত বিপ্লব

ছবি
সংসদ বিলোপ এবং সেনাবাহিনীর সরাসরি তত্ত্বাবধান ছাড়া ইনসানিয়াত বিপ্লব নির্বাচনে যাবে না ============================ জনগণের স্বাধীন ভোটাধিকার রুদ্ধ করে- রাষ্ট্র ক্ষমতার অপব্যবহার করে- সংসদ বহাল রেখে সশস্ত্র-দলীয় গুন্ডা ব্যবহার করে নির্বাচনের নামে একপক্ষীয় বানোয়াট নির্বাচন প্রকৃতপক্ষে নির্বাচন নয়- গণতন্ত্র হত্যা এবং জনগণকে অস্বীকার করে অবৈধভাবে রাষ্ট্র কুক্ষিগতকরণ। প্রতিপক্ষকে মাঠে নামতে না দিয়ে একপক্ষীয় খেলা যেমন খেলা নয় ধোকা ও দস্যুতা - তেমনি আমরা গণতান্ত্রিক জনগণকে বাদ দিয়ে কিছু কেনা বেচার দালাল দিয়ে একপক্ষীয় নির্বাচন- নির্বাচন নয়- রাষ্ট্র বিধ্বংসী প্রহসণ। স্বাধীন ভোটাধিকার ছাড়া নাগরিকত্ব ও গণতন্ত্র এবং রিপাবলিক অস্বীকার হয়, রাষ্ট্রের নৈতিক ভিত্তি ধ্বংস হয়, মিথ্যা ও অবৈধতা এবং দুর্নীতি ও স্বৈরতা দস্যুতা রাষ্ট্রের ভিত্তি হয়ে যায়, জনগণের মালিকানা ও স্বাধীনতা ধ্বংস হয়ে যায়। সংসদ বহাল রেখে রাষ্ট্র ক্ষমতার অপব্যবহার করে জালিয়াতির নির্বাচন করে জনগণের নাগরিকত্ব ও ভোটাধিকার হরন করে রাষ্ট্র কুক্ষিগত করে রাখা রাজনীতি নয় চরম অপরাজনীতি।  বলপূর্বক একচেটিয়া ভূয়া নির্বাচন তথা

প্রাণাধিক প্রিয়নবীর শানে শব্দ উচ্চারণ নিয়ে সৈয়দ আল্লামা ইমাম হায়াত এর মূল্যবান দিক নির্দেশনা

ছবি
মিলাদ শব্দটা যত কিতাবেই লেখা থাক এযুগের জন্য কুফরি। মিলাদ ঈমানী শব্দ নয়।  মিলাদ মাহফিল না বলে আল্লাহতাআলার আদেশ মোতাবেক সালাতু সালাম মাহফিল বলতে হবে।  মিলাদুন্নবী না বলে নুরে ইলাহীর আগমন ঈদে আজম, রহমতে ইলাহীর আগমন ঈদে আকবার বলতে হবে।  কোরআনুল করীমের ভূল রেফারেন্স দিয়ে জাআন্নাবী বা ভূল ও অবমাননাকর শব্দ মাজিউন্নবী  বললেও ঈমানের বিপরীত হবে,  কারণ এটা আয়াত শরীফের আংশিক উল্লেখ পুরো নয়, আল্লাহতাআলা যা আ বলার সাথে মিনাল্লাহ ও নুর এবং হিদায়াত বা কোরআনুল করীমের উল্লেখ করেছেন যার সবগুলো মিলিয়ে ঈদে আজম যা আয়াত শরীফের পূর্ণ ভাবার্থ প্রতিফলিত করে। মাজিউন্নবী অতীতকালবাচক শব্দ হিসেবে চরম কুফরি ও চরম জাহেলিয়াত।   মোস্তফা বলা শাণে রেসালাত ও হাকীকতে রেসালাত বুঝতে অক্ষমতা যা ঈমানের বিপরীত । ঈমানের বিপরীত এ শব্দ ব্যবহার করা যাবে না। রওজা মোবারক জিয়ারত না বলে দরবারে আজমে হাজেরী বলতে হবে।  আগে মদিনাতুল মুনাওয়ারা উল্লেখ করে পরে মক্কাতুল মোকাররামার নাম আনতে হবে। মদিনাতুল মুনাওয়ারা সব কিছুর উর্ধে তাজীম না রাখলে ঈমানের বিপরীত হবে। রেসালাতে ইলাহী প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দরব

ইসরাইল ও ফিলিস্তিনের সংঘাত নিয়ে মুফতি আল্লামা রেজাউল কায়সার যা লেখেছেন

ছবি
হামাসের হামলার পরিণতি ভোগ করছে গাজার সাধারণ মুসলিম জনতা।  যারা কোনো যুদ্ধ চায়না চাই কেবল শান্তি। কিন্তু যুদ্ধ বিগ্রহ তাদের ছাড়ছেনা। ভিতর এবং বাহিরের শত্রু সবাই যেন মুসলমানদের ধ্বংস করতে এক হয়েছে। গাজার মুসলিমরা এতদিন কেন একটু নিরবে শান্তিতে বসবাস করছিলেন সেটা ইরানের শিয়াবাদ সৃষ্ট হামাসের সহ্য হলোনা। এমনিতে প্রতিনিয়ত ফিলিস্তিনের গাজার মুসলিমদের উপর নির্যাতন চলছে সেখানে আরো কাটা গায়ে লবণ ছিটকে দিল হামাস। কি আজব! ইসরায়েলের মত একটি পরাশক্তি রাষ্ট্র যার সাথে আছে বিশ্বের সব শক্তিশালী রাষ্ট্র সেই রাষ্ট্রে হামলা করে বুঝি বিজয়ী লাভ করা সম্ভব?  আপনারা কেউ ফেইসবুক থেকে কেউ আবার ইরান থেকে একত্রিত হয়ে হামাসের সাথে যুদ্ধ করছেন কিন্তু আপনাদের কোনো ক্ষতি হবেনা ঘুরেফিরে গাজার মুসিলমদের মরতে হবে। আপনারাতো ভাবছেন তারা মরলে মরুক আমাদের আল- আকসা দখল করতে হবে। আল- আকসা উগ্রবাদ ইহুদীদের জবরদখলে থাকা আর ইহুদী সৃষ্ট শিয়াবাদের দখলে থাকা সেইম। সবই ধর্ম ও মানবতার শত্রু। কেউ ধর্ম ও মানবতার আপন নয়। ধর্ম কেবল তাদের মূখোশ। হামাস কর্তৃক ইসরায়েলের উপর এই অতর্কিত বর্বর হামলার পূর্বে কি গাজার মুসলমানদের নিরাপত্তা ও আশ্রয়

তাওহীদ- রেসালাত- আহলে বায়েত - খেলাফত ও ইনসানিয়াতের আসল ইসলামে অটল থাকুন। ওয়াবি- সালাফি- শিয়া- মওদুদি- তাবলীগি ইত্যাদি ভূয়া ইসলাম থেকে বেঁচে থাকুন -সৈয়দ আল্লামা ইমাম হায়াত

ছবি
তাওহীদ- রেসালাত- আহলে বায়েত - খেলাফত ও ইনসানিয়াতের আসল ইসলামে অটল থাকুন। ওয়াবি- সালাফি- শিয়া- মওদুদি- তাবলীগি ইত্যাদি ভূয়া ইসলাম থেকে বেঁচে থাকুন। =============ঃ============ عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: মাওলায়ে আলা হজরত আলী রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্নিত, দয়াময় আল্লাহতাআলার প্রিয়তম হাবীব প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহী ওয়া সাল্লাম দ্বীন ও উম্মতদের রক্ষা এবং সতর্কতায় এরশাদ করেছেনঃ  ” يُوشِكُ أَنْ يَأْتِيَ عَلَى النَّاسِ زَمَانٌ لَا يَبْقَى مِنَ الْإِسْلَامِ إِلَّا اسْمُهُ، وَلَا يَبْقَى مِنَ الْقُرْآنِ إِلَّا رَسْمُهُ، مَسَاجِدُهُمْ عَامِرَةٌ وَهِيَ خَرَابٌ مِنَ الْهُدَى، عُلَمَاؤُهُمْ شَرُّ مَنْ تَحْتَ أَدِيمِ السَّمَاءِ مِنْ عِنْدِهِمْ تَخْرُجُ الْفِتْنَةُ وَفِيهِمْ تَعُودُ- "ভবিষ্যতে মানুষের সামনে এমন একটা যুগ আসবে যখন নাম ব্যতিরেকে ইসলামের আর কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না, আল-কুরআনের আক্ষরিক তিলাওয়াত ছাড়া আর কিছুই থাকবে না। তাদের মসজিদ গুলো হবে বাহ্যিক দিক দিয়ে জাঁকজমকপূর্ণ কিন্তু প্রক

প্রাণের উর্ধে প্রাণাধিক প্রিয়নবীর প্রেম তথা ঈমান ছাড়া আত্মিক শুদ্ধি নেই, নেক আমল কেবল ঈমানী আত্মার উন্নতির জন্য।

ছবি
প্রাণের উর্ধে প্রাণাধিক প্রিয়নবীর প্রেম তথা ঈমান ছাড়া আত্মিক শুদ্ধি নেই, নেক আমল কেবল ঈমানী আত্মার উন্নতির জন্য।  ************************************ কোনো আমল  আত্মিক শুদ্ধির উপায়  মনে করা ঠিক নয়। ঈমান ই একমাত্র আত্মিক শুদ্ধির আসল বিষয়। ঈমানের পর আমল আত্মিক উন্নতির উপায় হয়। ঈমান ছাড়া যত আমল করুক আত্মা শুদ্ধ হবেনা। বাহ্যিক আমল বাতিলরাও করে কিন্তু তাদের আত্মা চির অশুদ্ধ চির অপবিত্র চির আঁধার চির কুফরি শয়তানি আত্মা। কুফরি আত্মা অশুদ্ধ নাপাক আত্মা। আল্লাহতাআলা বলেছেন,  "কাদ আফলাহা মান জাক্কাহা,  ওয়া কাদ খাবা মান দাচ্ছাহা"   সে ই সফল যে আত্মা শুদ্ধ করেছে এবং সে ই ধ্বংস হয়েছে যার আত্মা কলুষিত। আত্মা শুদ্ধ হয় আলোকিত হয় পবিত্র হয় ঈমানের কলেমার মাধ্যমে যার মূল শর্ত সব বাতিলের কুফর থেকে পবিত্র হয়ে আল্লাহতাআলার উদ্দেশ্যে নুরে ইলাহী প্রাণাধিক প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্য প্রাণের উর্ধে প্রেম আপনত্ব উৎসর্গীকৃত হৃদয়। আত্মা আলোকিত পবিত্র থাকার জন্য বস্তুর উর্ধে আল্লাহতাআলার নামে আত্মা হতে হয় যার মূল সংযোগ আল্লাহতাআলার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আল্